নিঃশব্দে কৈশোর নদীটি যৌবনে পা রাখে;
শুরু হয় ফসলের চাষ-পাঠ;
এ ধারা ক্রমান্বয়ে বয়ে চলে
কাদা জলের গদ্য বিকশিকতায়-
এরপর ধেয়ে আসে করুণ বার্ধক্যের ক্ষণ কাল-
নদীটি হৃদয়ের জল হারিয়ে জরাজীর্ণ দশায় সাব্যস্ত হয়;
তারপর তার ধূসর গোধূলি আকাশে অন্ধকার জমে;
নদীটি নিরিবিলি প্রসারিত হয় অনিবার্য অন্ধকারে-
যেখানে নিরবধিকাল অন্ধকার
তাকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রাখে।
নদীটি অন্ধকার খুঁড়ে খুঁড়ে বস্ন্যাকহোলে ফুরায়-