শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
একাদশ জাতীয় সংসদ নিবার্চন

শরিকি জটে আওয়ামী লীগ-বিএনপি

সাতক্ষীরা-১ (কলারোয়া ও তালা)
আরিফ মাহমুদ, কলারোয়া (সাতক্ষীরা)
  ১২ নভেম্বর ২০১৮, ০০:০০

সাতক্ষীরা-১ আসনটি কলারোয়া ও তালা উপজেলা নিয়ে গঠিত। ২৪টি ইউনিয়ন, ১টি পৌরসভা ও ৩টি পুলিশ থানার এ আসনে সবের্শষ তালিকানুযায়ী ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ১৭ হাজার ৮৯১ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার রয়েছে ২ লাখ ৪ হাজার ৮১৮ জন ও পুরুষ ভোটার ২ লাখ ১৩ হাজার ৭৩ জন। বতর্মানে এমপি আছেন মহাজোটের শরীক ওয়াকার্সর্ পাটির্র কেন্দ্রীয় পলিটব্যুরো সদস্য ও দলটির সাতক্ষীরা জেলার সভাপতি অ্যাডভোকেট মুস্তফা লুৎফুল্লাহ।

আসন্ন ১১তম জাতীয় সংসদ নিবার্চনে জোটগত কারণে আ’লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট থেকে ওয়াকার্সর্ পাটির্র অ্যাডভোকেট মুস্তফা লুৎফুল্লাহ আর জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট বা ২০ দলীয় জোট থেকে সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিবের প্রাথির্তা অনেকটাই নিশ্চিত বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে একাধিক মামলার আসামি হিসেবে আদালতে আত্মসমপর্ণ করে বতর্মানে সাতক্ষীরা জেলা কারাগারে আছেন হাবিব। মূলত আগামী নিবার্চনে বিএনপির অংশগ্রহণ আর নিজের প্রাথির্তার নিশ্চয়তায় তিনি আত্মসমপর্ণ করেছেন বলে জানা গেছে। তার জামিনের বিষয়টিও প্রক্রিয়াধীন।

তবে ভোটের আগে মাঠের লড়াইয়ে নেমেছেন বিভিন্ন দলের আরও ২১ জন সম্ভাব্য প্রাথীর্। দ্ব›দ্ব আর আস্থাহীনতায় জজির্রত বড় দুটি দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। আ’লীগের রয়েছেন এক ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী। আ’লীগের শরিক জাতীয় পাটির্, ওয়াকার্সর্ পাটির্ ও জাসদের রয়েছে আরো ৬ জন মনোনয়নপ্রত্যাশী। আর বিএনপির একক প্রাথীর্ থাকলেও যথারীতি তাদের মূল প্রতিদ্ব›দ্বী জামায়াতের প্রাথীর্।

নিবার্চনী এলাকা ঘুরে জানা যায়- আ’লীগের দলীয় মনোনয়ন পেতে কেন্দ্রে লবিং ও তৃণমূলের প্রচারণায় নাম রয়েছে- দলটির জেলা কমিটির সাবেক সভাপতি ও সাবেক এমপি প্রকৌশলী শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গবন্ধু সৈনিকলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি সরদার মুজিব, যুগ্ম সম্পাদক অধ্যাপক কামরুল ইসলাম, জেলা আ-লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ ফিরোজ কামাল শুভ্র, তালা উপজেলা আ’লীগের সভাপতি শেখ নুরুল ইসলাম, কলারোয়া উপজেলা আ’লীগের সভাপতি উপজেলা চেয়ারম্যান ফিরোজ আহমেদ স্বপন, সুপ্রীম কোটের্র আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের নেতা মোহাম্মদ হোসেন, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সহ-সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, স.ম আলাউদ্দীন মেয়ে জেলা মহিলা আ.লীগ নেত্রী লাইলা পারভিন সেজুতি, আ’লীগের কেন্দ্রীয় শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য ও স্বেচ্ছাসেবকলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এসএম আমজাদ হোসেন, আ’লীগের কেন্দ্রীয় ধমর্ বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য সাবেক ছাত্রলীগ নেতা কামরুজ্জামান সোহাগ, কলারোয়া উপজেলা আ’লীগ নেতা অধ্যাপক মনিরুজ্জামান মন্ময় মনিরের।

