আজকের যায়যায়দিন

একটি হাসপাতালে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের ভাতিজাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে পুলিশ। বুধবার ওই হামলার ঘটনায় কয়েকশ আইনজীবীর সঙ্গে হাসান নিয়াজিকে অংশ নিতে দেখা গেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা ছবিতে। পাঞ্জাব 'ইনস্টিটিউট অব কার্ডিওলোজি'তে (পিআইসি) চিকিৎসকদের সঙ্গে বিরোধের জেরে আইনজীবীরা ওই হামলা চালান।

সে সময় তারা হাসপাতালের কর্মীদের মারধর করেন ও ভাঙচুর চালান। হামলার সময় চিকিৎসকরা সময় দিতে না পারায় নারীসহ হাসপাতালটির অন্তত তিন রোগীর মৃতু্য হয়। পরিস্থিতি সামাল দিতে শেষ পর্যন্ত দাঙ্গা

পুলিশ তলব করা হয়।

পিআইসিতে হামলার কিছুক্ষণ পর পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে অসংখ্য আইনজীবীকে আটক করে এবং সেখান থেকে তাদের সরিয়ে নেয়। পরে এ ঘটনায় প্রতিবেদনও জমা দেয় পুলিশ। কিন্ত প্রতিবেদনে হাসানের নাম না থাকায় শুরু হয় সমালোচনা। এ ব্যাপারে সন্তোষজনক কোনো জবাব দিতে পারেনি পুলিশ।

নিহত ১৮ / ইউক্রেনে দফায় দফায় রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

শহরের পুলিশ প্রধান জানিয়েছেন, ভিডিও ফুটেজ দেখে হাসানকে পরে চিহ্নিত করা হয়। তাকে ধরতে তার লাহোরের বাড়িতে কয়েক দফা হানা দেওয়া হয়েছে। তবে তাকে

পাওয়া যায়নি।

হাসান অবশ্য টুইটারে হামলায় অংশ নেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। এ ঘটনার তিনি অনুতপ্ত বলে জানিয়েছেন। তবে এ ব্যাপারে তার চাচা প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান কোনো মন্তব্য করেননি। সংবাদসূত্র : ডন