বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
টিআইবির গবেষণা

৫০ আসনের ৩৩টিতে আগের রাতেই সিল

নিবার্চনে ৩০০ আসনের মধ্য থেকে দ্বৈবচয়নের ভিত্তিতে ৫০টি বেছে নেয় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ
যাযাদি রিপোটর্
  ১৬ জানুয়ারি ২০১৯, ০০:০০
টিআইবির ধানমÐি কাযার্লয়ে মঙ্গলবার গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের নিবার্হী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান ও ট্রাস্টি বোডের্র চেয়ারপারসন সুলতানা কামাল Ñযাযাদি

ভোটে ব্যাপক অনিয়মের তথ্য তুলে ধরে নিবার্চনকে প্রশ্নবিদ্ধ ও ত্রæটিপূণর্ বলে মন্তব্য করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। একাদশ জাতীয় সংসদ নিবার্চনের বিচার বিভাগীয় তদন্তের পক্ষে মত দিয়েছে সংস্থাটি।

‘একাদশ সংসদ নিবার্চন প্রক্রিয়া পযাের্লাচনা’ শীষর্ক গবেষণার প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষে মঙ্গলবার টিআইবির ধানমন্ডি কাযার্লয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব পযের্বক্ষণ তুলে ধরা হয়। দ্বৈবচয়নের ভিত্তিতে করা গবেষণা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এসব তথ্য তুলে ধরে টিআইবি।

নিবার্চনে ৩০০ আসনের মধ্য থেকে দ্বৈবচয়নের (লটারি) ভিত্তিতে ৫০টি বেছে নেয় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ। নিবার্চনের দিন ৪৭ আসনে কোনো-না-কোনো নিবার্চনী অনিয়মের অভিযোগ পেয়েছে টিআইবি। অনিয়মের ধরনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোÑগবেষণায় অন্তভুর্ক্ত ৫০টির মধ্যে ৪১টি আসনে জাল ভোট; ৪২টি আসনে প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী বাহিনীর নীরব ভূমিকা; ৩৩টি আসনে নিবার্চনের আগের রাতে ব্যালটে সিল; ২১টি আসনে আগ্রহী ভোটারদের হুমকি দিয়ে তাড়ানো বা কেন্দ্রে প্রবেশে বাধা; ৩০টি আসনে বুথ দখল করে প্রকাশ্যে সিল মেরে জাল ভোট; ২৬টি আসনে ভোটারদের জোর করে নিদির্ষ্ট মাকার্য় ভোট দিতে বাধ্য করা; ২০টিতে ভোট গ্রহণ শুরু হওয়ার আগেই ব্যালট বাক্স ভরে রাখা; ২২টিতে ব্যালট পেপার শেষ হয়ে যাওয়া; ২৯টিতে প্রতিপক্ষের পোলিং এজেন্টকে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে না দেয়া ইত্যাদি।

নিবার্চন প্রশ্নবিদ্ধ ও ত্রæটিপূণর্

সব নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণের ফলে একাদশ সংসদ নিবার্চনকে ‘অংশগ্রহণমূলক’ বলা গেলেও ‘প্রতিদ্ব›িদ্বতাপূণর্’ বলা যায় না বলে পযের্বক্ষণ দিয়েছে টিআইবি।

গবেষণায় প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী দেখা যায়, নিবার্চনে নিবার্চন কমিশন বিভিন্ন ক্ষেত্রে যথাযথ ভূমিকা পালন করতে ব্যথর্ হয়েছে। যেমনÑসব দলের সভা-সমাবেশ করার সমান সুযোগ নিশ্চিত করা, বিরোধীদের দমনে সরকারের বিতকির্ত ভূমিকার পরিপ্রেক্ষিতে অবস্থান নেয়া, সব দলের প্রাথীর্ ও নেতাকমীর্র নিরাপত্তা সমানভাবে নিশ্চিত করা, নিবার্চনী অনিয়ম ও আচরণবিধি লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে বিশেষ করে সরকারি দলের প্রাথীর্ ও নেতাকমীর্র বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার ক্ষেত্রে কমিশনের উপযুক্ত ভূমিকা গ্রহণ ইত্যাদি। এর ফলে কাযর্ত নিবার্চন কমিশন সব দল ও প্রাথীর্র জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে পারেনি। এ ছাড়া নিবার্চনের সময়ে তথ্যপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণ যেমন-পযের্বক্ষক ও সংবাদমাধ্যমের জন্য কঠোর নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা; মোবাইলের জন্য ফোর-জি ও থ্রি-জি নেটওয়াকর্ বন্ধ; জরুরি ছাড়া মোটরচালিত যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা নিবার্চনের স্বচ্ছতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