শরিক দলগুলোর মধ্যে রয়েছেন ওয়াকার্সর্ পাটির্র পলিটব্যুরো সদস্য বতর্মান এমপি অ্যাডভোকেট মুস্তফা লুৎফুল্লাহ, জাতীয় পাটির্র কেন্দ্রীয় নেতা ও সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ দিদার বখত, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জাসদের কেন্দ্রীয় নেতা শেখ ওবায়েদুস সুলতান বাবলু, কেন্দ্রীয় জাসদের শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ও জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক সহকারী অধ্যাপক ইদ্রিস আলী, কেন্দ্রীয় নেতা দেবাশীষ দাস ও জেএসডি’র কেন্দ্রীয় নেতা মীর জিল্লুর রহমান।

অন্যদিকে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট থেকে যাদের নাম শোনা যাচ্ছে তারা হলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রকাশনা সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি, সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব ও জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা অধ্যক্ষ ইজ্জত উল্লাহ।

এছাড়াও আছেন নিবার্চন কমিশনে নিবন্ধনের প্রক্রিয়ায় থাকা বাংলাদেশ কংগ্রেসের মহাসচিব এড.ইয়ারুল ইসলাম।

আ’লীগের তৃণমূলের সাধারণ কমীর্-সমথর্করা বলছেন- জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন, সমৃদ্ধ ও সাবির্ক ইতিবাচক সকল কমর্কাÐ বিলীন হয়ে যাচ্ছে এ আসনের দলটির আভ্যন্তরীণ কোন্দল-দ্ব›দ্ব আর কতিপয় নেতাদের চরম দুনীির্ত, ব্যক্তিস্বাথর্ ও স্বেচ্ছাচারিতায়। গত কয়েক বছরে তাদের ব্যক্তিগত সম্পদের পাহাড় সেটাই প্রমাণ করে। তবু কমীের্দর দাবি- নিজ ঘরানার প্রাথির্তায় নৌকাকে আরও বেগবান করা যেতে পারে। প্রাথির্তার ক্ষেত্রে স্থানীয় আ’লীগের মাথা ব্যথা বতর্মান এমপি ওয়াকার্সর্ পাটির্র মুস্তফা লুৎফুল্লাহ ও জাতীয় পাটির্র সৈয়দ দিদার বখত।

বিএনপির তৃণমূল বলছে- চরম সমন্বয়হীনতা আর আস্থার অভাবে দলটির নেতৃবগের্র সাথে মূলত তৃণমূলের কোনো সংযোগ নেই। অনুকূল পরিবেশে সুবিধা নেয়ার সময় বিএনপির বেশিরভাগ নেতা গজিয়ে ওঠেন। আর ক্রান্তিকালে তাদের খুঁজে পাওয়া যায় না। এমনকি ইউনিয়ন পযার্য় থেকে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দও নিজেদের স্বাথের্র প্রয়োজনে ছাড়া খেঁাজও নেন না প্রান্তিক কমীর্-সমথর্কদের। তারপরেও সরকার ও শাসকদলের স্থানীয় নেতাদের কমর্কাÐে আপনা আপনি ভাবেই বিএনপির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

তারা আরও জানান, মূলত বিএনপির কমর্কাÐের জন্য নয়, বরং আ’লীগের গ্রাম পযার্য় থেকে জেলা পযাের্য়র নেতাদের কমর্কাÐের জন্যই বিএনপির ভোট বাড়ছে। এ আসনে ভোটের মাঠে বিএনপির মাথা ব্যাথার কারণ আ’লীগ নয় বরং জামায়াত।

বরাবরই ধমির্ভরু এ অঞ্চলটিতে জামায়াতের সমথর্ন বেশি। গ্রামের সাধারণ মহিলা থেকে পুরুষেরা বুঝে না বুঝে জামায়াতের দিকে ঝুঁকে আছেন। আর শাসকদলের নেতাকমীের্দর ঔদ্ধত্য আচরণে জামায়াত সমথর্ন কমছে না। ‘জামায়াত সমথর্ন না দিলে বিএনপি জিততে পারবে না’- এমন ধারণায় এতো চাপের মধ্যে থেকেও এ আসনটি জামায়াত ধরে রাখতে চায়।

