বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

সংস্কৃতি, প্রতœতত্ত¡¡ ও শশীলজ

প্রতœতত্তে¡র বিশেষত্ব হলোÑ প্রতœতত্ত¡ একটি বস্তুগত নিদশর্ন অথার্ৎ প্রামাণ্য তথ্য নিয়ে কাজ করে । প্রতœতত্ত¡ মানুষের জীবনধারার সঙ্গে সম্পকির্ত। ময়মনসিংহের শশীলজ ভবনটি প্রতœতত্তে¡র একটি নিদশর্ন হিসেবে বিবেচনা করা যায় উপরোক্ত সংজ্ঞার আলোকে।
শাহ মো. জিয়াউদ্দিন
  ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ০০:০০

বাংলাদেশের প্রতœতত্ত¡ বিভাগ এ দেশের পুরাকীতির্ বা প্রাচীন ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ করে আসছে। পৃথিবীর সব দেশের প্রতœতত্ত¡ বিভাগ সেই দেশের অতীত ঐতিহ্যকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরে পুরাকীতির্গুলোকে সংরক্ষণের মধ্যদিয়ে। প্রতিটি জাতি তাদের প্রতœতত্ত¡ বিভাগের মাধ্যমে তার শেকড় সংস্কৃতির ধারাটি সম্পকের্ জানতে পারে। প্রতœতত্ত¡ সম্পদগুলো সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রতিটি জাতির প্রতœতত্ত¡ নিদশর্নগুলো সেই জাতির প্রবাহমান সংস্কৃতিকে মূল ধারার সঙ্গে গেঁথে রাখে। বাংলাদেশে সম্প্রতিকালে প্রতœতত্ত¡ বিভাগ তার কাযর্ক্রম বেশ জোরেশোরে চালু করেছে। প্রতœতত্ত¡ বিভাগে নানা কাযর্ক্রমের বদৌলতে মানুষ মূল সংস্কৃতি সম্পকের্ জানতে পারছে।

সংস্কৃতি হলো মানুষের স্বকীয়তা বজায় রাখা এবং টিকে থাকার কৌশল। পৃথিবীতে একমাত্র মানুষই হলো সংস্কৃতিবান প্রাণী। মানুষের সংস্কৃতিপ্রথা বা ব্যবহারিকতা ভৌগোলিক, সামাজিক, জৈবিকসহ নানা বৈশিষ্ট্যের ওপর নিভর্র করে। মানুষ এই বৈশিষ্ট্যগুলো তার পূবর্পুরুষের কাছ থেকে পেয়ে থাকে আবার অনেক সময় যুগের প্রেক্ষিতে সৃষ্টি হয়। তাই সংস্কৃতি যেমন আরোপিত অথার্ৎ উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত, তেমন অজির্ত। নৃ-বিজ্ঞানী টেইলরের মতে, সমাজের সদস্য হিসেবে অজির্ত নানা আচরণ, যোগ্যতা এবং জ্ঞান, বিশ্বাস, শিল্পকলা, নীতি, আদশর্, আইন, প্রথা ইত্যাদির যৌগিক সমন্বয় হলো সংস্কৃতি।

বংশপরম্পরায় সংস্কৃতির ধারাকে লালন করাটা মানুষের ঐতিহ্য। অনেকেই ঐতিহ্যকে লালন করাটা রক্ষণশীলতা মনে করেন। বস্তুত রক্ষণশীলতা সাম্প্রদায়িকতার বহিঃপ্রকাশ। তবে কোন অঞ্চলের সংস্কৃতি সেই অঞ্চলের ভাষাভাষী মানুষ এবং তাদের জীবন প্রণালির ওপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে তাকে ধমীর্য় ফ্রেমে ফেলে সাম্প্রদায়িক বলা যায় না। অনেকেই অসাম্প্রদায়িকতার মোড়কে বিপ্লবী হওয়ার জন্য এক সময় রুশ সংস্কৃতি লালন করে, তা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে পরিস্ফুটন ঘটাতে তারা চেয়েছিল যার জন্য এ দেশের বাম রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর ক্ষয়িষ্ণু অবস্থা আজ। ঐতিহ্য অঁাকড়ে থাকাটা রক্ষণশীলতার পরিচয় বহন করে আবার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়াটা অনেকটা শিকড়বিহীন গাছে পরিণত হওয়া। বতর্মানে ইন্টারনেট প্রযুক্তির মাধ্যমে বহিবিের্শ্বর সঙ্গে বাঙালির সংস্কৃতির অনেক কিছুই বিনিময় ঘটছে। তা কিন্তু নিজস্ব বলয়ের সংস্কৃতি থেকে বিচ্যুতি হওয়ার জন্য নয় বরং সবার সঙ্গে সমন্বয় ঘটানো।

