গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে শীতল গ্রামের চতুথের্শ্রণির স্কুলছাত্র লিমন হত্যার রহস্য অবশেষে উন্মোচিত হয়েছে। হত্যাকাÐের নেপথ্যে রয়েছে প্রেমে বাধা হয়ে দঁাড়ানোর ঘটনা। থানা পুলিশের সঠিক পদক্ষেপ ও হাল না ছাড়া মনোভাবের কারণে লোমহষর্ক এ হত্যাকাÐের ২৬ দিনের মাথায় উন্মোচিত হলো শিশু লিমন হত্যাকাÐের মূল রহস্য। লোমহষর্ক এ হত্যাকাÐের ঘটনার সঙ্গে জড়িত পঁাচ যুবককে আটক করেছে পুলিশ।
গোবিন্দগঞ্জ থানার ওসি আফজাল হোসেন সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, গত ২৮ আগস্ট গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার শীতল গ্রামে অপহরণ করে খুন করা হয় শিশু লিমনকে। ঘটনার পর থেকেই কোন ক্লু না থাকায় পুলিশ নিহত শিশুর বিভিন্ন পারিবারিক দিক নিয়ে তদন্ত করতে মাঠে নামেন। কয়েকদিন পর একই গ্রামের যুবক নূর আলম এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার ঘটনার সূত্র ধরে গাইবান্ধার পুলিশ সুপার প্রকৌশলী আব্দুল মান্নানের নিদেের্শ মামলার তদন্তকারী কমর্কতার্ এসআই জাকির হোসেন সঙ্গীয় ফোসর্সহ গাজীপুরের জয়নগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে একপযাের্য় সে এই লোমহষর্ক হত্যাকাÐের সঙ্গে জড়িত থাকার ঘটনা স্বীকার করে জবানবন্দি দেয়। তার স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে এই হত্যাকাÐের সঙ্গে জড়িত আরও চার যুবককে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। উল্লেখ্য, চলতি বছরের ২৭ আগস্ট সোমবার গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের লিমন নিখেঁাজ হয়, পরদিন পাশ^র্বতীর্ জঙ্গল থেকে তার গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।