দ্ব›দ্ব আর আস্থাহীনতা রয়েছে এখানকার বড় জোট দুটির দলগুলোতে। ২০১৩-১৪সালে সরকারবিরোধী আন্দোলনে কলারোয়া ও তালা উপজেলায় বিএনপি ও জামায়াত প্রকাশ্য পৃথকভাবে কমর্সূচি পালন করেছে। সেই থেকে সবের্শষ ইউনিয়ন পরিষদ নিবার্চন ও স্থানীয় রাজনীতিতে বিএনপি ও জামায়াত এক হয়নি। বিএনপির প্রতিদ্ব›দ্বী মূলত জামায়াতই। যদিও বতর্মানে বিএনপি-জামায়াতের নূন্যতম কোন রাজনৈতিক কমর্সূচি চোখে পড়ে না। মামলা-গ্রেপ্তার-ভয় ইত্যাদিতে তাদের ব্যস্ত থাকতে হয় আদালতে কিংবা আত্মগোপনে।

অপরদিকে, ওয়াকার্সর্ পাটির্, জাসদ ও জাতীয় পাটির্র সাথে স্থানীয় আ’লীগের দৃশ্যমান দ্ব›দ্ব না থাকলেও মনস্তাত্বিক দ্ব›দ্ব আছে। এ আসনে ওই ৩টি দলের তেমন কোন ভোটব্যাংক না থাকলেও কেন্দ্রীয় জোটের হিসেবে-নিকেষে ছাড় দিতে হচ্ছে স্থানীয় আ’লীগকে। দলটির কয়েকজন নেতা সম্প্রতি শরিক দলীয় এমপির বিরুদ্ধে এই প্রথম বিষেদগারও করেছেন। তবে তার চেয়েও ভয়াবহ আ’লীগের নিজেদের কোন্দল-দ্ব›দ্ব রূপ নিয়েছে সংঘষের্ও। কলারোয়া ও তালা উপজেলাতে আ’লীগের একাধিক গ্রæপ, উপ-গ্রæপ ও পন্থিতা চরম আকার ধারণ করেছে।

ভোটারদের ভাষ্যমতে- সকলদলের অংশগ্রহণে প্রতিযোগিতামূলক নিবার্চন হলে এই আসনে মূলত আ’লীগ ও বিএনপি মধ্যেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। সেক্ষেত্রে আ’লীগের একক প্রাথীর্ থাকলে কিংবা শরিকদের নৌকা মাকার্র প্রাথীর্র বিপরীতে কোনো বিদ্রোহী প্রাথীর্ না থাকলে তাদের সুবিধা। কারণ নিজেদের দলীয় বিদ্রোহী প্রাথী না থাকলে দলীয় সাধারণ ভোটাররা প্রতিপক্ষ বিএনপি কিংবা জামায়াতকে কখনই ভোট দেবে না।

আর বিএনপির একক প্রাথীর্ হাবিবুল ইসলাম হাবিব জনপ্রিয়তায় শীষের্ থাকলেও দলটির উপজেলা দুটির বেশিরভাগ নেতাদের জনসম্পৃক্ততা না থাকায় তার প্রভাব ভোটে পড়তে পারে। তাদের কিছু ভোট যে জামায়াত ঘরনায় চলে যাবে না, সেটা নিশ্চিত নয়।

জামায়াতের বিষয়টা ভিন্ন। নানান চাপে নিষ্পেষিত দলটির সমথর্করা দল ও দলীয় প্রাথীরা ছাড়া কিছুই বোঝেন না। তাদের মতে- আ’লীগ তো প্রশ্নই উঠে না, বিএনপির সাথে কোয়ালিয়শন হলে তখন দেখা যাবে। তবে তারা নিজেদের অস্তিত্বের লড়াইয়ে কোনো ভাবেই এ আসনটি বিএনপিকে ছাড় দিতে নারাজ, যেকোন মূল্যে তারা এ আসন ধরে রাখতে চায়।

