মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১

সংবাদ সংক্ষপে

নতুনধারা
  ২৩ অক্টোবর ২০১৯, ০০:০০

সুস্থতার জন্য

পাকা পেঁপে

ভিটামিন, এনজাইম ও প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে পাকা পেঁপেতে। খেতেও সুস্বাদু বারো মাস পাওয়া যাওয়া এই ফলটি। প্রতিদিন সকালের নাশতায় কয়েক টুকরা পাকা পেঁপে খেতে পারেন। নিয়মিত পেঁপে খেলে দূর হয় হজমের গন্ডগোল।

জেনে নিন সুস্থতার জন্য পাকা পেঁপে খাওয়া জরুরি কেন-

বদহজমের সমস্যা রয়েছে? নিয়মিত পাকা পেঁপে খেলে দূর হবে হজমের গন্ডগোল। চাইলে প্রতিদিন এক গস্নাস পাকা পেঁপের রস পান করতে পারেন। উপকার মিলবে দ্রম্নত।

প্রদাহজনিত সমস্যা দূর করতে পারে পাকা পেঁপে।

পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস রয়েছে। এসব উপাদান হৃদরোগের আশঙ্কা কমায়। পাশাপাশি শরীরে উপস্থিত দূষিত উপাদান বের হতে সাহায্য করে এগুলো। পাকা পেঁপে শরীরের জন্য ক্ষতিকারক কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।

পেঁপেতে রয়েছে ভিটামিন এ, বি, সি এবং কে। এগুলো আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে।

চুল ও ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে নিয়মিত পেঁপে খান।

পেঁপেতে থাকা ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং কপার সুস্থতার জন্য জরুরি।

পেঁপেতে একদম স্বল্প পরিমাণে ক্যালোরি রয়েছে। ১৪০ গ্রাম পেঁপেতে মাত্র ৬০ ক্যালরি, ০.৪ গ্রাম ফ্যাট, ১৫.৭ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট এবং ২.৫ গ্রাম ফাইবার থাকে। ফলে নিশ্চিন্তে খেতে পারেন এটি। পেঁপে খেলে যেমন পেট ভরে, তেমনি ওজন বাড়ার চিন্তাও থাকে না।

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে পারে পাকা পেঁপে।

য় সুস্বাস্থ্য ডেস্ক

কিশমিশের

পুষ্টিগুণ

মিষ্টি খাবারের স্বাদ অপূর্ণ থেকে যায় কিশমিশ ছাড়া। মিষ্টি কিশমিশ শুধু খেতেই সুস্বাদু নয়, এটি পুষ্টিগুণের দিক থেকেও অতুলনীয়। নিয়মিত কিশমিশ খেলে দূরে থাকতে পারবেন ছোট-বড় বিভিন্ন রোগ থেকে। তবে মাত্রাতিরিক্ত কিশমিশ খাওয়া অনুচিত। এতে ক্যালোরি ও সুগার বেড়ে শারীরিক জটিলতা দেখা দিতে পারে।

জেনে নিন কিশমিশের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে-

কিশমিশ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা খাবার হজম করতে পারে দ্রম্নত।

কিশমিশে ফ্রক্টোজ এবং শর্করা রয়েছে। এটি নিয়মিত খেলে বাড়ে অ্যানার্জি।

কিশমিশের মধ্যে কোনো ধরনের খারাপ কোলেস্টেরল নেই। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, অ্যামাইনো এসিড এবং মিনারেল রয়েছে যা স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।

কিশমিশের উপস্থিত ফাইবার ধমনির যত্নে উপকারী ভূমিকা পালন করে।

কিশমিশে রয়েছে আয়রন, যা রক্তস্বল্পতার সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে নানা ধরনের ভিটামিন বি থাকায় এটি রক্ত উৎপাদনেও সাহায্য করে।

কিশমিশ নানা উদ্ভিজ পলিফেনলেসমৃদ্ধ। এ ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা রেটিনার ক্ষয়, বার্ধক্যজনিত দৃষ্টিহ্রাস, ছানি ইত্যাদি রোগের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়। এ ছাড়া কিশমিশে উপস্থিত নানা রকম ভিটামিন যেমন ভিটামিন এ, বিটা ক্যারোটিন ও ক্যারোটিনয়েড চোখের জন্য খুব উপকারী।

রক্তের অম্স্নতা থেকে নানা রোগের সৃষ্টি হতে পারে। কিশমিশে উপস্থিত পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম রক্তের অম্স্নতা কমাতে সাহায্য করে।

য় সুস্বাস্থ্য ডেস্ক

লিউকোপস্নাকিয়া

মুখের অভ্যন্তরে লিউকোপস্নাকিয়ার চিকিৎসায় প্রয়োজনে কার্বন ডাইঅক্সাইড লেজার ব্যবহার করতে হয়। তবে লেজার ব্যবহারে সতর্ক হতে হবে। লেজার চিকিৎসার আগে ওষুধ সেবনে রোগ নিরাময়ের প্রচেষ্টা চালাতে হবে। লাইকেন পস্ন্যানাস ও লিউকোপস্নাকিয়ায় মুখের মিউকোসার হাইপার ক্রাটিনাইজেশন হয়। জিহ্বা বা মুখের অভ্যন্তরে লিউকোপস্নাকিয়া হলে অবশ্যই তা গুরুত্বের সঙ্গে চিকিৎসা করাতে হবে। কারণ লিউকোপস্নাকিয়া একটি ক্যান্সারপূর্ব অবস্থা। হেয়ারি লিউকোপস্নাকিয়ার ক্ষেত্রে অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ প্রয়োজন হয়।

য় সুস্বাস্থ্য ডেস্ক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<72289 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1