টিআইবির গবেষণার সাবির্ক পযের্বক্ষণে ক্ষমতাসীন দল ও জোটের কোনো কোনো কাযর্ক্রম নিবার্চনকে প্রভাবিত করেছে। যেমন-সংসদ না ভেঙে নিবার্চন করায় সরকারের প্রশাসনিক ও অথৈর্নতিক সুবিধা নিয়ে বিভিন্ন সমথর্ক গোষ্ঠী সম্প্রসারণের জন্য আথির্ক ও অন্যান্য প্রণোদনা এবং নিবার্চনমুখী প্রকল্প অনুমোদনসহ নিবার্চনের প্রায় এক বছর আগে থেকেই ক্ষমতাসীন দলের প্রচারণা; বিরোধী পক্ষের নেতাকমীের্দর বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের মাধ্যমে নিবার্চনী কাযর্ক্রমে অংশগ্রহণে বাধা দেয়া; সংলাপে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে নিশ্চয়তা দেয়ার পরও নিবার্চনের সময় পযর্ন্ত ধরপাকড় ও গ্রেপ্তার অব্যাহত রাখা এবং সরকারবিরোধী দলের নিবার্চনী প্রচারণায় বাধা দেয়াসহ প্রাথীর্ ও নেতাকমীের্দর ওপর হামলা ও সহিংসতা নিবার্চনকে প্রভাবিত করেছে।

গবেষণায় অন্তভুর্ক্ত সব ক’টি আসনেই নিবার্চনী প্রচারের ক্ষেত্রে এককভাবে সক্রিয় ছিলেন ক্ষমতাসীন দলের প্রাথীর্রা। কোনো কোনো আসনে ক্ষমতাসীন দল প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছ থেকে সরাসরি প্রচারের জন্য সুবিধা আদায়সহ প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য কতৃর্ক প্রাথীর্র প্রচারণায় অংশগ্রহণ এবং সরকারি সম্পদ ব্যবহার করে প্রচারণার দৃশ্যও দেখা যায়। অন্যদিকে গবেষণায় অন্তভুর্ক্ত ৫০টির মধ্যে ৩৬টি আসনে বিরোধী দলের প্রচারে বাধা দেয়াসহ ৪৪টি আসনে সরকারবিরোধী দলের প্রাথীের্দর মনোনয়ন চূড়ান্ত হওয়ার পর থেকেই দলীয় নেতাকমীের্দর নামে মামলা, পুলিশ বা প্রশাসন কতৃর্ক হুমকি ও হয়রানি, প্রাথীর্ ও নেতাকমীর্ গ্রেপ্তার এবং ক্ষমতাসীন দলের প্রাথীর্ ও কমীর্ কতৃর্ক বিভিন্ন সময়ে ভয়ভীতি দেখানোর তথ্য পাওয়া যায়। এ ছাড়া গবেষণায় অন্তভুর্ক্ত ১৯ আসনে সহিংসতাসহ প্রাথীের্দর নেতাকমীের্দর মধ্যে মারামারি, সরকারবিরোধী দলের প্রাথীর্র সমথর্ক ও নেতাকমীের্দর ভয়ভীতি প্রদশর্ন, হামলা, নিবার্চনী ক্যাম্প ভাঙচুর করা, পুড়িয়ে দেয়ার চিত্র দেখা যায়।

প্রচারে বেশি ব্যয় আওয়ামী লীগের

প্রাথীের্দর, কম স্বতন্ত্ররা

প্রাথীের্দর নিবার্চনী ব্যয়ের ক্ষেত্রে দেখা যায়, সাবির্কভাবে তফসিল ঘোষণার আগে থেকে নিবার্চন পযর্ন্ত প্রাথীের্দর গড় ব্যয় ৭৭ লাখ ৬৫ হাজার ৮৫ টাকা, যা নিবার্চন কমিশন দ্বারা নিধাির্রত ব্যয়সীমার (আসনপ্রতি সবোর্চ্চ ২৫ লাখ টাকা) তিন গুণেরও বেশি। প্রচারে সবচেয়ে বেশি ব্যয় করেছেন আওয়ামী লীগের প্রাথীর্রা (গড়ে পঁাচ গুণের বেশি) এবং সবচেয়ে কম ব্যয় করেছেন স্বতন্ত্র প্রাথীর্রা।

