বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

সংবাদ সংক্ষপে

নতুনধারা
  ০২ জানুয়ারি ২০২০, ০০:০০

ফেলুদার ফার্স্ট লুক প্রকাশ্যে আনলেন সৃজিত

তারার মেলা ডেস্ক

ডিজিটাল পস্ন্যাটফর্ম 'আড্ডাটাইমস'-এর সৌজন্যে সত্যজিত্‌? রায়ের অনন্য সৃষ্টি ফেলুদা সিরিজের ছিন্নমস্তার অভিশাপ গল্পটি বেছে নিয়েছেন পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়। মঙ্গলবার সকালে সেই ছবির ফার্স্ট লুক সামনে আনলেন পরিচালক স্বয়ং। বড় পর্দায় ফেলুদা ছবিতে টোটা রায় চৌধুরীকে পার্শ্ব চরিত্রে দেখা গেলেও, সৃজিতের ছবিতে তিনি নতুন ফেলুদা। তোপসের ভূমিকায় দেখা যাবে নবাগত কল্পন মিত্রকে। আর জটায়ুর চরিত্রে অভিনয় করবেন অনির্বাণ চক্রবর্তী, যিনি জনপ্রিয়তা পেয়েছেন একেন বাবু নামেই।

শুধুমাত্র ছিন্নমস্তার অভিশাপই নয়, এই ওয়েব সিরিজের জন্য সৃজিত বেছে নিয়েছেন আরও একটি গল্প- যত কান্ড কাঠমান্ডুতে। আর এটি হতে চলেছে সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের প্রথম ওয়েব সিরিজ।

জানুয়ারিতে শুরু পূজার 'সাইকো'

তারার মেলা রিপোর্ট

নতুন প্রযোজনা সংস্থা সেলেব্রিটি প্রোডাকশনের প্রথম নির্মাণ 'মেকআপ'। এটি মুক্তির আগেই তাদের দ্বিতীয় ছবি 'সাইকো'র শুটিং শুরু হতে যাচ্ছে। অনন্য মামুন পরিচালিত ছবিটির শুটিং শুরু হবে আসছে ১০ জানুয়ারি থেকে। এ বিষয় মামুন বলেন, 'আমরা ১০ জানুয়ারি থেকে ঢাকাতে শুটিং শুরু করব। তবে ঢাকার ঠিক কোন জায়গায় আমাদের শুটিং হবে তা ঠিক করতে পারিনি। স্ক্রিপ্ট ব্র্যাকডাউন শেষ হলে বলতে পারব।' পরিচালক জানিয়েছেন বাংলাদেশ ছাড়াও ছবিটির শুটিং হবে নেপাল ও থাইল্যান্ডে।

'সাইকো'র প্রধান চরিত্রে অভিনয় করবেন রোশান ও পূজা চেরী। ছবিতে রোশানকে দ্বৈত চরিত্রে দেখা যাবে। রোশানকে একজন পুলিশ অফিসারের চরিত্রে দেখা যাবে। যে কিনা কিছুটা সাইকো। ছবির গল্প একজন এসিড আক্রান্ত নারীর, যে কিনা একজন পাইলট হতে চেয়েছিল। আর এই চরিত্রে দেখা যাবে পূজা চেরীকে। পূজা-রোশান জুটি সম্প্রতি একসঙ্গে অভিনয় করেছেন 'জিন'-এ। নাদের চৌধুরী পরিচালিত ছবিটি প্রযোজনা করেছে জাজ মাল্টিমিডিয়া।

নতুন বছরে কুমার বিশ্বজিতের আহ্বান

তারার মেলা রিপোর্ট

২০১৯ সালটা ছিল কুমার বিশ্বজিতের জন্য সবচেয়ে বেদনার বছর। কারণ এই বছরের শেষটাতে তিনি তার মা'কে হারিয়েছেন। হারিয়েছেন সংগীতাঙ্গনের আরও অনেককেই। তাই নতুন বছরে কুমার বিশ্বজিতের প্রত্যাশা সবার মা যেন ভালো থাকেন, সুস্থ থাকেন। শোক বুকে ধারণ করেই আজ বৃহস্পতিবার থেকে স্টেজ শো শুরু করছেন তিনি। জানালেন, টানা ৩, ৪ ও ১০ জানুয়ারি স্টেজ শো নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত থাকবেন। এরপর ১৩ জানুয়ারি কলকাতার যোদপুর পার্কে সংগীত পরিবেশন করবেন তিনি। কুমার বিশ্বজিৎ বলেন, 'নতুন বছরে একটাই চাওয়া, আমাদের সবার প্রিয় কিশোর দা (অ্যান্ড্রু কিশোর) যেন সুস্থ হয়ে আবার আমাদের মাঝে ফিরে আসেন, ঈশ্বর যেন সহায় হন। আর গেলো বছর আমরা আমাদের সংস্কৃতি অঙ্গনের অনেককেই হারিয়েছি। এই বছরটা যেন হারানোর বছর না হয়, হয় যেন প্রাপ্তির বছর। আমার মাকে হারানোর বছর ছিল ২০১৯। আমার মায়ের জন্য সবাই আশীর্বাদ করবেন যেন মা স্বর্গবাসী হন।' এদিকে আগামী ১৭ জানুয়ারি বরিশাল ক্যাডেট কলেজে এবং পরবর্তীতে ১৮ জানুয়ারি চ্যানেল আই'র একটি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন তিনি।

