শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

ঢাকায় সিন্ডিকেটের কবলে কোরবানির পশুর হাট

কোটি কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার ডিএসসিসির ১৩টির মধ্যে ৭টিতেই কোনো দরপত্র জমা পড়েনি দরপত্র জমা না দিয়ে বাকি হাটগুলোতে খাস আদায়ের অনুমতি নেয়ার পঁায়তারা
ফয়সাল খান
  ১৮ জুলাই ২০১৮, ০০:০০
রাজধানীর একটি পশুর হাট Ñফাইল ছবি

দরপত্র আহŸান করে রাজধানীতে অস্থায়ী পশুর হাটের ইজারা দেয়া হলেও প্রতি বছরই ঘুরে ফিরে ইজারা পাচ্ছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতাকমীর্রা। দীঘর্ দিন ধরে একই বলয়ের ব্যক্তিরা হাট পরিচালনা করায় গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি সিন্ডিকেট। তাদের সহায়তা করছে সিটি করপোরেশনের কিছু অসাধু কমর্কতার্-কমর্চারী। সাধারণ ব্যবসায়ীদের মধ্যে ইজারা পাওয়া তো দূরের কথা কেউ সিডিউল জমাই দিতে পারেন না। এতে মোটা অঙ্কের রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কোরবানির পশুর চাহিদা মেটাতে প্রায় দুই ডজন অস্থায়ী পশুর হাট বসানোর চিন্তা করছে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন। এরইমধ্যে প্রথম দফায় প্রাথমিকভাবে ১২টি হাটের ইজারা দিয়েছে সংস্থা দুটি। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এলাকায় ১৩টি ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) এলাকায় ৭টি হাটের জন্য দরপত্র আহŸান করা হয়। এর বাইরে আরও অন্তত ৪টি হাটের ইজারা দেয়ার চিন্তা করছেন তারা।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) এলাকায় ১৩টি পশুর হাটের মধ্যে ৭টিতে কোনো দরপত্রই পড়েনি। ৬টি হাটের ইজারা সম্পন্ন হয়েছে। এরমধ্যে দুটি হাটে একজন করে সিডিউল জমা দিয়েছেন এবং তারাই ইজারা পেয়েছেন। বাকিরাও মিলেমিশে দরপত্র জমা দিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এই ছয়টি হাট ২ কোটি ৭০ লাখ ৯৭ হাজার ১৫০ টাকায় ইজারা দিয়েছে সংস্থাটি। এছাড়া বাকি ৭টিতে কোনো টেন্ডারই পড়েনি।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) টেন্ডার আহŸান করে ৭টির মধ্যে ৬টি হাট ৯ কোটি ৫৩ লাখ ৯২ হাজার ৫৬২ টাকায় ইজারা দেয়া হয়েছে। বাকি ১টিতে কোনো টেন্ডারই পড়েনি। একটি হাট গত বছরের চেয়ে ১ কোটি ৬০ লাখ টাকা কম মূল্যে ইজারা দেয়া হয়েছে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, সবচেয়ে কম মূল্যে এসব হাট ইজারা নিতে প্রথম থেকেই কয়েকটি সিন্ডিকেটের মাধ্যমে নানা কৌশলের আশ্রয় নেয় ক্ষমতাসীন দলের নেতাকমীর্রা। ফলে সাধারণ ব্যবসায়ীরা টেন্ডার প্রক্রিয়ার ধারে-কাছেও ঘেঁষতে পারেননি। তাদের সিন্ডিকেটের কব্জায়

পড়ে ৮টি হাটের জন্য কোনো দরপত্রই জমা পড়েনি। ঈদের আগ মুহ‚তের্ এই হাটগুলো সিটি করপোরেশন থেকে খাস আদায়ের অনুমতি নেয়ার পঁায়তারও করছে তারা।

এসব সিন্ডিকেটের সঙ্গে সিটি করপোরেশনর কমর্কতার্-কমর্চারীসহ স্থানীয় ওয়াডর্ কাউন্সিলরদের সঙ্গে বেশ সখ্যতা রয়েছে। ইজারা বা খাস যে প্রক্রিয়াতেই হাট নেয়া হোক না কেন, সব পক্ষকে খুশি করতে হয় বলে জানা গেছে। গত বছর খাস আদায় করা হয়েছে এমন একটি হাটের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এক ব্যক্তি যায়যায়দিনকে বলেন, ইজারা না হলেও খরচ কম না। সবাইকেই খুশি করা লাগে। তবে স্থানীয় নেতাকমীর্ ও সমথর্কদের কিছু আয়ের ব্যবস্থা করে দেয়ার জন্য প্রতি বছরই এলাকার হাটটি নিতে চান বলে জানান তিনি।

