বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

দুপুরে ফোটে দুপুরমণি

আসমা অন্বেষা
  ১৩ অক্টোবর ২০১৯, ০০:০০

ছোটবেলার দেখা বাগানগুলোতে আরও অনেকগুলো ফুলের পাশাপাশি শোভা পেত দুপুরমণি ফুল। তখন একটাই রঙের দুপুরমণি ফুল পাওয়া যেত। টকটকে লাল। রং এবং ফুল দুটোই আকর্ষণ করত তখনকার শিশু-কিশোরদের। দুপুরমণি গাছের আদিনিবাস দক্ষিণ এশিয়া। পরে এটি সমগ্র দুনিয়াজুড়ে বিস্তার লাভ করে। দুপুরমণিফুলের বৈজ্ঞানিক নাম : চবহঃধঢ়বঃবং ঢ়যড়বহরপবধ। গধষাধপবধব পরিবারের একবর্ষজীবী উদ্ভিদ। এর ইংরেজি নামগুলোর মধ্যে গরফফধু ঋষড়বিৎ, ঝপধৎষবঃ গধষষড়,ি ঈড়ঢ়ঢ়বৎ ঈঁঢ়ং, ঋষড়ৎরসঢ়রধ, ঘড়ড়হ ঋষড়বিৎ উলেস্নখযোগ্য। এদের অন্যান্য নামগুলো হলো- বন্ধুক, কটলতা, বন্ধুলী, দুপুরচন্ডি, দুপুরমালতি ইত্যাদি। এটি বর্ষার ফুল। একহারা লম্বা গাছ। ডালপালা কম। পাতা বেশ লম্বা, কিনার কাটাকাটা। পাঁচটি পাপড়ি। কখনো সিঁদুরে লাল আবার কখনো বা হালকা গোলাপি বা সাদা। কোনো গন্ধ নেই। ফুলগুলো দুপুর ঠিক ১২টায় ফোটে এবং দ্রম্নত ঝরে যায়। আগস্ট থেকে নভেম্বরে এতে ফুল ফোটে। এটি বাগানের শোভা বর্ধনের জন্য লাগানো হয়; তবে অনেক দেশে এটি আঁশের জন্য বা ভেষজ চিকিৎসার জন্যও চাষ করা হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<70830 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1