সংবাদ সম্মেলনে নিবার্হী ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, এবারের নিবার্চনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, প্রশাসনের একাংশ ও নিবার্চনী কমর্কতাের্দর পক্ষপাতমূলক ভূমিকা পালন করতে দেখা গেছে, যেটি আইনের লঙ্ঘন এবং নীতিবিবজির্ত। সবোর্পরি আংশিকভাবে অংশগ্রহণমূলক নিবার্চন হয়েছে। কারণ একদিকে সব রাজনৈতিক দল প্রাথির্তার মাপকাঠিতে নিবার্চনে ছিল, কিন্তু নিবার্চনী প্রচার-প্রচারণায় সক্রিয়তার বিবেচনায় বৈষম্য প্রকট ছিল। তা ছাড়া অনেক ক্ষেত্রে ভোটাররা অবাধে ভোট দিতে পারেননি। আচরণবিধির ব্যাপক লঙ্ঘন হয়েছে। নিবার্চন কমিশনের ভূমিকা অবশ্যই ব্যাপকভাবে লজ্জাজনক ও প্রশ্নবিদ্ধ ছিল এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থার ভূমিকাও ছিল বিতকির্ত। আর এসব কারণেই নিবার্চনটি প্রশ্নবিদ্ধ এবং বলা যায়, অভূতপূবর্ একটি নিবার্চন অনুষ্ঠিত হয়েছে; যার ফলাফলও অনেকের কাছেই অবিশ্বাস্য হিসেবে আলোচিত হয়েছে। তাই আমরা সরকারের নৈতিক অবস্থান নিশ্চিত করার জন্য এবং সরকারের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির জন্য যে অভিযোগগুলো উত্থাপিত হয়েছে সেগুলোর বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবি জানাই।

টিআইবি ট্রাস্টি বোডের্র চেয়ারপারসন সুলতানা কামাল বলেন, ‘যেভাবে এবারের নিবার্চনটা পরিচালিত হয়েছে তাতে প্রচুর ত্রæটি ছিল। তাই আমরা আশা করব নিবার্চন কমিশন এই ত্রæটিগুলো দেখে, এই ত্রæটিগুলোর সত্যাসত্য বিচার করে পরবতীর্ যে নিবার্চনগুলো হবে সেগুলোতে যাতে এর পুনরাবৃত্তি না হয় সে চেষ্টাই করবেন। কারণ আমরা দেখতে চাই, সত্যিকার অথের্ই জনগণের পছন্দের মানুষেরাই দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পাচ্ছেন।’ সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এই নিবার্চন গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য এই উদাহরণ রেখে যায় যে, যদি নিবার্চনে সবার জন্য সমান সুযোগ না থাকে তাহলে নিবার্চনটা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যায়, বিতকির্ত হয়ে যায়। আর তখন একটা সংশয় থেকেই যায় যে, যারা আমাদের নিবাির্চত প্রতিনিধি হয়ে গেলেন, তারা আমাদের কতটুকু প্রতিনিধিত্ব করবেন, জনগণের স্বাথর্ কতখানি দেখবেন।’

