প্রিয় শিক্ষার্থী, আজ অর্থনীতি ১ম পত্র থেকে উপযোগ নিয়ে আলোচনা করা হলো
দ্বিতীয় অধ্যায়
চাহিদা রেখা (উবসধহফ ঈঁৎাব) [সূচি'র ভিত্তিতে চাহিদা রেখা অঙ্কন]
যে রেখা দ্বারা একটি দ্রব্যের বিভিন্ন দামে চাহিদার বিভিন্ন পরিমাণ নির্দেশ করা হয়, তাকে চাহিদা রেখা বলে। অন্যভাবে বলা যায়- চাহিদা রেখা হলো চাহিদা বিধির জ্যামিতিক প্রকাশ। নিম্নে একটি কাল্পনিক লিনিয়ার চাহিদা সমীকরণ বিবেচনা করে চাহিদা সূচি এবং এর ভিত্তিতে চাহিদা রেখা অঙ্কন করা হলো-
মনেকরি, একটি কাল্পনিক লিনিয়ার চাহিদা সমীকরণ,
ছাত্রছাত্রীদের সুবিধার্থে নিম্নে গণনা তালিকাটি উপস্থাপন করা -হলো:
বিবেচ্য সমীকরণ হতে চ-এর বিভিন্ন মানে ছফ -এর কতগুলো মান পাওয়া যায়, যা নিম্নরূপ :
উপরোক্ত চাহিদা সূচিকে রেখাচিত্রে উপস্থাপন করা হলো-
চিত্রে ভূমি অক্ষে চাহিদার পরিমাণ এবং লম্ব অক্ষে দাম নির্দেশ করা হয়েছে। দাম যখন ০ (শূন্য) টাকা চাহিদার পরিমাণ তখন ১০ একক। যা চিত্রে বিন্দুতে চিহ্নিত করা হয়েছে। আবার, দাম যখন ১ টাকা চাহিদার পরিমাণ তখন ৮ একক। যা চিত্রে বিন্দুতে চিহ্নিত করা হয়েছে। এভাবে দাম যখন ২, ৩, ৪ এবং ৫ টাকায় বৃদ্ধি পায়, চাহিদার পরিমাণ তখন যথাক্রমে ৬, ৪, ২ এবং ০ এককে হ্রাস পায়, চিত্রে তা যথাক্রমে এবং বিন্দু দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছে। অতঃপর বিন্দুসমূহ যোগ করে একটি চাহিদা রেখা পাওয়া যায়।
ঘড়ঃব:
সূচি অনুযায়ী চাহিদা রেখা অঙ্কন করতে হলে প্রথমে দাম ও পরিমাণের রেখাসমূহ টেনে বিন্দু স্থাপন, পরে ওই বিন্দুসমূহ যোগ করে চাহিদা রেখা অঙ্কন করতে হবে।
কাল্পনিক চাহিদা রেখা [সূচি ব্যতিত চাহিদা রেখা অঙ্কন]
যে রেখা দ্বারা একটি দ্রব্যের বিভিন্ন দামে চাহিদার বিভিন্ন পরিমাণ নির্দেশ করা হয়, তাকে চাহিদা রেখা বলে। অন্যভাবে বলা যায়- চাহিদা রেখা হলো চাহিদা বিধির জ্যামিতিক প্রকাশ। দাম ও চাহিদার ঋণাত্মক সম্পর্ক থাকায় চাহিদা রেখাটি সাধারণত: ডানদিকে নিম্নগামী হয়ে থাকে, যা নিম্নরূপ: