বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

সং ক্ষে পে

নতুনধারা
  ০৫ জানুয়ারি ২০২০, ০০:০০

চোখ সাজাতে বাহারি চশমা

রঙ বেরঙ ডেস্ক

বাজারে চশমার ফ্রেম পাওয়া যায় নানা ধরনের, নানা রঙের। তবে এখনকার চশমার ট্রেন্ড হলো রঙিন ফ্রেম। সেটা একরঙাও হতে পারে, আবার শেডেরও হতে পারে। এ ছাড়া চলছে অ্যানিমাল প্রিন্টের চশমাও! জামার সঙ্গে কালার ম্যাচিং করে পরা যেতে পারে কালো, সোনালি বা রুপালি রঙের ট্র্যাডিশনাল ফ্রেম। চশমার ফ্রেম কেনার সময় অবশ্যই আপনার মুখের গড়নটাও মাথায় রাখতে হবে। মুখের আকার গোলাকার হলে একটু লম্বাটে ফ্রেম ভালো মানায়। এ ছাড়া আয়তকার বা কোণা উঁচু এমন ফ্রেমও উপযোগী। তবে ছোট গোল চশমা বা ডিম্বাকৃতির ফ্রেম আদর্শ। যদিও এ ধরনের ফ্রেম এখন চলতি ফ্যাশন নয়। ডিম্বাকৃতির মুখের ক্ষেত্রে যে কোনো ফ্রেমই মানিয়ে যায়। যাদের মুখ গোলাকার তারা গোলাকৃতির ডিজাইন ছাড়া যে কোনো ফ্রেম পরলেই ভালো লাগবে। লম্বাটে চেহারার জন্য ভালো দেখাবে ওভাল এবং আয়তকার ফ্রেম। গোলাকৃতির ফ্রেমও চাইলে পরে দেখতে পারেন। ইসলামপুর, এলিফ্যান্ট রোড, বিজয়নগর, ফার্মগেটে রয়েছে বেশকিছু চশমার দোকান। বর্তমানে রে-ব্যান, আরমানির চশমাগুলোই চলছে বেশি। ব্র্যান্ডের চশমার ফ্রেম পাবেন ২ হাজার ৫০০ থেকে ১২ হাজার টাকার মধ্যে। ব্র্যান্ড ছাড়াও পেতে পারেন মনের মতো চশমা। এসব ফ্রেমের দাম পড়বে ৩৫০ থেকে ৬৫০ টাকার মধ্যে।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে তেল

রঙ বেরঙ ডেস্ক

তেল দিয়ে ত্বকের যত্ন- সেদিন আর আছে নাকি। এমন ধারণা যে ভুল, তা তেল তার নিজগুণে প্রমাণ করেছে। বিশেষ করে শীতে পুরো সময়টায় ভালো ক্লিনজার ও ময়েশ্চারাইজার হিসেবে তেল ব্যবহার করতে পারেন অনায়াসে।

এতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে। সহজে বয়সের ছাপ পড়বে না। সবচেয়ে মজার কথা হলো, আমন্ড তেল (কাঠ বাদামের তেল), জলপাইয়ের তেল, গোলাপের তেল, সরিষার তেল, নিমের তেল, জাফরান, গম, লবঙ্গ কিংবা নারকেলের তেল মাথা থেকে পা পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। তেল মালিশ করার সময় শরীরে রক্তের সঞ্চালন বেড়ে যায়, যা ত্বক সুস্থ ও সজীব রাখে। হজম ভালো হয়। সুগন্ধি তেল ব্যবহার করলে রাতে ভালো ঘুম হয়।

পায়ের আরামে ব্যালেরিনা জুতা

রঙ বেরঙ ডেস্ক

পা ঢাকা থাকলে ঠান্ডা অনেক কম লাগে। সারাদিনের চলাফেরায় ব্যালেরিনা শীতের সময় অনেক জনপ্রিয় হয়েছে এ কারণে। কিশোরী-তরুণী ছাড়িয়ে এখন মাঝবয়সীদের পছন্দের তালিকায় উঠে এসেছে এ পাদুকা। বাজার ঘুরে এর রকমারিতা দেখে কিছুটা অবাকই হতে হয়।

দুই-তিন বছরে এর চাহিদার কারণেই নকশায় নিয়ে এসেছে ভিন্নতা। ব্যালেরিনার সামনের দিকের আকারকে ওপেন টো, ক্লোজ টো, পয়েন্টি টো, রাউন্ড টোসহ বিভিন্ন নামে অভিহিত করা হয়। যেসব ব্যালেরিনার সামনে খোলা আছে, সেগুলো গরমের সময় বেশি জনপ্রিয়তা পায়। অন্যদিকে, যেসব ব্যালেরিনার সামনের দিকটি আটকানো, শীতের সময় এগুলোর চাহিদা বেড়ে যায়। বাটায় যেসব ব্যালেরিনা পাওয়া যায়, সেগুলো টেক্সটাইল, চামড়া ও সিন্থেটিক কাপড়ের তৈরি।

ব্যালেরিনা কেনার সময় কিছু বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। পা দুটি আরামে রাখাই হচ্ছে ব্যালেরিনার অন্যতম কাজ। অনেকের পায়ের পাতার সামনের দিকটা একটু চওড়া হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে পরার পর আঙুলে ব্যথা লাগছে কিনা, তা খেয়াল রাখতে হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<82943 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1