বতর্মান এমপি ওয়াকার্সর্ পাটির্র পলিট ব্যুরো সদস্য অ্যাডভোকেট মুস্তফা লুুৎফুল্লাহ জানান, ২০১৩ সালে বিএনপি-জামায়াত আ.লীগের নেতা-কমীর্ খুনসহ যে তাÐব চালিয়েছিল সেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার জন্য কঠোর ভ‚মিকা পালন করেছেন। এমপি হওয়ার পর তালা-কলারোয়ার প্রধান সমস্যা জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে কপোতাক্ষ নদ খনন কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। যোগাযোগ ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে অন্য বারের তুলনায় সরকার এ আসনে বেশি অথর্ বরাদ্দ দিয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোগত অনেক উন্নয়ন হয়েছে। দলীয় কোন্দল, দলবাজি, টেন্ডারবাজির সাথে নিজে না থাকা এবং এটাকে স্বাভাবিকভাবে করতে দেয়া হয়েছে। ব্যবসায়ীরা চঁাদামুক্তভাবে ব্যবসা করছে, কোনো হয়রানির শিকার হয়নি। একটি সুষ্ঠু রাজনীতির ধারা ফিরিয়ে আনার সংগ্রাম অব্যাহত রাখা হয়েছে।

এসব কারণেই তিনি আবারও মহাজোটের মনোনয়ন পাবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

বিএনপি’র সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব আত্মসমপের্ণর আগে জানিয়েছিলেন- আগামী সংসদ নিবার্চনে তিনি তালা-কলারোয়া থেকে বিএনপি মনোনয়ন পাবেন বলে আশাবাদী। বতর্মান সরকার তাকেসহ তার নেতাকমীের্দর একাধিক মিথ্যা মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার ও হয়রানি করে এলাকা ছাড়া করেছে। বেগম জিয়াকে জেলে রেখে কখনই সুষ্ঠু নিবার্চন সম্ভব নয়। কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যদি বিএনপি নিবার্চনে অংশ নেয় তাহলে সেই নিবার্চনে তিনি বিপুল ভোটে নিবাির্চত হবেন।

জাতীয় পাটির্র কেন্দ্রীয় নেতা সাবেক প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ দিদার বখত বলেন, তিনি মন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে তালা-কলারোয়ায় সবচেয়ে বেশি উন্নয়ন হয়েছে। ইতোমধ্যে তিনি দলের চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের অনুমতি নিয়েই আগামি সংসদ নিবার্চনের লক্ষ্যে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। মনোনয়ন পেলে তিনি আবারও নিবাির্চত হবেন।

আ’লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী তালা উপজেলা আ’লীগের সভাপতি শেখ নুরুল ইসলাম বলেন, এ আসনে আ’লীগ বারবার জিতেছে। বতর্মান ওয়াকার্সর্ পাটির্র এমপির কাছে উন্নয়ন নিয়ে প্রত্যাশার সাথে প্রাপ্তির ঘাটতি আছে অনেক। এবার আর শরিক নয়, আ’লীগের প্রাথীের্ক মনোনয়ন দেবেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। আ’লীগের ত্যাগী নেতা হিসেবে সাবর্ক্ষণিক মাঠে কাজ করে যাচ্ছেন।

সাবেক এমপি আলহাজ ইঞ্জিনিয়ার শেখ মুজিবুর রহমান বলেন, ২০০৮ সালে এ আসন থেকে তিনি এমপি হওয়ার পর কপোতাক্ষ খনন ও শালিকা নদী খনন করেন, ১৩টি সাইক্লোন সেন্টার ভবন নিমার্ণ, পাকা রাস্তা, স্কুল কলেজের নতুন ভবনসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করেছেন। আগামী নিবার্চনে তিনি আবারও মনোনয়ন পাবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

কেন্দ্রীয় সেনিক লীগের সহ-সভাপতি ও জেলা আ’লীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক সরদার মুজিব বলেন- দলের পরীক্ষিত ও বঞ্চিত নেতা-কমীের্দর সুখ-দুঃখে সব সময় পাশে আছেন। দশম জাতীয় সংসদ নিবার্চনে তিনি স্বতন্ত্র প্রাথীর্ হয়ে ৩০ হাজার ভোট পান। স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তির সাথে তার আত্মার সম্পকর্ গড়ে উঠেছে। আগামী নিবার্চনে দল তাকে মূল্যায়ন করবেন বলে তিনি মনে করেন।’

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<22150 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1