বিষণœ দুপুরটাকে উপুড় করে আমি চঁাদের বাটি বানাতে চাইলাম অথচ কি আশ্চযর্ জানো
নিলর্জ্জ মেঘগুলো স্বপ্নবসন খুলে
আমাকেই ইচ্ছাহীন করে দিলো।
আমি কবিতার জন্য পাখির দিকে জলের দিকে হাত বাড়ালাম কিন্তু হা-হতোশ্যি আমার শব্দগুলো ধানের নরুন হয়ে চলে গেলো হলদে ঠেঁাটওয়ালা চড়–ইয়ের পেটে।
বিকেলের সোনারঙ রোদের আভা ধার করে আমি তোমার ললাটে এঁকে দিতে চাইলাম লজ্জা ও প্রেমের এক আশ্চযর্ তিলক, ভাগ্যের কী নিদারুণ পরিহাস দেখো হেমন্তের নিজর্ন কুয়াশা এসে ঢেকে দিলো সেই দিনান্ত-রশ্মির সমস্ত শরীর, সোনালীতে ধূলোময় ধূসর আল্পনা।
ইচ্ছেরা অপসৃত হলে তবুও দুপুর বঁাচে কিন্তু মায়ার অস্তিত্বে যে
মাধবীর উন্মেষ, অন্ধকার নেমে এলে
আমি তাকে বঁাচাবো কিভাবে?