আজকের যায়যায়দিন

আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন, জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাসেলস এবং লন্ডন ঘুরে কোনো লাভ হবে না। সংবিধানের এক চুলও ব্যত্যয় হবে না।

তিনি বলেন, ভারত, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া এবং জাপানের মতো দেশে সংবিধানের আলোকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই নিবার্চনকালীন সরকারপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন এবং নিবার্চন কমিশনের অধীনে নিবার্চন অনুষ্ঠিত হবে। সুতরাং এ নিয়ে বিদেশে দৌড়ঝঁাপ করে কোনো লাভ হবে না।

মঙ্গলবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কাযার্লয়ের সামনে আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগের ১৯তম প্রতিষ্ঠাবাষির্কী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।

হাছান মাহমুদ বলেন, জিয়াউর রহমান রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের পর মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধচারী, পাকিস্তানিদের দোসর এমনকি পাকিস্তান প্রতিনিধিদলের ডেপুটি লিডার শাহ্ আজিজুর রহমানকে তার মন্ত্রিসভার প্রথম প্রধানমন্ত্রী করেছিলেন এবং যারা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিল তাদের রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছিলেন। তার এসব কমর্কাÐ প্রমাণ করে তিনি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না।

আলোচনা সভায় ড. হাছান মাহমুদ / জিয়া মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মাবরণে পাকিস্তানের দোসর ছিলেন

তিনি বলেন, বিএনপিতে অনেক নেতা আছেন যারা মুসলিম লীগ ও জামায়াতে ইসলামীর পরবতীর্ প্রজন্ম। আর বিএনপির জেলা ও উপজেলা পযাের্য়র অনেক নেতা আছেন যাদের পরিবার হয় মুসলিম লীগ ব্যাকগ্রাউন্ড অথবা পাকিস্তানি পক্ষ অবলম্বনকারী বিভিন্ন দলের ব্যাকগ্রাউন্ড। আর কিছু আছে সুযোগসন্ধানী।