শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
বিজেআরআই জিন ব্যাংক

পাটের জাতের বিপুল সংগ্রহশালা

বিজেআরআই-এর জেনেটিক রিসোসের্স ও বীজ বিভাগ সংরক্ষিত জামর্প্লাজমের প্রায় ৩০০০টি এক্সেশনের কৃষি অঙ্গসংস্থানিক এবং ১০০টি এক্সেশনের মলিকুলার ক্যারেক্টারাইজেশন সম্পন্ন করেছে। এ ছাড়া পাটের মৌলিক ও প্রায়োগিক গবেষণা (ইঅজঔ) প্রকল্পের আওতায় ২০১১-১২ সালে বিজেআরআই জিন ব্যাংকে সংরক্ষিত বিশ্বের ৩১টি দেশ থেকে সংগৃহীত তোষা পাটের ১১৭০টি এক্সেশনের কৃষি অঙ্গসংস্থানিক ক্যারেক্টারাইজেশন সম্পন্ন করা হয়েছে এবং মলিকুলার ক্যারেক্টারাইজেশনের কাযাির্দ চলছে...
কৃষিবিদ মো. আল-মামুন
  ২৬ আগস্ট ২০১৮, ০০:০০

প্রযুক্তির প্রসার, শিল্পায়ন, পরিবেশের পরিবতর্নসহ বিভিন্ন কারণেই দেশ থেকে বহু ধরনের প্রাণী, উদ্ভিদ ও অনুজীব বিলুপ্ত হচ্ছে। অনেক প্রজাতির পশু, পাখি, মাছ ও উদ্ভিদ এখন শুধুই রূপকথার গল্প। জেনেটিক সম্পদকে বলা হয় প্রথম প্রাকৃতিক সম্পদ। এসব জেনেটিক সম্পদের ওপর ভিত্তি করেই গবেষকরা অধিকতর উৎপাদনশীল বিভিন্ন জাত উদ্ভাবন করে থাকে। জিন বা জেনেটিক সম্পদ সংরক্ষণের ব্যবস্থা থাকলে এসব উদ্ভিদ, প্রাণী ও অনুজীবের বিলুপ্তি থেকে রক্ষার পাশাপাশি উন্নত জাত উদ্ভাবনও সহজ হয়। উনিশ শতকের গোড়া থেকে পাটের গবেষণা শুরু হলেও এর বহু আগে থেকেই বিশ্বব্যাপী পাটের ব্যবহার অব্যাহত ছিল। এ দেশেও সোনালি অঁাশ হিসেবে পরিচিত এই পাটের ব্যাপক আবাদ ও ব্যবহার যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। এক সময় বাংলাদেশের বৈদেশিক আয়ের সিংহভাগই ছিল পাট রপ্তানির মাধ্যমে। পরবতীের্ত কৃত্রিম আঁশের আবিভাের্ব পাটের চাহিদা কমে গেলেও বতর্মানে পরিবেশ সহায়ক প্রাকৃতিক এই আঁশ ফসলের গুরুত্ব ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলেছে। কেনাফ ও মেস্তা উভয় প্রজাতিই উঞ্চ মন্ডলীয় ও অবউঞ্চ অঞ্চলের দেশগুলোতে আঁশ উৎপাদনের জন্য ব্যাপক বিস্তৃতি লাভ করে এবং বতর্মানে বাংলাদেশে এর আবাদ বাড়ছে। মেস্তা সম্ভবত পশ্চিম আফ্রিকার ¯’ানীয় উদ্ভিদ এবং বেশ খরা সহিষ্ণু। একদিকে সোনালি আঁশ, অন্যদিকে রুপালি কাঠি - দুয়ে মিলে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছে পাট। চীনসহ বিভিন্ন দেশে পাটকাঠির ছাই থেকে কাবর্ন পেপার, কম্পিউটার ও ফটোকপিয়ারের কালি, আতশবাজি ও ফেসওয়াশের উপকরণ, মোবাইলের ব্যাটারি, প্রসাধনপণ্য, এয়ারকুলার, পানির ফিল্টার, বিষ ধ্বংসকারী ওষুধ, জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, দাঁত পরিষ্কারের ওষুধ ও ক্ষেতের সার ইত্যাদি পণ্য তৈরি করা হয়।