খেঁাজ নিয়ে জানা গেছে, দরপত্র আহŸানের পরপরই টেন্ডার জমা দেয়ার নিধাির্রত স্থানের আশপাশে এই সিন্ডিকেটের পক্ষ থেকে পাহারাদার নিয়োগ করা হয়। সিন্ডিকেটের বাইরের কেউ চাইলেও দরপত্র জমা দিতে পারে না। কেউ দরপত্র জমা দিলেও তা প্রত্যাহারের জন্য নানা মহল থেকে চাপ আসে। এ বছর সিন্ডিকেটের বাইরে কেউ টেন্ডার জমা দিতে পারেনি।

নাম প্রকাশ না করার শতের্ গত বছর ডিএসসিসি এলাকায় কোরবানির হাটের ইজারায় অংশ নেয়া একজন যায়যায়দিনকে বলেন, ‘অনেক ঘাতপ্রতিঘাত পাড়ি দিয়ে গত বছর সিডিউল জমা দিয়েছিলাম। সেটি টের পেয়ে সিডিউল প্রত্যাহারের জন্য নানা হুমকি ধামকি দেয়া হয়। জীবনের ঝুঁকি বিবেচনা করে এবার আর দরপত্র প্রক্রিয়ায় অংশ নেইনি।’

কয়েকজন ইজারাপ্রত্যাশী অভিযোগ করে বলেন, হাট ইজারা দেয়ার ক্ষেত্রে ন্যূনতম তিনটি দরপত্র জমা পড়তে হয়। সাধারণ ইজারাদাররা দরপত্রই কিনতে পারেননি। দু’একজন কিনলেও ভয়ে জমা দেননি বা জমা দেয়ার সুযোগ পাননি। ফলে প্রভাবশালী চক্র পছন্দমতো দর দিয়ে হাটগুলো ইজারা নিয়েছে। আবার কয়েকটি হাটের ক্ষেত্রে কোনো দরপত্রই জমা পড়েনি। সেগুলো অতীতের মতো ঈদের আগ মুহূতের্ দলীয় লোকদের দিয়ে পরিচালনা করা হতে পারে বলে ধারণা তাদের। এতে সিটি করপোরেশনের আয়ের নামে লুটপাট হবে।

তাদের মতে, দীঘর্ বছর ধরে ক্ষমতাসীন দলের ছত্রছায়ায় ও সিটি করপোরেশনের লোকদের সহায়তায় স্থানীয় প্রভাবশালীরা মিলে একেকটি সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন। কোনো বছরই এই সিন্ডিকেটের বাইরে পশুর হাট ইজারা হয় না। অনেক হাটে কাক্সিক্ষত দর বা ইজারাদার না পেয়ে খাস আদায়ের জন্য দেয়া হয়। তবে এই খাস আদায়ের টাকা বেশিরভাগই চলে যায় সুবিধাভোগী মহলের পকেটে। ফলে সিটি করপোরেশন বিপুল পরিমাণ রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

ডিএসসিসি প্রথম দফায় ১৩টি হাটের দরপত্র আহŸান করলেও ৬টি হাটের জন্য ১৯টি দরপত্র জমা পড়ে। আর বাকি ৭টির জন্য কেউ দরপত্র জমা দেয়নি। গত বছর ১৩টি হাটের জন্য তিন দফা দরপত্র আহŸান করে মাত্র ৯টি হাটের ইজারা দিয়েছে ডিএসসিসি। পরে মেয়র, কাউন্সিলর ও সংশ্লিষ্ট বিভাগের কমর্কতার্, কমর্চারীদের পছন্দমতো আরও ৭টি হাটের খাস আদায়ের জন্য দেয়া হয় দলীয় নেতাকমীের্দর। অবশ্য হাইকোটের্র আদেশে একটি হাটের খাস আদায় বাতিল হয়ে যায়।

এ বছর প্রথম দফায় দরপত্র জমা না পড়া হাটগুলো হলোÑ মেরাদিয়া বাজার সংলগ্ন খালি জায়গা, ব্রাদাসর্ ইউনিয়নের বালুর মাঠ, কমলাপুর স্টেডিয়ামের আশপাশের খালি জায়গা, আরমানিটোলা খেলার মাঠ সংলগ্ন খালি জায়গা, ধূপখোলা ইস্ট অ্যান্ড ক্লাব মাঠ সংলগ্ন খালি জায়গা, দনিয়া কলেজ মাঠ সংলগ্ন খালি জায়গা এবং সাদেক হোসেন খোকা মাঠের আশপাশের খালি জায়গা।

অভিযোগ উঠেছে, সিন্ডিকেটের বাইরে কারো পক্ষে সিডিউল সংগ্রহ ও জমা দেয়া সম্ভব হয়নি। ডিএসসিসির অস্থায়ী গরুর হাটগুলোর ইজারা ক্ষমতাসীনদের আয়ত্বে রাখতে নেয়া হয় নানা কৌশল। এর মধ্যে একই ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন নামে-বেনামে নামমাত্র মূল্য দিয়ে দরপত্র জমা দেয়। যে কারণে নিজেদের কাক্সিক্ষত দামে ইজারা পেতে সহজ হয়ে যায়।

প্রথম দফা দরপত্র পযের্লাচনা করে দেখা গেছে, কামরাঙ্গীরচর ইসলাম চেয়ারম্যানের বাড়ির মোড় হতে দক্ষিণ দিকে বুড়িগঙ্গা নদীর বঁাধ সংলগ্ন খালি জায়গার হাট এবং শ্যামপুর বালুর মাঠ সংলগ্ন খালি জায়গার হাটের বিপরীতে মাত্র একটি করে দরপত্র জমা পড়েছে। এটি দিয়েছেন কামরাঙ্গীরচর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হোসেন সরকার। যিনি গত ১০/১২ বছর ধরে হাটটির ইজারা নিয়ন্ত্রণ করে আসছেন। এ হাটটির সরকারি দর ছিল পঁাচ লাখ ১৯ হাজার ৪০০ টাকা। তিনি দর দিয়েছেন পঁাচ লাখ ২০ হাজার টাকা।

শ্যামপুর হাটের একমাত্র দরপত্রটি জমা দেন গত বছর হাট পাওয়া শেখ মাসুক রহমান। তিনি জাতীয় পাটির্ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি সৈয়দ আবুল হোসেন বাবলার ভাগিনা। এ হাটের সরকারি দর ছিল ৯২ লাখ ২২ হাজার ৩৭১ টাকা। তিনি দর দিয়েছেন এক কোটি পঁাচ লাখ টাকা।

রহমতগঞ্জ হাটের সরকারি দর ছিল নয় লাখ ৭২ হাজার ১৯৭ টাকা। এ হাটের বিপরীতে তিনটি দরপত্র জমা পড়েছে। এর মধ্যে মুসলিম ফেন্ডস সোসাইটি পক্ষে মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের নেতা ও রহমতগঞ্জ মুসলিম ফ্রেন্ডস সোসাইটির সহ-সভাপতি হাজি শফি মাহমুদ সবোর্চ্চ দর দিয়েছে ১১ লাখ সাত হাজার ১৫০ টাকা। উত্তর শাজাহানপুরের খিলগঁাও রেলগেট সংলগ্ন মৈত্রীসংঘের মাঠ পেয়েছেন শাহজাহানপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল লতিফ। এ হাটের সরকারি দর ছিল সাত লাখ ৪৫ হাজার ৮৮৭ টাকা। এর বিপরীতে চারটি দরপত্র জমা পড়েছে। সবোর্চ্চ আট লাখ ২০ হাজার টাকা দর দিয়েছেন আব্দুল লতিফ।

হাজারীবাগ ঝিগাতলা হাটের সরকারি দর ছিল ৭১ লাখ ৪০ হাজার ৮৬৭ টাকা। এ হাটের জন্য সবোর্চ্চ এক কোটি ১৫ লাখ টাকা দর দিয়ে ইজারা পেয়েছেন ২২ নম্বর ওয়াডের্র কমিশনার তরিকুল ইসলামের ভাই জাহিদুল কবির।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ডিএসসিসির প্রধান সম্পত্তি কমর্কতার্ আব্দুল মালেক (্উপ-সচিব) যায়যায়দিনকে বলেন, নিয়মের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। নিয়ম মেনে যদি সব হাট আওয়ামী লীগের লোক পেয়ে যায়, তাহলেও কিছু করার নেই। কোনো হাটে পযার্প্ত দর পাওয়া না গেলে আরও অপেক্ষা করা হবে। কেননা এখনো ২ দফা টেন্ডার প্রক্রিয়া বাকি আছে।