কঙ্গনার প্রশংসায়

দীপিকা

তারার মেলা রিপোর্ট

বলিউডের 'কুইন'খ্যাত অভিনেত্রী কঙ্গনা রানৌত। আগামীতে তাকে দেখা যাবে অশ্বিনী আইয়ার তিওয়ারির 'পাঙ্গা' ছবিতে। ইতোমধ্যে মুক্তি পেয়েছে ছবির ট্রেলার। আর সেই ট্রেলার দেখে মুগ্ধ ইন্ডাস্ট্রির আরেক সুন্দরী দীপিকা পাডুকোন। মুক্ত কণ্ঠে প্রশংসা করলেন কঙ্গনা ও তার ছবির। সম্প্রতি নিজের আগামী ছবি 'ছপাক'র প্রমোশনে গিয়েছিলেন দীপিকা। সেখানে তিনি বলেন, 'আমি যখনই সময় পাই বসে বসে নতুন ছবির ট্র্রেলার দেখি। সাধারণ দর্শক হিসেবেই দেখি। 'পাঙ্গা'র ট্রেলার আমার মনে অন্যরকম এক অনুভূতির সৃষ্টি করেছে। কঙ্গনার অভিনয় অসাধারণ। মনে হচ্ছে, ছবিটিও খুব ভালো হবে।'

তবে এবারই প্রথমবার মুক্ত কণ্ঠে কঙ্গনার প্রশংসা করলেন দীপিকা, এমনটা নয়। ২০১৪ সালে 'হ্যাপি নিউ ইয়ার'-এ অভিনয়ের জন্য সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার নেওয়ার সময় মঞ্চে উঠে 'কুইন' ছবিতে কঙ্গনার অভিনয়ের প্রশংসা করেছিলেন দীপিকা। এছাড়া তার পুরস্কারটিও কঙ্গনাকে উৎসর্গ করেছিলেন।

৬ জানুয়ারি বাসুদেব ঘোষ স্মরণ অনুষ্ঠান

তারার মেলা রিপোর্ট

সদ্য প্রয়াত হয়েছেন সংগীত পরিচালক বাসুদেব ঘোষ। বোরবার (২৯ ডিসেম্বর) রাত ১১টায় না ফেরার দেশে পাড়ি জমান গুণী এই শিল্পী। তার অকাল প্রয়াণে দেশের সংগীতাঙ্গনে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। অকাল প্রয়াত বাসুদেব ঘোষের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনস্বরূপ আয়োজন করা হয়েছে 'বাসুদেব ঘোষ স্মরণ অনুষ্ঠান'। আগামী সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টায় রাজধানী বাংলামোটরের বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের মিলনায়তনে এ স্মরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এর আয়োজক প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান লেজার ভিশন। গত শতাব্দীর শেষ দশকে এ দেশের শুদ্ধ সংগীত চর্চায় নতুন ধারার সূচনা করেন বাসুদেব ঘোষ। সেই থেকে তার হাত ধরে বহু শিল্পীর আবির্ভাব ঘটে সংগীত ভুবনে। তিনি একাধারে গীতিকার, সুরকার, সংগীত পরিচালক ও গায়ক ছিলেন।

মাত্র ৫১ বছর বয়সেই প্রতিভাবান এই সংগীত পরিচালক ও সুরকার তার সমস্ত কাজ অসমাপ্ত রেখে চলে গেলেন। ১৯৯৫ সাল থেকেই তার এই সাধনা শুরু করেন। বিশেষ করে শাশ্বত ধারার বাংলা গান ও দেশাত্মবোধক গান নিয়েই তার কাজ ছিল বিশেষভাবে উলেস্নখযোগ্য।

এই স্বপ্নবাজ সুরকার অনেক বড় একটি প্রকল্প হাতে নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছিলেন। ২০১১ সাল থেকে তিনি অনেকটা নিভৃতে নিজ উদ্যোগে কাজ করছিলেন ইতিহাসের সবচেয়ে বড় দেশাত্মবোধক গানের অ্যালবাম নিয়ে। এক হাজারটি দেশের গান নিয়ে সাজানো এই অ্যালবামে নাম রেখেছিলেন 'সূর্যালোকে শাণিত প্রাণের গান'। যাতে এর মধ্যে কণ্ঠ দিয়েছেন অনেক শিল্পী। গান রেকর্ড করেছেন কয়েকশত। এটাকে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে অন্তর্ভুক্ত করার ইচ্ছা ছিল তার। সেই সঙ্গে দেশাত্মবোধক গানের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি এবং মানুষের মধ্যে দেশপ্রেমকে জাগ্রত করার তীব্র প্রেরণা পাওয়া যায় তার কাজের মধ্যে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<82537 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1