'বাংলাদেশের পোশাকশিল্প অন্যতম সম্ভাবনাময় একটি শিল্প। এ শিল্পে আমরাই মূলত দেশে অর্থনীতির চালিকা হিসেবে কাজ করছি। আমাদের বেশ কিছু দায়িত্ব রয়েছে। আমাদের কাছে স্বচ্ছতাও থাকবে। প্রতিশ্রম্নতি দিতে চাই, আমাদের প্যানেলের কাজের প্রতি নিষ্ঠার একটুও অভাববোধ থাকবে না।' তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারকদের সংগঠনের (বিজিএমইএ) নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর তাৎক্ষণিক এক প্রতিক্রিয়ায় রুবানা হক এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, 'আমাদের চ্যালেঞ্জ হবে- কী করে শ্রমিক ও মালিক একসঙ্গে কাজ করবে। আমাদের কাছে বেশ ভালো মানের ফ্যাক্টরি রয়েছে। আমরা মনে করি সেলফ মনিটরিংয়ের এখনই সময়। আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি খাত পোশাক। দেশেও সবচেয়ে বেশি মানুষ এ খাতের সঙ্গে জড়িত। আমরা বলতে চাই- সস্তা নয়, বরং দামের দিক থেকে অন্যান্য দেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতা হলো সবচেয়ে ভালো। যদিও আমরা সম্মিলিতভাবে দরকষাকষির জায়গায় পৌঁছতে পারিনি। সবাই এ বিষয়ে একমত হতে পারিনি। এখন সময় এসেছে বিজিএমইএর পক্ষ থেকে একটা উদ্যোগ নেয়া। দেশের পোশাক খাত নিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে যে ইমেজ সংকট রয়েছে, সেটাও কাটিয়ে উঠতে হবে। আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করব সেটি কাটিয়ে উঠতে।'
এ ছাড়া গার্মেন্ট সেক্টরে স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করতে পারলেও গণমাধ্যম আমাদের সঙ্গে কাজ করলে এ খাতের হারানো ইমেজ ফিরে আসবে বলেও মনে করেন তিনি।