এদিকে গত বৃহস্পতিবার বিকালে একই প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন হয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকার ৬টি হাটের ইজারা। যদিও ৭টি হাটের জন্য দরপত্র আহবান করেছিল সংস্থাটি। তাছাড়া এর বাইরে আরও তিনটি হাট বসানোর চিন্তা রয়েছে। এগুলো হলোÑ খিলক্ষেত ৩০০ ফুট সড়ক ও দক্ষিণ পাশ্বের্র বসুন্ধরার প্রাচীরের মধ্যবতীর্ ফঁাকা জায়গা, তেজগঁাও পলিটেকনিক কলেজ মাঠ এবং উত্তরখানের মৈনারটেক।

ডিএনসিসির ছয়টি হাটের ইজারাও পেয়েছেন ক্ষমতাসীন দল ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকমীর্রা। আছেন পদধারী নেতাও। এরমধ্যে উত্তরা ১৫ নম্বর সেক্টরের ১ নম্বর গোলচত্বর সংলগ্ন খালি জায়গার হাটটি ইজারা পেয়েছে মেসাসর্ শফিক এন্ড ব্রাদাসর্। প্রতিষ্ঠানটির মালিক উত্তরখান থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. শফিকুল ইসলাম। এ হাটের সরকারি মূল্য ছিল ২ কোটি ১৫ লাখ ১৮ হাজার ২৭৮ টাকা। তিনি দর দিয়েছেন ২ কোটি একুশ লাখ টাকা। গত বছর হাটটি ৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকায় ইজারা দেয়া হয়।

ভাটারা (সাঈদ নগর) পশুর হাটের ইজারা পেয়েছেন ভাটারা থানা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মারফত আলী। সরকারি মূল্য ৫৫ লাখ ৩৪ হাজার ৯৬৭ টাকার বিপরীতে তিনি দর দিয়েছেন ২ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

মিরপুর ৬ নম্বর সেকশনের ইস্টানর্ হাউজিংয়ের খালি জায়গার হাট পেয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা আশরাফ উদ্দিন। হাটটির সরকারি মূল্য ছিল ৮৩ লাখ ৯ হাজার ৮১৯ টাকা। এর বিপরীতে তিনি দর দিয়েছেন ১ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। মোহাম্মদপুর বুদ্ধিজীবী সড়ক সংলগ্ন (বছিলা) পুলিশ লাইন্সের জায়গার হাট পেয়েছেন স্থানীয় যুবলীগ নেতা মো. শাহ আলম। হাটটির সরকারি মূল্য ছিল ৮৩ লাখ ২১ হাজার টাকা। তিনি দর দিয়েছেন ৯০ লাখ টাকা। যদিও গত বছর ১ কোটি ৫ লাখ টাকায় ইজারা দেয়া হয় হাটটি।

মিরপুরের ডিওএইচএস সংলগ্ন উত্তর পাশের খালি জায়গার হাট পেয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সহ-সভাপতি মো. সাবুল বাশার। হাটটির সরকারি মূল্য ছিল ১৫ লাখ ৯১ হাজার টাকা। তিনি দর দিয়েছেন ২৫ লাখ ২০ হাজার টাকা। খিলক্ষেত বনরূপা আবাসিক প্রকল্পের খালি জায়গার হাটের ইজারা পেয়েছেন দক্ষিণখান থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আনিছুর রহমান নাইম। হাটটির সরকারি মূল্য ছিল ১ কোটি ৫৮ লাখ ৮০ হাজার ৯৬৯ টাকা। তিনি দর দিয়েছেন ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ডিএনসিসির প্রধান সম্পত্তি কমর্কতার্ আমিনুল ইসলাম (্উপ-সচিব) যায়যায়দিনকে বলেন, তিন দফায় টেন্ডার আহŸান করা হয়েছে। এগুলোতে সরকারি মূল্যের কম দর পেলে আবার টেন্ডার আহবান করা হবে। ৬টি হাটের ইজারা সম্পন্ন করতে সবোর্চ্চ দরদাতাদের দরপত্র ও পে-অডার্রগুলো যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে মিটিং করে তাদেরকে হাটের ইজারা দেয়া হবে। টেন্ডার প্রক্রিয়ার প্রতিটি ধাপ সচ্ছতার সঙ্গে সম্পন্ন হচ্ছে বলে জানান তিনি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<4044 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1