প্যান্টের পেছনে
মৌচাক!
যাযাদি ডেস্ক
মৌমাছি সাধারণ গাছে বাসা বাঁধে কিংবা চাক বানায়। অনেক সময় বাড়ির পরিত্যক্ত কোণেও বাসা বাঁধতে দেখা যায়। কিন্তু প্যান্টের পেছনে চাক বানিয়েছে মৌমাছি, এ রকম দৃশ্য হয়তো কারও চোখে পড়েনি। ভারতের কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী কিরেন রিজিজুর টুইটে এমন একটি ঘটনার ভিডিও শেয়ার করেছেন।
ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, এক ব্যক্তির প্যান্টের পেছনে চাক বেঁধে রয়েছে মৌমাছি। সেই মৌমাছির চাক সমেত দাঁড়িয়ে আছেন তিনি। তার আশপাশে থাকা লোকজন ছবি তুলতে ব্যস্ত। কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী রিজিজু জানিয়েছেন, ভিডিওটি ভারতের নাগাল্যান্ড রাজ্যের। তার ওই ভিডিও পোস্ট হওয়ার পরই ভাইরাল হয়ে যায়। সবাই বিষয়টি নিয়ে নানারকম মন্তব্য করে। অনেকে আবার হাসি-তামাশা করতেও ছাড়েননি। কীভাবে অদ্ভুত ওই স্থানে মৌমাছি চাক বানাল আর সেই মৌমাছিদের হাত থেকে রক্ষা পেতে ওই ব্যক্তি কী করলেন, এসব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায়নি।
বিদু্যৎস্পৃষ্টে দোকান
কর্মচারীর মৃতু্য
যাযাদি রিপোর্ট
রাজধানীর কদমতলী ধোলাইপাড় বাজারে শুক্রবার সকালে বিদু্যৎস্পৃষ্টে ওলিউল ইসলাম (১৫) নামে ভাগ্যকুল বিক্রমপুর মিষ্টান্ন ভান্ডারের এক কর্মচারীর মৃতু্য হয়েছে। ওলিউল পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার জালাল
মুন্সীর ছেলে।
ওলিউরের সহকর্মী সোহেল জানান, তারা ধোলাইপাড়ে ভাগ্যকুল মিষ্টির দোকানে কাজ করেন। ভোরে ওলিউর পানির মোটরের সুইচ দিতে গিয়ে বিদু্যৎস্পৃষ্ট হয়। পরে তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ক্যাম্প ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) বাচ্চু মিয়া জানান, নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে
রাখা হয়েছে।
ভবন থেকে পড়ে
যুবক নিহত
যাযাদি রিপোর্ট
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের চন্দ্রিমা হাউসিং এলাকার ৬ নম্বর রোডে শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে নির্মাণাধীন একটি ভবনের তৃতীয়তলা থেকে পড়ে সাগর (৩০) নামে এক ইলেক্ট্রিশিয়ানের মৃতু্য হয়েছে। সাগর ভোলার কাচিয়ার আব্দুল গণির ছেলে।
মোহাম্মদপুর থানার এসআই মোরশেদ বলেন, সাগর পেশায় একজন ইলেক্ট্রিশিয়ান। সকালে চন্দ্রিমা হাউসিং এলাকার একটি বাসায় কাজ করতে যায় সে। পরে তার সঙ্গে থাকা সহকারীকে টেবিল আনতে পাঠায়। কিছুক্ষণ পরে সহকারী এসে দেখে সাগর নিচে পড়ে আছে। খবর পেয়ে পুলিশ এসে তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের
মর্গে পাঠায়।
জুয়া খেলার অপরাধে
৭ ক্লাবকে জরিমানা
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের সার্কিট হাউস এলাকার বিভিন্ন ক্লাবে বৃহস্পতিবার রাতে অভিযান চালিয়ে ১৬০ জুয়াড়িকে আটক করেছের্ যাব-১৪। এ সময় জুয়া পরিচালনাকারী ৭ ক্লাবের কর্মকর্তাদের ১০ লাখ টাকা জরিমানা এবং ১৯৭টি মোবাইল সেট ও ৫০০ বান্ডিল কার্ড
ধ্বংস করা হয়।
র্
যাব-১৪'র অধিনায়ক লে. কর্নেল মোহাম্মদ এফতেখার উদ্দিন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সার্কিট হাউস এলাকার বিভিন্ন ক্লাবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আশরাফ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে মোবাইল কোর্টের অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় ক্লাবগুলো থেকে ১৬০ জুয়াড়িকে আটক করা হয়। অভিযানের্ যাব-১৪'র সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. হাফিজুল ইসলাম বাবু, সহকারী পুলিশ সুপার জসিম উদ্দিন এবং সহকারী পুলিশ সুপার তফিকুল আলম অংশগ্রহণ করেন।