শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

সংবাদ সংক্ষপে

নতুনধারা
  ০১ মে ২০১৯, ০০:০০

আনন শিশুসাহিত্য

আসর অনুষ্ঠিত

হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক

২৬ এপ্রিল শুক্রবার বিকাল ৫টায় আনন ফাউন্ডেশন আয়োজিত আনন শিশুসাহিত্য আসরের ২৮তম আসরটি আনন সেন্টার, ২৫১৬ পূর্ব ভাটারা, নতুন বাজার, গুলশান-২, ঢাকায় ফাউন্ডেশনের সভাপতি স.ম. শামসুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। জমজমাট এই শিশুসাহিত্য আসরে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট শিশুসাহিত্যিক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব আমীরুল ইসলাম।

আসরের শুরুতে আমীরুল ইসলামের লেখা ছড়া থেকে গান এবং আবৃত্তি পরিবেশন করে আনন ফাউন্ডেশনের শিশুরা। স্বরচিত লেখা পাঠে অংশ নেন- শাহানারা রশীদ ঝরনা, গোলাম নবী পান্না, মনিরুজ্জামান পলাশ, কাজী মোহিনী ইসলাম, আবিদ করিম মুন্না, আতিক রহমান, শাহজাহান মোহাম্মদ, সাজ্জাক হোসেন শিহাব, ইমরান পরশ, রশীদ নিউটন, দ্বীন মোহাম্মদ দুখু, আমিনুল ইসলাম মামুন, আহমাদ স্বাধীন, আহমেদ জাকির, নূর মোহাম্মদ দীন, মাহমুদ মোস্তফা, সাজ্জাদ বাবু, মিশকাত রাসেল, মো. সজীব মিয়া প্রমুখ। শিশুদের মধ্য থেকে লেখা পাঠে অংশ নেয় মিতালী রহমান মুন, নূপুর পোদ্দার, মৃদুল কুমার সূত্রধর, সাদিয়া আক্তার, সাদিয়া ইসলাম, তাফসিরা হাসান তা-সীন, নাদিয়া জান্নাত নিঝুম, যয়নাব বিনতে আলী, সাইদুল ইসলাম, সুমাইয়া হক ইষা।

জেনে নাও

শুশুকের কথা

হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক

শুশুক নামের এ ডলফিনরা বাস করে নদীতে। এদের ঠোঁটগুলো বেশ লম্ব্বা। এ ঠোঁটের সামনের দিকে থাকে এক সারি দাঁত। পিঠে ছোট ডানা। আর দুই পাশের বড় বড় পাখনার কারণে শুশুককে দেখতে একটু অদ্ভুতই লাগে। গায়ের রং হয় কালচে বাদামি অথবা মেটে। বড় বড় নদীতেই বাস করে। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, ব্রহ্মপুত্র নদ-নদীর সব জায়গায়ই এদের দেখতে পাওয়া যায়। এরা কিন্তু চোখে দেখতে পায় না। এরা জন্মান্ধ। মানে জন্ম থেকেই অন্ধ। এরা শব্দ শুনে শুনেই চলাফেরা করতে পারে। আর চোখে দেখে না বলে এরা প্রায়ই জেলেদের জালে আটকা পড়ে যায়। প্রায়ই দেখা যায়, এরা কাত হয়ে সাঁতার কাটছে। বড় পাখনার সাহায্যে এরা নদীর তলদেশ ছুঁয়ে ছুঁয়ে পথ চিনে নেয়। এরা কিন্তু আবার একা একা থাকতেই বেশি পছন্দ করে। তবে অনেক সময় নদীর বাঁকে ও মোহনায় ছোট ছোট দলেও দেখা যায়। পানিতে সাঁতার কাটতে গেলে মানুষের যেমন শ্বাস নেয়ার জন্য বাতাসের দরকার হয় তেমনি ওদেরও বাতাস লাগে। ওরা আবার পানিতে শ্বাস নিতে পারে না। আর এ কারণেই ওদের পানির ভেতর থেকে খানিক পরপরই ভোঁস করে ওপরে উঠে এসে নাক ভাসাতে হয় বা লাফিয়ে উঠতে হয়।

কড়ি প্রজাপতি

হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক

এটা একটা কড়ি প্রজাপতি, ইংরেজি নাম কোয়েকার (ছঁধশবৎ) আর বৈজ্ঞানিক নাম ঘবড়ঢ়রঃযবপড়ঢ়ং ুধষসড়ৎধ (ইঁঃষবৎ). এরা লাইসিনিডি পরিবারভুক্ত প্রজাপতি, ডানার বিস্তার মাত্র ১৬-৩০ মিলিমিটার। এবারে কড়ি প্রজাপতির স্বভাব সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেয়া যাক। ওড়ার সময় এদের ডানার ওপর ও নিচের পিঠের বৈপরীত্য চোখে পড়ে। মাটি থেকে ৩-৪ ফুটের মধ্যেই এরা উড়ে বেড়ায়। তবে একটানা বেশিক্ষণ না উড়ে পাতায় বা ফুলের ওপর বসে পড়ে। ডানা সম্পূর্ণ ভাঁজ করেই বসে এ প্রজাপতিটি। পুরুষ প্রজাপতিরা ভেজা মাটিতে বসে জলপান করে। সমভূমির চিরহরিৎ অরণ্য এবং ভারী বৃষ্টিপাত হয় এমন অঞ্চলে এদের পাওয়া যায়। বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, শ্রীলংকা, নেপাল, ভুটান ও মিয়ানমারে এ প্রজাপতিটি দেখতে পাওয়া যায়।

এদের প্রধান রং সাদা, বিচ্ছিন্নভাবে গায়ে কালো ফুটকি রয়েছে, তবে লেজ নেই। স্ত্রী ও পুরুষ প্রজাপতি দেখতে একই রকমের। এদের ওপর পিঠ কালচে খয়েরি, প্রতি ডানার ঠিক মাঝখানে একটা সাদা অঞ্চল রয়েছে। ঋতুভেদে এই সাদার পরিসর কমে, বাড়ে। নিচের পিঠ পেছনের ডানায় সামনের প্রান্তে একটা স্পষ্ট কালো বিন্দু। এ ছাড়া ডানার গোড়ায় কয়েকটি সাদা ফুটকি থাকে ডানার খোঁপে ও মাঝ আঁচলে- তবে এগুলো অনিয়মিত।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<47619 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1