বতর্মান বিশ্বে পাট শিল্পের ব্যাপক চাহিদার পাশাপাশি পাট পাতা দেশের বহুল ব্যবহৃত একটি উপাদেয় শাক এবং শুকনো পাট পাতার পানীয় ‘চা’ হিসেবে ব্যবহারের প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করা হয়েছে। অঁাশ ছাড়াও কেনাফ ও মেস্তার বীজে প্রায় ২০% ভোজ্য তেল এবং মেস্তার মাংসল বৃতি (শঁাস) থেকে জ্যাম, জেলি, জুস, আচার, চা ইত্যাদি প্রস্তুতের ব্যাপক সম্ভাবনা বিদ্যমান। পাটের বহুমুখী পণ্য উৎপাদন, খরা-বন্যা ও ঘূণির্ঝড় থেকে প্রকৃতিকে রোধকল্পে পাটের গবেষণার নতুন দ্বার আজ উন্মুক্ত। দেশে পাট ও পাটজাতীয় অঁাশ ফসলের প্রাচীনতম গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট। এ দেশে পাটের ওপর গবেষণা শুরু হয় ১৯০৪ সালে। পরে পাটের গুরুত্ব বৃদ্ধি পাওয়ার প্রেক্ষিতে ১৯২৮ সালে রয়েল কমিশন অন এগ্রিকালচারের সুপারিশে ১৯৩৬ সালে ইন্ডিয়ান সেন্ট্রাল জুট কমিটি (ওঈঔঈ) গঠিত হয়। ইন্ডিয়ান সেন্ট্রাল জুট কমিটির আওতায় ঢাকায় জুট এগ্রিকালচারাল রিসাচর্ ল্যাবরেটরি (ঔঅজখ) এবং কলকাতায় জুট টেকনোলজিক্যাল রিসাচর্ ল্যাবরেটরি (ঔঞজখ) প্রতিষ্ঠিত হয়। ভারতবষর্ বিভক্ত হওয়ার পর ১৯৪৮ সালে ইন্ডিয়ান সেন্ট্রাল জুট কমিটির (ওঈঔঈ) স্থলে পাকিস্তান সেন্ট্রাল জুট কমিটি (চঈঔঈ) গঠিত হয়, যার সদর দপ্তর ছিল ঢাকায়। পাকিস্তান সেন্ট্রাল জুট কমিটির অধীনে ১৯৫১ সালে বতর্মান পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট স্থাপিত হয়। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৪ সালে অ্যাক্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটকে একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের মযার্দা প্রদান করা হয়। পাট, কেনাফ ও মেস্তা ফসলের দেশি-বিদেশি জামর্প্লাজম সংগ্রহ, সংরক্ষণ, চরিত্রায়ন, মূল্যায়ন এবং উন্নত জাত উদ্ভাবনে গবেষণা কাজে ব্যবহারের জন্য তৎকালিন ইন্টারন্যাশনাল জুট অগার্নাইজেশনের (ওঔঙ) সহযোগিতায় ১৯৮২ সালে বিজেআরআইতে একটি ‘জিন ব্যাংক’ প্রতিষ্ঠিত হয়। মলিকুলার বায়োলজি ও বায়োটেকনোলজিসংক্রান্ত কলাকৌশল প্রয়োগের মাধ্যমে উন্নতমানের পাটের জাত উদ্ভাবনের গবেষণা পরিচালনার উদ্দেশ্যে পাট ও পাটজাতীয় অঁাশ ফসলের সবর্প্রকার জামর্প্লাজম জিন ব্যাংকে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়।

পাট ও পাটজাতীয় অঁাশ ফসলের দেশি-বিদেশি জামর্প্লাজম সংগ্রহ, সংরক্ষণ, চারিত্রায়ন, মূল্যায়ন এবং ডকুমেন্টেশনের জন্য বিশ্বের একমাত্র এ জাতীয় জিন ব্যাংক বাংলাদেশে বিজেআরআই-এ অবস্থিত। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পাট, বিশেষ করে কেনাফ ও মেস্তা জামর্প্লাজম সংগ্রহ এবং তা মূল্যায়ন করে উত্তরোত্তর পাট এবং এ জাতীয় অঁাশ ফসল উন্নয়নের প্রচেষ্টা চলছে। প্রাথমিকভাবে এ জিন ব্যাংকে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সংগৃহীত জামর্প্লাজমের পরিমাণ ছিল ১৬৬২টি এক্সেশন যার মধ্যে ছিল আদি জাত, অপ্রচলিত জাত, কৌলিক মজুদ এবং মিউটেন্ট। ১৯৮৬-৯০ সালে দেশি ও বিদেশি পাট ও পাটজাতীয় অঁাশ ফসলের কৌলিক সম্পদ সংগ্রহের নিবিড় ও একনিষ্ঠ অভিযান চালিয়ে জিন ব্যাংকে সংরক্ষিত জাতগুলোকে আরও সমৃদ্ধশালী করা হয়। পরে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের আথির্ক সহযোগিতায় একটি প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশের অধিকাংশ এলাকা থেকে পাট, কেনাফ ও মেস্তার ১৭০৮টি এক্সেশন সংগ্রহ করা হয়। এ ছাড়া তৎকালিন ইন্টারন্যাশনাল জুট অগার্নাইজেশন (ওঔঙ) এবং আন্তজাির্তক উদ্ভিদ কৌলিক সম্পদ প্রতিষ্ঠানের (ওচএও) সহযোগিতায় ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ যেমনÑ কেনিয়া, তানজানিয়া, থাইল্যান্ড, জাপান, ইন্দোনেশিয়া, আমেরিকা, চীন, ব্রাজিল, তাইওয়ান, নেপাল, পাকিস্তান এবং আরও অনেক দেশ থেকে পাট ও পাট সম্পকির্ত অঁাশ ফসলের দুই হাজারের অধিক জামর্প্লাজম সংগ্রহ করা হয়।

বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের এই জিন ব্যাংকটি পাট ও পাটজাতীয় অঁাশ ফসলের জন্য আন্তজাির্তক পাট সংস্থার কেন্দ্রীয় জামর্প্লাজম ভাÐার (ঈবহঃৎধষরুবফ এবৎসঢ়ষধংস জবঢ়ড়ংরঃড়ৎু) এবং আন্তজাির্তক উদ্ভিদ কৌলিক সম্পদ প্রতিষ্ঠানের মনোনীত বিশ্ব ভাÐার (উবংরমহধঃবফ এষড়নধষ জবঢ়ড়ংরঃড়ৎু) হিসেবে কাজ করছে। ৫.০৮ মিটার দৈঘর্্য, ৩.৫২ মিটার প্রস্থ এবং ২.৫ মিটার প্রস্থের এই জিন ব্যাংকটি ২০০ গ্রাম ওজনের প্রায় ১০,০০০টি এক্সেশনের বীজ রাখার সক্ষমতা সম্পন্ন। বতর্মানে এই জিন ব্যাংকে ৬,০১২টি এক্সেশন রয়েছে। এর মধ্যে ঈড়ৎপযড়ৎঁং-এর ১৫টি প্রজাতির অধীনে ৪১৮০টি এক্সেশন, ঐরনরংপঁং-এর ২২টি প্রজাতির অধীনে ১৪৬১টি এক্সেশন এবং এই দুইয়ের সম্বন্ধযুক্তগণের (অষষরবফ মবহবৎধ) ১৫টি প্রজাতির অধীনে ২৫২টি এক্সেশন রয়েছে। এ ছাড়া ইন্টারস্পেসিফিকেশন হাইব্রিডের ১টি প্রজাতির অধীনে ১১৯টি এক্সেশন রয়েছে। দেশ ও বিদেশ থেকে সংগৃহীত এসব জামর্প্লাজম +৪০ সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় চলমান সংগ্রহ হিসেবে ১৫-২০ বছর এবং -২০০ সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় ভিত্তি সংগ্রহ হিসেবে ৫০ বছর বা তারও অধিক সময়ের জন্য সংরক্ষিত আছে। জিন ব্যাংকে সংরক্ষিত পাট, কেনাফ ও মেস্তার জামর্প্লাজমগুলোর ক্যারেক্টারাইজেশন সম্পন্ন করা বিষয়ে কৃষি ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত গবেষণা কাযর্ক্রম ঢাকার সদর দপ্তরের গবেষণাগারে ও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অবস্থিত গবেষণা খামারগুলোয় পরিচালিত হচ্ছে। শুরু থেকে এ পযর্ন্ত বিজেআরআই-এর জেনেটিক রিসোসের্স ও বীজ বিভাগ সংরক্ষিত জামর্প্লাজমের প্রায় ৩০০০টি এক্সেশনের কৃষি অঙ্গসংস্থানিক এবং ১০০টি এক্সেশনের মলিকুলার ক্যারেক্টারাইজেশন সম্পন্ন করেছে। এ ছাড়া পাটের মৌলিক ও প্রায়োগিক গবেষণা (ইঅজঔ) প্রকল্পের আওতায় ২০১১-১২ সালে বিজেআরআই জিন ব্যাংকে সংরক্ষিত বিশ্বের ৩১টি দেশ থেকে সংগৃহীত তোষা পাটের ১১৭০টি এক্সেশনের কৃষি অঙ্গসংস্থানিক ক্যারেক্টারাইজেশন সম্পন্ন করা হয়েছে এবং মলিকুলার ক্যারেক্টারাইজেশনের কাযাির্দ চলছে। বিজেআরআই জিন ব্যাংক প্রতিষ্ঠার পর থেকে দেশে ও বিদেশে পাট ও পাটজাতীয় অঁাশ ফসলের গবেষণা কাযর্ক্রম এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের এমএস ও পিএইচডি শিক্ষাথীের্দর এজাতীয় ফসলের গবেষণার জন্য চাহিদামাফিক জামর্প্লাজম সরবরাহ করা হয়ে থাকে।

