ঈদের দিন থাকে বাড়তি ব্যস্ততা। ঘর সাজানো, রান্না করা, পশু জবাই, গোশত বিলানো, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, অতিথি আপ্যায়ন ইত্যাদি সুষ্ঠুভাবে আগে থেকেই প্রস্তুতি দরকার। তাহলেই ঈদের দিনটি সুন্দরভাবে উদযাপন করা যাবে।
কিছু পলিথিন ব্যাগ আগে থেকে কিনে রাখুন, যা গোশত বিলানোয় কাজে আসবে। যাকে দেবেন তার নাম লিখে রাখুন।
প্লাস্টিকের বালতি, বোল, মগ, ঝাড়ু, চাটাই, দড়ি, নতুন গামছা, সুতি কাপড় ও হঁাড়ি-পাতিল সংরক্ষণে রাখুন।
গোশত সংরক্ষণের জন্য ফ্রিজ অত্যন্ত জরুরি। তাই ফ্রিজ পরিষ্কার করে রাখুন আগে থেকেই।
ঈদের দিন কোরবানি পশুর বজর্্য দ্রæত অপসারণ করুন, নতুবা দুগর্ন্ধ ছড়িয়ে আপনার পরিবেশকে করবে অস্বাস্থ্যকর।
কোরবানির ঈদে বাড়ির চার পাশে মাছির উপদ্রব বেড়ে যায়। সে জন্য বাড়ির চার পাশে বিøচিং ছিটিয়ে দিন।
গোশত যেখানে-সেখানে ফেলে না রেখে দ্রæত পলিথিনে মুড়ে ফ্রিজে রাখুন।
গোশত পরিষ্কারের জন্য কাপড়, কাগজ, টিসু এবং গোশত মাটিতে না রেখে চাটাই ও পলিথিনে রাখুন।
জবাই করা পশুর বজর্্য যেখানে-সেখানে না ফেলে নিধাির্রত স্থানে ফেলুন কিংবা মাটিতে পুঁতে ফেলুন।
কোরবানির আগে ও পরে পানির প্রয়োজন পড়বে সবচেয়ে বেশি, সে ক্ষেত্রে বাড়তি পানির ব্যবস্থা রাখুন।
রান্না করা গোশত ও কঁাচা গোশত একসঙ্গে রাখবেন না। এতে ছত্রাক আক্রান্ত হবে।
এই নিয়মগুলো মেনে চললেই আপনার ঈদ হয়ে উঠবে আরও পবিত্র ও আনন্দময়।