শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

খালেদা জিয়ার আপিল শুনানি পিছিয়ে ৮ জুলাই

যাযাদি রিপোটর্
  ০৪ জুলাই ২০১৮, ০০:০০
আপডেট  : ০৪ জুলাই ২০১৮, ০০:৩৮

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুনীির্ত মামলায় পঁাচ বছরের সাজার রায়ের বিরুদ্ধে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার করা আপিলের শুনানি পিছিয়েছে। শুনানি মুলতবি চেয়ে খালেদা জিয়ার আইনজীবীদের করা এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোটর্ বেঞ্চ ৮ জুলাই দুপুর ২টা পযর্ন্ত শুনানি মুলতবি করেন। খালেদা জিয়ার করা এই আপিল ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে আপিল বিভাগ নিদের্শনা দিয়েছিল। এর পুনবিের্বচনা চেয়ে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা আবেদন করেছেন জানিয়ে শুনানি মুলতবির এই আবেদন সোমবার করা হয়। মুলতবির আবেদনে বলা হয়, পুনবিের্বচনা আবেদনের নিষ্পত্তি না হওয়া পযর্ন্ত খালেদা জিয়ার আপিল শুনানি মুলতবি চাওয়া হয়। এই আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে আজ আদালত আবেদনটি নিষ্পত্তি করে আদেশ দেয়। আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটনির্ জেনারেল মাহবুবে আলম। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। গত ৮ ফেব্রæয়ারি এই মামলার রায়ে খালেদা জিয়াকে পঁাচ বছর সশ্রম কারাদÐ ও অথর্ দÐাদেশ দেয় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫। বয়স ও সামাজিক মযার্দার কথা বিবেচনা করে আদালত তাকে এই দÐাদেশ দেয়। এরপর থেকে খালেদা জিয়া নাজিমুদ্দিন রোডের পুরানো কেন্দ্রীয় কারাগারে আছেন। এতিমদের সহায়তা করার উদ্দেশে বিদেশ থেকে পাঠানো দুই কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৭১ টাকা ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুনীির্তর মাধ্যমে আত্মসাৎ করার অভিযোগে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই দুদক এই মামলা করে। তদন্ত শেষে ২০০৯ সালের ৫ আগস্ট খালেদা জিয়া, তার বড় ছেলে তারেক রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন দুদকের উপপরিচালক হারুন অর রশীদ। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ ২০১৪ সালের ১৯ মাচর্ আদালত খালেদা জিয়াসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দÐবিধির ৪০৯, ১০৯ ও দুনীির্ত প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগ গঠন করেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে