শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

চেহারার সঙ্গে মানিয়ে ভ্রম্ন

রঙ বেরঙ ডেস্ক
  ১৮ আগস্ট ২০১৯, ০০:০০

সাজের বড় অংশজুড়ে থাকে চোখ। আর চোখের সাজ তখনই পূর্ণতা পায়, যখন ভ্রম্ন সুন্দর আকারের হয়। সাজের প্রসঙ্গ এলেই সবাই ভাবে, ভ্রম্ন একভাবে তুললেই হলো। বিষয়টা কিন্তু তেমন নয়। বরং খুব সচেতনভাবে, সময় নিয়ে এবং ভালো জায়গা থেকে ভ্রম্ন প্যাক করা উচিত।

ভ্রম্ন প্যাকের ওপরই চেহারার ভাব পরিবর্তন হয়ে যায়। হয়তো কখনো রাগী লাগে, কখনো বা লাগে বেশি কমনীয়। নাকের কাছ থেকে ভ্রম্নর শুরু এবং একদম শেষ প্রান্ত এই দুটো জায়গায় ভ্রম্ন একই রকম পুরু হবে। আর মাঝের অংশ হবে তুলনামূলক বেশি পুরু। এতে দেখতে বেশ ভালো লাগে। তবে বেশি মোটা হলে তা কিন্তু মুখের সঙ্গে মানাবে না। মুখের আকার বুঝেও ভ্রম্ন প্যাক করতে হবে। যাদের মুখ অপেক্ষাকৃত গোল বা কিছুটা চওড়া, তাদের ভ্রম্ন হবে ভি আকারের। আবার যাদের মুখের আকৃতি কিছুটা লম্বাটে, তাদের ভ্রম্ন হবে ইউ অক্ষরের মতো।

এখানেই শেষ নয়, চোখের আকার বুঝেও ভ্রম্ন প্যাক করা উচিত। যাদের চোখ অপেক্ষাকৃত ছোট, তাদের ভ্রম্ন চিকন করে তোলা উচিত। আবার যাদের চোখের আকার কিছুটা বড় এবং টানা, তাদের ভ্রম্ন প্যাক করতে হবে মোটা করে। তবে এই মোটা ভাব যেন মুখের সঙ্গে মানিয়ে যায়। কোনো অনুষ্ঠান সামনে রেখে ভ্রম্ন প্যাক করলে অবশ্যই অনুষ্ঠানে যাওয়ার দুই থেকে তিনদিন আগে ভ্রম্ন প্যাক করা উচিত। কেননা অনেকের অ্যালার্জির সমস্যা থাকে। ভ্রম্ন প্যাক করার পরই অ্যালার্জি বেড়ে যায়। তাই দুদিন আগে করলে অ্যালার্জির সমস্যা খানিকটা কমে যায়। ভ্রম্ন প্যাকের সময় অনেকে পাউডার ব্যবহার করেন। এটি যেন নামি ব্রান্ডের হয়। যে সুতা দিয়ে ভ্রম্ন প্যাক করা হচ্ছে, ওই সুতা কিছুক্ষণ স্যাভলন বা ডেটল মেশানো পানিতে ভিজিয়ে রাখলে ভালো হয়। ভ্রম্ন প্যাকের পর বরফ দিয়ে হালকা করে ঘষে নিলে ফোলা ভাবটা কেটে যায়। এরপর হালকা কোনো ক্রিম দিয়ে মালিশ করলে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<62709 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1