আজকের যায়যায়দিন

দীঘর্ ৪৬ দিন অবকাশ শেষে সোমবার থেকে সুপ্রিম কোটের্ নিয়মিত বিচারিক কাযর্ক্রম শুরু হয়েছে। সকাল ৯টায় আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে বিচারিক কাযর্ক্রম শুরু হয়।

এরপর প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন সুপ্রিম কোটের্র আপিল বিভাগ, হাইকোটর্ বিভাগের বিচারপতি এবং অ্যাটনির্ জেনারেল কাযার্লয়ের কমর্কতার্সহ আইনজীবীদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর ১টা পযর্ন্ত মূল ভবনের ভেতরের লনে অনুষ্ঠিত এই সৌজন্য সাক্ষাতে চা-কফিসহ অন্যান্য হালকা খাবার দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়।

নিয়ম অনুযায়ী, সুপ্রিম কোটের্ প্রতি অবকাশের পরই প্রধান বিচারপতি আপিল ও হাইকোটর্ বিভাগের বিচারপতি, অ্যাটনির্ জেনারেল, আইনজীবী সমিতির সভাপতি-সম্পাদকসহ আইনজীবীদের মধ্যে সৌজন্য সাক্ষাৎ হয়।

আলোচনা সভায় ড. হাছান মাহমুদ / জিয়া মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মাবরণে পাকিস্তানের দোসর ছিলেন

১৫ আগস্ট থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পযর্ন্ত ঈদুল আজহার ছুটি, সরকার ঘোষিত অন্যান্য ছুটি, সাপ্তাহিক ছুটি এবং কোটের্ অবকাশের কারণে প্রায় দেড় মাস সুপ্রিম কোটের্ নিয়মিত বিচার কাযর্ক্রম বন্ধ ছিল। তবে এই সময় জরুরি বিষয় শুনানি ও নিষ্পত্তির জন্য সুপ্রিম কোটের্র আপিল ও হাইকোটর্ বিভাগে অবকাশকালীন বেঞ্চ বিচার কাযর্ক্রম পরিচালনা করেছে।

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন সুনিদির্ষ্ট বিচারিক এখতিয়ার দিয়ে হাইকোটর্ বিভাগে অবকাশকালীন বিভিন্ন বেঞ্চ গঠন করে দেন। এ ছাড়া সুপ্রিম কোটের্র আপিল বিভাগের চেম্বার কোটের্ তারিখ ও সময় নিধার্রণ করে দিয়ে আদালত নিধার্রণ করে দেয়া হয়েছিল। এসব বেঞ্চে বিচারিক কাযর্ক্রম পরিচালিত হয়।