পাট উৎপাদন ও রপ্তানিকারক প্রধান দেশ হিসেবে ব্রিটিশ সময়কালীন থেকেই বাংলাদেশে পাটের ব্যাপক ব্যবহার ও জাত নিবার্চনের গবেষণা কাযর্ক্রম শুরু হয়। পাট উৎপাদনকারী পৃথিবীর অন্য দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের পাটের মান সবচেয়ে ভালো এবং বতর্মানে উৎপাদনের বিবেচনায় ভারতের পরে দ্বিতীয় স্থানে আছে বাংলাদেশ। পাটের কৃষি গবেষণায় বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট শুরু থেকে আজ পযর্ন্ত পাট ও পাটজাতীয় অঁাশ ফসলের মোট ৪৯টি উন্নত জাত উদ্ভাবন করেছে। এর মধ্যে দেশি পাট ২৫টি, তোষা পাট ১৭টি, কেনাফ ৪টি ও মেস্তা ৩টি। ওই ৪৯টি জাতের মধ্যে বতর্মানে দেশি পাটের ১০টি, তোষা পাটের ৭টি, কেনাফের ৪টি এবং মেস্তার ৩টি জাতসহ সবের্মাট ২৪টি উন্নত জাত কৃষকপযাের্য় চাষাবাদ হচ্ছে। এ ছাড়া বিজেআরআইর যুগান্তকারী পাটের জীবন রহস্য উন্মোচনের মাধ্যমে স্বল্প দিবস দৈঘর্্য, নিম্ন তাপমাত্রা, লবণাক্ততা, কাÐ পচা রোগ সহনশীল এবং কম লিগনিনযুক্ত চাহিদাভিত্তিক পাট পণ্য উৎপাদনে সক্ষম পাটের জাত উদ্ভাবনের গবেষণা কাযর্ক্রম এগিয়ে চলছে। বতর্মানে জিনোম গবেষণার মাধ্যমে উদ্ভাবিত পাট জাতের বহুস্থানিক পরীক্ষা চলছে।

বাংলাদেশের পাটশিল্পের অভিজ্ঞতা শতবষর্ পুরনো, বাংলাদেশের বিজ্ঞানীরা পাটের জিনকোড আবিষ্কারের কৃতিত্বও দেখিয়েছেন। সাম্প্রতিককালে গবেষণায় প্রতীয়মান হয়েছে যে, অন্যান্য শাক-সবজির তুলনায় পাট, কেনাফ ও মেস্তার পাতায় ভিটামিন ও খনিজ পদাথের্র পরিমাণ অনেক বেশি। বতর্মানে জাপান, থাইল্যান্ড, চীন ও উন্নত বিশ্বের আরও অনেক দেশে পাটের পাতা ও মেস্তার ফল স্যুপ ও জেলি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। চীন ও থাইল্যান্ডে কেনাফ দিয়ে কাগজের মÐ তৈরি করা হচ্ছে। বিগত কয়েক দশকে পাট, কেনাফ ও মেস্তার উন্নত জাত উদ্ভাবনের পাশাপাশি বতর্মানে পাট গবেষণা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানীরা জিন ব্যাংকে সংরক্ষিত জামর্প্লাজম ব্যবহার করে রোগ-বালাইমুক্ত অধিক গুণাগুণ সম্পন্ন উচ্চফলনশীল আরও উন্নত নতুন জাত উদ্ভাবনের লক্ষ্যে বিভিন্নমুখী গবেষণা কমর্কাÐ চালিয়ে যাচ্ছে। সেই সঙ্গে বতর্মান সময়োপযোগী আধুনিক বায়োটেকনোলজি গবেষণার মাধ্যমে পাটের কাক্সিক্ষত জাত উদ্ভাবনের ব্যাপক কাযর্ক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। আর এভাবেই পাটের পুরনো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে উন্নত গবেষণা কাযর্ক্রম অব্যাহত থাকবে।

লেখক : ঊধ্বর্তন বৈজ্ঞানিক কমর্কতার্, উদ্ভিদ ও প্রজনন বিভাগ, বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট, ঢাকা

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<9058 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1