আজকের যায়যায়দিন

চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে টানা ছয় দিন ধরে অবস্থান ও অনশন কমর্সূচি পালন করছেন সেকায়েপ (সেকেন্ডারি এডুকেশন কোয়ালিটি অ্যান্ড অ্যাকসেস এনহান্সমেন্ট প্রজেক্ট) প্রকল্পের অতিরিক্ত শ্রেণিশিক্ষকরা। দাবি আদায় না হলে আমরণ অনশন কমর্সূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।

শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন কমর্সূচি পালনকালে শিক্ষকরা এ ঘোষণা দেন।

শিক্ষার মানোন্নয়নে ২০১৫ সালে বিশ্বব্যাংকের আথির্ক সহযোগিতায় শিক্ষা মন্ত্রণালয় সেকায়েপ প্রকল্পের অধীনে ২৫০ উপজেলার ২ হাজার ১০০ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ে ৫ হাজার ২০০ অতিরিক্ত শ্রেণিশিক্ষক (এসিটি) নিয়োগ দেয়।

আন্দোলনরত শিক্ষকরা জানান, ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়। এরপর তাদের চাকরি স্থায়ীকরণ করার কথা। কিন্তু গত এক বছর পেরিয়ে গেলেও তা করা হয়নি।

আলোচনা সভায় ড. হাছান মাহমুদ / জিয়া মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মাবরণে পাকিস্তানের দোসর ছিলেন

তাই এ দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে গত ৩ ফেব্রæয়ারি থেকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান কমর্সূচি, প্রতীকী অনশন ও অনশন কমর্সূচি পালন করে আসছেন এসিটি শিক্ষকরা।

আন্দোলনরতদের প্রতিনিধি বাংলাদেশ অতিরিক্ত শ্রেণিশিক্ষক অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মামুন হোসেন বলেন, ১০ ফেব্রæয়ারির মধ্যে চাকরি স্থায়ীকরণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে আমরণ অনশন কমর্সূচিতে যাবেন তারা।

এ সময় অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় নেতা রুমেল হায়দার, ইফতি রহমান, আনোয়ারুল ইসলাম, আতিকুর রহমান ও আব্দুর রশিদ প্রমুখ বক্তব্য দেন।