নিবার্চনী ব্যবস্থা সুষ্ঠু ও কাযর্কর

করতে ৬ দফা সুপারিশ

নিবার্চনী ব্যবস্থা সুষ্ঠু ও কাযর্কর করতে টিআইবির পক্ষ থেকে ৬ দফা সুপারিশ পেশ করা হয়েছে। সেগুলো হলো: নিবার্চনে বহুমুখী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগের সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত করে কাযর্কর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে; আচরণবিধি লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে নিবার্চন কমিশনকে তাদের ব্যথর্তা নিরূপণ করে জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে এবং এ ক্ষেত্রে কমিশনের গৃহীত পদক্ষেপের পাশাপাশি সরকারের পক্ষ থেকে এসব অভিযোগ আমলে নিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্তের উদ্যোগ নিতে হবে; নিবার্চন কমিশনার নিয়োগের প্রক্রিয়া ও যোগ্যতা নিধার্রণ করে আইন প্রণয়ন করার মাধ্যমে সৎ, যোগ্য, সাহসী ও নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের প্রধান নিবার্চন কমিশনারসহ অন্যান্য নিবার্চন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দিতে হবে; দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নিবার্চন করার স্বাথের্ নিবার্চন কমিশন, প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ অন্যান্য অংশীজনকে দলীয় প্রভাবমুক্ত ও নিরপেক্ষ হতে হবে; নিবার্চন প্রক্রিয়ার বিভিন্ন ধাপ ডিজিটালাইজ করতে হবে এবং নিবার্চন পযের্বক্ষক ও গণমাধ্যমের তথ্য সংগ্রহের জন্য অবাধ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।

নিবার্চনে নিবার্চন কমিশন, রাজনৈতিক দল/জোট ও প্রাথীর্, প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ বিভিন্ন অংশীজন নিবার্চনী প্রক্রিয়া কতটুকু আইনানুগভাবে অনুসরণ করেছেন, তা পযাের্লাচনা করার পাশাপাশি নিবার্চনে অংশগ্রহণকারী প্রাথীের্দর নিবার্চনী প্রচারণায় ব্যয়িত অথের্র পরিমাণ প্রাক্কলন করা এবং নিবার্চনী প্রক্রিয়ায় প্রধান অংশীজনদের ভূমিকা পযাের্লাচনার উদ্দেশ্যে এই গবেষণাটি পরিচালিত হয়। গবেষণার জন্য নভেম্বর ২০১৮ থেকে জানুয়ারি ২০১৯ পযর্ন্ত মাঠপযাের্য় তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করা হয়। তবে তফসিল ঘোষণার আগে থেকে শুরু করে ১০ জানুয়ারি পযর্ন্ত সংগৃহীত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে বতর্মান প্রাথমিক প্রতিবেদনটি প্রণীত হয়েছে। পরবতীর্ সময় নিবার্চন-পরবতীর্ প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে পূণার্ঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।

গবেষণার জন্য প্রত্যক্ষ তথ্যের উৎস হিসেবে সংশ্লিষ্ট প্রাথীর্, দলীয় নেতাকমীর্, রিটানির্ং কমর্কতার্সহ অন্যান্য নিবার্চনী কমর্কতার্, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কমর্কতার্, নিবার্চনী ট্রাইব্যুনালের কমর্কতার্, স্থানীয় সাংবাদিক ও ভোটারদের সাক্ষাৎকার ও পযের্বক্ষণ গ্রহণ করা হয়েছে এবং পরোক্ষ তথ্যের জন্য নিবার্চনসংক্রান্ত আইন ও বিধি, প্রকাশিত ও অপ্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদন, ওয়েবসাইট ও সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন ও প্রবন্ধ পযাের্লাচনা করা হয়েছে। গবেষণায় উপস্থাপিত পযের্বক্ষণ সব রাজনৈতিক দল, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, নাগরিক সমাজ ও সংগঠন, ভোটার এবং সংবাদমাধ্যমের ক্ষেত্রে সমানভাবে প্রযোজ্য না-ও হতে পারে। তবে, এ গবেষণা নিবার্চন আয়োজনে নিবার্চন কমিশন, নিবার্চনসংশ্লিষ্ট প্রশাসন, ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলসহ নিবার্চনে অংশগ্রহণকারী প্রাথীের্দর ভূমিকা সম্পকের্ একটি ধারণা দেয়।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন টিআইবির উপদেষ্টা-নিবার্হী ব্যবস্থাপনা অধ্যাপক ড. সুমাইয়া খায়ের এবং গবেষণা ও পলিসি বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল হাসান। গবেষণা প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন টিআইবির গবেষণা ও পলিসি বিভাগের সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানেজার শাহজাদা এম আকরাম। গবেষক দলের অন্য সদস্যরা হলেন প্রোগ্রাম ম্যানেজার জুলিয়েট রোজেটি, তাসলিমা আক্তার, বিশ্বজিৎ কুমার দাস এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোগ্রাম ম্যানেজার নাজমুল হুদা মিনা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<32396 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1