বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

সংবাদ সংক্ষেপ

নতুনধারা
  ৩০ নভেম্বর ২০১৯, ০০:০০

মাছ যখন

ব্যাঙের মতো

য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক

ফ্রগফিশ। নামের মতো ধরন-ধারণ ও চেহারাও ব্যাঙের মতোন। চেহারা যেমন ভয়ঙ্কর তেমনি ভয়ঙ্কর তার আচার-আচরণও। ভূমধ্যসাগর ছাড়া প্রায় সব সাগরেই এ মাছ দেখা যায়। এরা পানির প্রায় ১০০ ফুট গভীরে প্রবাল পাথরের শৈলশ্রেণিতে গুল্মের মধ্যে বসবাস করতে পছন্দ করে। মাছটি প্রায় ১৫ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হয়। দেখতে সাধারণত উজ্জ্বল বর্ণের হলেও সাদা, কালো, হলুদ, লাল, সবুজ রঙের ফ্রগফিশও দেখা যায়। গোপন স্থান থেকে হঠাৎ শিকারির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে বলে এটিকে ছদ্মবেশী মাছও বলা হয়। আবার শিকার এনে এরা আত্মরক্ষার জন্য পাথর বা প্রবালের গায়ে লেগে থাকে। তখন তাকে খুঁজে পাওয়া দুঃসাধ্য ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। এরা বেশি নড়াচড়া করে না। বেশির ভাগ সময় শুয়ে থাকে শিকারের জন্য। শিকার দেখলেই বুকের ও পিঠের পাখনা দিয়ে ধীরগতিতে সাঁতরে গিয়ে আক্রমণ করে। এরা পেছনের পাখনা দুটি পায়ের মতো ব্যবহার করে। মাছ, কাঁকড়াজাতীয় প্রাণী, বিষাক্ত লায়ন ফিশও এদের প্রিয় খাদ্য। তবে ক্ষুধা বেশি লাগলে অনেক সময় নিজেরা নিজেদের খেয়ে ফেলে। এ প্রজাতির মাছ আশঙ্কাজনক হারে কমতে থাকায় এর উৎপাদন নিয়ে ব্যাপক গবেষণা চলছে।

হ্যালিকার্নাসাসের সমাধি স্তম্ভ

য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক

এই সমাধি স্তম্ভ নির্মিত হয় ৩৫৩-৩৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে পারস্য সাম্রাজ্যের একজন প্রাদেশিক শাসনকর্তা মৌজুলাস ও তার স্ত্রী আর্টেমিসিয়া অব ক্যারিয়ার স্মরণে। এর নকশা করেন গ্রিক স্থপতি সাইরটস এবং পিথিয়াস অব প্রিন। সমাধিটি ছিল ৪৫ মিটার উঁচু এবং এর চার প্রান্ত যথাক্রমে চারজন গ্রিক স্থপতি নির্মাণ করেন- লিওক্যারিস, ব্রিএক্সিস, স্কপাস অব প্যারোস এবং টিমোথিউস। এটার নান্দনিক সৌন্দর্য সবাইকে এতটাই মুগ্ধ করে যে তা প্রাচীন পৃথিবীর সপ্তাশ্চর্য তালিকায় স্থান লাভ করে। বর্তমানে এর কিছু ধ্বংসাবশেষ ব্রিটিশ মিউজিয়ামে সংরক্ষিত রয়েছে।

ব্যাবিলনের

ঝুলন্ত উদ্যান

য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক

প্রাচীন সপ্তাশ্চর্য তালিকার অন্তর্গত এই পৌরাণিক উদ্যানের প্রকৃত অবস্থান আজ পর্যন্ত নির্ণয় করা যায়নি। বলা হয়ে থাকে এটি ইরাকের ব্যাবিলন শহরে (বর্তমানের হিলস্নাহ শহরের নিকটে, ব্যাবিল প্রদেশের অন্তর্গত) অবস্থিত ছিল। ২৯০ খ্রিস্টপূর্বে ব্যাবিলনের একজন পুরোহিত বেরুসাসের লেখা থেকে জোসেফাস নামের এক ব্যক্তি জানান, নিও-ব্যাবিলনীয় রাজা নেবুচাঁদনেজার তার রাজত্বকালে (৬০৫-৫৬২ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) এই ঝুলন্ত উদ্যান তৈরি করেন। দুর্ভাগ্যক্রমে, এই বক্তব্যের পক্ষে কোনো ব্যাবিলনীয় প্রামাণ্য দলিল নেই এবং ব্যাবিলনের কাছে প্রত্নতত্ত্ববিদরা এই উদ্যানের কোন চিহ্ন বা ধ্বংসাবশেষ আজও খুঁজে পাননি। পর্যাপ্ত প্রমাণের অভাবে ধরে নেয়া হয়, ব্যাবিলনের ঝুলন্ত উদ্যানের ব্যাপারটি আসলে নেহাতই কিংবদন্তি, আর কিছু নয়।

ক্যাঙ্গারুর লেজই তার পা

য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক

নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে ক্যাঙ্গারুরা তাদের লেজটিকে পঞ্চম পা হিসেবে ব্যবহার করে।

সিমন ফ্রেসার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের করা গবেষণায় উঠে এসেছে ক্যাঙ্গারুদের এই পঞ্চপদ চলনের রহস্য। এই গবেষণা জৈবিক চলনের বৈচিত্র্যতার এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করল। এর সঙ্গে মানুষের হাঁটার ধরন নিয়েও উঠে এলো নতুন প্রশ্ন।

গবেষকরা জানিয়েছেন ক্যাঙ্গারুরা সামনের ও পিছনের পায়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে লেজের ব্যবহার করে। হাঁটার প্রকৃতি, গতি কি রকম হবে তার ওপর নির্ভর করেই লেজ দিয়ে মাটিতে চাপ দেয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<77686 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1