প্রতœতত্তে¡র বিশেষত্ব হলোÑ প্রতœতত্ত¡ একটি বস্তুগত নিদশর্ন অথার্ৎ প্রামাণ্য তথ্য নিয়ে কাজ করে । প্রতœতত্ত¡ মানুষের জীবনধারার সঙ্গে সম্পকির্ত। ময়মনসিংহের শশীলজ ভবনটি প্রতœতত্তে¡র একটি নিদশর্ন হিসেবে বিবেচনা করা যায় উপরোক্ত সংজ্ঞার আলোকে।

তা ছাড়া প্রতœতত্ত¡ সম্পদ হিসেবে বিবেচনার মূল বিষয় হলোÑ ভৌত ধ্বংসাবশেষ, পরিবেশগত তথ্য, জৈব অবশেষ বা জীবাশ্ম, প্রাকৃতিক-সাংস্কৃতিক দৃশ্যাবলি ইত্যাদি। প্রতœতত্তে¡র কাজ হলো এসব বিষয়াবলি বিশ্লেষণ করে মানুষ প্রাচীনকালের মানুষ এবং পরিবেশ ও প্রকৃতির তৎকালীন চিত্র বুঝতে পারে। এই বোঝার মাধ্যমে মানুষ প্রকৃতি এবং পরিবেশের পরিবতের্নর ধারার ব্যাখ্যার মাধ্যমে ভবিষ্যৎ মানুষের জন্য জীবন চলার রূপরেখা নিমার্ণ করতে পারে। শশীলজ ময়মনসিংহে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক প্রতœতত্ত¡ নিদশর্ন। ময়মনসিংহের শশীলজ ভবনটি যথাযথ সংরক্ষণের দায়িত্বে আছে প্রতœতত্ত¡ বিভাগ। কিন্তু প্রতœতত্ত¡ বিভাগের শশীলজ দেখভালের বিষয়ে জন্ম নিয়েছে নানা প্রশ্ন। শশীলজের মূল ফটকের পাশে রয়েছে বাগান সেই বাগানের মাঝখানে রয়েছে শ্বেতপাথরের ফোয়ারা, সেই ফোয়ারার মধ্যিখানে দঁাড়িয়ে আছে গ্রিক দেবী ভেনাসের স্বল্পবসনার ¯œানরতা মমর্র মূতির্। এর পেছনে বাগান তারপর লালচে ইট আর হলুদ দেয়ালের নিমির্ত শশীলজ। গ্রিক দেবী ভেনাসের স্বল্পবসনার ¯œানরতা মমর্র মূতির্ অবিকলতা হারিয়েছে বহুকাল আগে তা দেখে মনে হলো। শ্বেতপাথরের মূতিির্টর গায়ে নীলাভ রং কেউ ইচ্ছা করে ঢেলে দিয়েছে শ্বেত মূতিির্টকে বিকৃত করার মানসে। শ্বেতপাথরের ঘেরা ফোয়ারাটি জল উদ্গীরণও বন্ধ। বিষয়টি দেখে এমন মনে হয়েছে যে, প্রতœতত্ত¡ বিভাগ শুধু ভবনটি দেখভালের দায়িত্বে নিয়েছেন, ভবনটির সৌন্দযর্ আকষর্ণ বিষয়গুলো তাদের কাছে গুরুত্বহীন। অথচ ভেনাসের ¯œানরতা মমর্র মূতিির্টসহ শ্বেতপাথরের বঁাধানো জল ফোয়ারাটায় ছিল শশীলজের মূল সৌন্দযের্র প্রতীক। কেন এই বিষয়টি এত গুরুত্বহীন হয়ে পড়ল তা কি কতৃর্পক্ষ দেখছেন না। গত ২৮-০৮-২০১৮ তারিখে ভেনাসের মমর্র মূতিটির্ দেখে এবং সেখানে কমর্রত আনসার ও কমীের্দর কথাবাতার্য় যা আন্দাজ করা গেলÑ কতৃর্পক্ষও চান না এই মূতিির্ট আর থাকুক। রাজাদের যেটি বাগানবাড়ি ছিল সেখানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে পুরুষ টিচার ট্রেনিং কলেজ। বাগান বাড়িটির নাচঘরের সামনে দুদিকে ছিল দুটি নারীমূতির্। বতর্মানে নারীমূতির্গুলোর হাত কে বা কারা কেটে দিয়েছে। নারীমূতির্ দুটি চরম অবহেলায় পড়ে আছে। মূতির্ দুটিকে বন্য গুল্মলতায় ঘিরে ফেলেছে। এভাবে চলতে থাকলে এই প্রাচীন ঐতিহ্যর ধারক মূতির্ দুটো বিলুপ্ত হতে বেশি সময় লাগবে না। আমরা যদি শশীলজের ইতিহাস সম্পকের্ দৃষ্টিপাত করি তাহলে দেখতে পাই, ময়মনসিংহের মূক্তাগাছার জমিদারি প্রতিষ্ঠাতা শ্রীকৃষ্ণ আচাযর্ চৌধুরী, এই প্রতিষ্ঠাতার তৃতীয় উত্তর পুরুষ রঘুনন্দন আচাযর্ চৌধুরী ছিলেন নিঃসন্তান। দেশে তখন প্রচলিত পিতৃতান্ত্রিক কাঠামো। সেই