সময় এখন এগিয়ে যাওয়ার ...
সম্প্রতি দেশরতœ প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আমরা সব সংসদ সদস্য মিলে শপথ নিয়েছি। অন্যদিকে আমার সংসদ সদস্য হওয়ার পেছনে চলচ্চিত্রের শিল্পী-কলাকুশলীসহ বিনোদন সাংবাদিক ভাইরা অনেক সাপোটর্ দিয়েছেন। সে জন্য আমি সবাইকে নিয়ে একটি সংবাদ সম্মেলন শেষ করলাম। এটা আমার দীঘির্দনের ইচ্ছা ছিল। সবাইকে জানিয়ে দিতে চাই, এখন তো সামনের দিকে এগুতে হবে। সময় এখন এগিয়ে যাওয়ার।
চলচ্চিত্র এবং রাজনীতি ...
চলচ্চিত্রের তো সমস্যা রয়েছে। ওইসব সমস্যা দূর করার জন্য এখানকার মানুষরা আমার কাছ থেকে অনেক কিছু আশা করে। কিন্তু সিনেমার মানুষ হয়ে আমি সংসদে যাইনি। সেখানে যেতে পেরেছি এ দেশের রাজনীতির সঙ্গে দীঘির্দন জড়িত থাকার কারণে। সিনেমাটা আমার জন্য প্লাস পয়েন্ট হিসেবে কাজ করেছে। তা না হলে মাত্র ১৮-২০ দিনের চেষ্টায় একটা মানুষ এতদূর আসতে পারে না। তবে চলচ্চিত্রের কাজ করার জন্য আমি সংসদে যাইনি। দল থেকে আমাকে সুযোগ দিয়েছে, দলের কাজ করার জন্য। আমার প্রথম কাজই হলো দলের কাজ করা, মানুষের কাজ করা। এসবের পর যদি সময় পাই, তবে আমি চলচ্চিত্রের কথা বলবই।
চলচ্চিত্রের জন্য ...
অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করেন, সিনেমার জন্য আমি কী করব। এ ধরনের প্রশ্ন করা ঠিক না। একজন এমপি কখনো শুধুমাত্র সিনেমার উন্নয়নের জন্য নিবাির্চত হন না। তাকে এলাকার লোকজনের জন্য কাজ করতে হয়। আর আমি যেহেতু সিনেমার মানুষ, সুযোগ পেলে সিনেমার জন্য কাজ করা বা কথা বলার বিষয়টি আমাকে মনে করিয়ে দিতে হবে না। আমি নিজেই সেই সুযোগ কাজে লাগাব।
অভিনয় ...
যদি ভালো গল্প পাই, তবে অবশ্যই করব। সিনেমার চরিত্র বাড়ানোর প্রচেষ্টায় শামিল হব না। অনেকেই মৌলিক গল্প নিয়ে আসে, পরে খবর নিয়ে জানতে পারি, সেটা অন্য কোনো সিনেমা বা কোথাও থেকে নেয়া। এমন গল্পে তো আর কাজ করা যায় না।
এখনকার পরিকল্পনা ...
আগে মনে করতাম ঢাকা-১৭ আসনে গুলশান, ক্যান্টনমেন্ট, ভাষানটেক এলাকায় বেশি কাজ করা লাগবে না। কিন্তু আমি ভেতরে অনেক এলাকা পায়ে হেঁটে ঘুরেছি। অনেক কাজ করার সুযোগ রয়েছে এখানে। এই এলাকার নৌকা যেহেতু আমার, কাজ আমাকেই করতে হবে।