সাংগঠনিক কাঠামোতে সম্পত্তি সংরক্ষণ করার জন্য তখন তার একটি পুত্রসন্তানের ভীষণ প্রয়োজন হয়ে দঁাড়ায়। তাই তিনি দত্তক পুত্র হিসেবে একজনকে সন্তান বানানোর সিদ্ধান্ত নেন। রঘুনন্দন চৌধুরী গৌরীকান্ত আচাযর্ চৌধুরীকে দত্তক পুত্র হিসেবে গ্রহণ করেন। তার মৃত্যুর আগে দত্তক পুত্রের হাতে জমিদারির দায়িত্বভার অপর্ণ করেন। গৌরীকান্তও ছিলেন নিঃসন্তান। তিনি নিঃসন্তান হিসেবে অকাল বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। তার এই নিঃসন্তান হিসেবে মৃত্যু হওয়ায় তার সম্পত্তি রক্ষার জন্য একজন পুরুষের প্রয়োজন দেখা দেয়। আর এই প্রয়োজন মেটাতে গৌরীকান্তের স্ত্রী কাশীকান্তকে দত্তক পুত্র হিসেবে গ্রহণ করেন। কাশীকান্ত দীঘির্দন রোগ-শোকের পর নিঃসন্তান অবস্থায় মারা যায়। তাই সম্পত্তি রক্ষার পুরুষের অভাব থেকেই যায়। কাশীকান্তের বিধবা পতœী ল²ী দেবী পূবর্সূরীদের পদাঙ্ক অনুসরণ করেন। তিনি চন্দ্রকান্তকে দত্তক পুত্র হিসেবে গ্রহণ করেন। তবে কিছুদিন পর নানা রোগ-শোকে চন্দ্রকান্ত মারা যায়। চন্দ্রকান্ত মারা যাওয়ার পর ল²ী দেবী পুনরায় দ্বিতীয় দত্তক পুত্র নেন। যার নাম ছিল পূণর্চন্দ্র মজুমদার। ল²ী দেবী কুলগুরুর নিদেের্শ সবর্সাধারণের সামনে মহাসমারোহে দ্বিতীয় দত্তক পুত্রের নাম পরিবতর্ন করেন। পূণর্চন্দ্র মজুমদারের নতুন নাম হয় সূযর্কান্ত আচাযর্ চৌধুরী। সূযর্কান্ত আচাযর্ চৌধুরীর আমলে বহ্মপুত্র নদের তীরবতীর্ অঞ্চলে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটে। সূযর্কান্ত আচাযর্ চৌধুরী ৪১ বছরের জমিদারি আমলে বহুজনহিতকর কাজ করেন। ময়মনসিংহে তিনি স্থাপন করেন একাধিক নান্দনিক স্থাপনা ও বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে ময়মনসিংহ শহরের কেন্দ্রস্থলে নয় একর ভ‚মির ওপর তিনি নিমার্ণ করেছিলেন একটি অসাধারণ নান্দনিক দ্বিতল ভবন। মহারাজা সূযর্কান্তও ছিলেন নিঃসন্তÍান, তিনি শশীকান্তকে দত্তক পুত্র হিসেবে নিয়েছিলেন। নবনিমির্ত এই অসাধারণ নান্দনিক ভবনটির নাম তিনি রেখেছিলেন শশীলজ। এই বিখ্যাত শশীলজটি ১৮৯৭ সালের ১২ জুন গ্রেট ইন্ডিয়া ভ‚মিকম্পে বিধ্বস্ত হয়। সূযর্কান্তের সাধের এই ভবনটি বিধ্বস্ত হওয়ায় তিনি ব্যথিত হন। ১৯০৫ সালে একই স্থানে শশীলজ নিমার্ণ করেন সূযর্কান্তের উত্তরসূরি শশীকান্ত। ১৯১১ সালে তিনি শশীলজের সৌন্দযর্ বাড়ানোর জন্য আরও কিছু সংস্কার করেন। তার এই সংস্কারের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো এই তিন নারী প্রতিমা। শশীকান্তের প্রাণান্ত প্রচেষ্টায় শশীলজ অপরূপ সৌন্দযের্ নান্দনিক হয়ে ওঠে। শশীলজের মূল ফটকের রয়েছে ১৬টি গম্ভুজ। আর ভেতরের প্রতিটি ঘরেই রয়েছে ছাদ থেকে ঝুলন্ত ঝাড়বাতি। মূল ভবনের পেছনে রয়েছে ¯œানঘর। ¯œানঘরটি দোতলা। পুকুরঘাটটি ইতালীয় মাবের্ল টাইলস পাথরের বঁাধানো পুরো বাড়িটির আয়তন নয় একর। মহারাজা শশীকান্তের লজের সঙ্গে তার জমির বিরাট অংশজুড়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে মহিলা টিচার ট্রেনিং কলেজ।

শশীলজের অন্যতম অনুষঙ্গ হলো গ্রিক দেবী ভেনিসের মমের্রর ¯œানরত অবস্থায় প্রতিমাটিসহ বাগানবাড়ির আলেকজান্ডার ক্যাসেলের দুটি নারী প্রতিমা যাদের দুটি হাত কেটে নিয়েছে দুবৃর্ত্তরা। মহারাজা শশীকান্তের বাগান বাড়িটি এখন পুরুষ টিচার ট্রেনিং কলেজ হিসেবে ব্যবহৃত আর আলেকজান্ডার ক্যাসেল যা ছিল নাচঘর সেটি এক সময় ব্যবহৃত হয়েছে পুরুষ টিচার ট্রেনিং কলেজের গ্রন্থাগার হিসেবে। বতর্মানে সেই ভবনটি পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে। যার সামনে রয়েছে দুটি নারীমূতির্, নারী প্রতিমা দুটির বেহাল অবস্থা। কেন এই প্রতœতত্ত¡ সম্পদটির যথাযথ সংরক্ষণ করা হচ্ছে না, প্রতœতত্তে¡র জন্য সরকারের নিধাির্রত আইন অনুসারে এই তিনটি বিগ্রহও প্রতœতত্ত¡ সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হয় কারণ বাংলাদেশ সরকারের প্রতœতত্ত¡ আইনে বলা আছে, ২নং ধারায় খ অনুচ্ছেদ বণির্ত রয়েছে যে, ১. স্থাবর প্রতœসম্পদের সময়সীমা ১০০ বছরের পূবর্বতীর্ যে কোনো সময় বা তৎকালের সঙ্গে সম্পকির্ত।

২. অস্থাবর প্রতœসম্পদের বিশেষত শিল্পকলা সম্পকির্ত প্রতœসম্পদের সময়সীমার ক্ষেত্রে ৭৫ বছর বা পূবর্বতীর্ সময়ের যে কোনো সময় বা তৎকালের সহিত সম্পকির্ত।

৩. উপরোক্ত সময় সীমার আওতাভুক্ত না হলেও বিশেষ স্থাপত্য বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন ও ঐতিহাসিক গুরুত্বসম্পন্ন (সামাজিক, অথৈর্নতিক, রাজনৈতিক) সাংস্কৃতিক স্থাপনাগুলো প্রাচীন বলে বিবেচিত হবে।

এই আইনের গ অনুচ্ছেদে বলা আছে , ‘প্রতœসম্পদ’ অথর্ মানুষ দ্বারা সম্পাদিত/ সৃজিত/ প্রভাবিত স্থাবর ও অস্থাবর শিল্পকমর্, স্থাপত্য, কারুকমর্, সামাজিক প্রথা, সাহিত্য নৈতিকতা, রাজনীতি, ধমর্, যুদ্ধবিগ্রহ বিজ্ঞানবিষয়ক সভ্যতা, পরিবেশগত বা সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্যবহনকারী যে কোনো প্রাচীন নিদশর্ন।

১. ঐতিহাসিক, জাতিতাত্তি¡ক, নৃতাত্তি¡ক, সামরিক বা বিজ্ঞানসমৃদ্ধ যে কোনো নিদশর্ন বা স্থান।

২. এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে সরকার কতৃর্ক গেজেট প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে প্রতœতত্ত¡ সম্পদ ঘোষিত এই রূপ যে কোনো প্রাচীন নিদশর্ন বা তার শ্রেণি।

তাই শশীলজের সব মূতির্র দ্রæত সংস্কার করা হোক, পুরো শশীলজের দেখভালের দায়িত্বে আছে প্রতœতত্ত¡ বিভাগ, তাই প্রতœতত্ত¡ বিভাগের উচিত প্রতিমাগুলোর অবিকল রেখে সৌন্দযর্ বৃদ্ধি কাজ করা। শশীলজের এই প্রতœতত্ত¡ সম্পদের সঙ্গে ময়মনসিংহের ইতিহাস ঐতিহ্য জড়িত রয়েছে।

শাহ মো. জিয়াউদ্দিন: কলাম লেখক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<10464 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1