আজকের যায়যায়দিন

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) ক্যাম্পাসে বিশ্ব অ্যানেসথেসিয়া দিবস ও মেরুদন্ড দিবস পালিত হয়েছে। বুধবার ১৭৩তম বিশ্ব অ্যানেসথেসিয়া দিবস উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের এ ও বি বস্নকের মধ্যবর্তী স্থান বটতলা থেকে একটি বর্ণাঢ্যর্ যালি বের হয়।র্ যালিটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন অংশ প্রদক্ষিণ করে। এবারে বিশ্ব অ্যানেসথেসিয়া দিবসের প্রতিপাদ্য- অনলি টু হ্যান্ডস সেভ দ্য লাইভ অব মেনি পিপলস। বাংলাদেশ সোসাইটি অব অ্যানেসথেসিওলজিস্টনের উদ্যোগে আয়োজিতর্ যালির উদ্বোধন করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. শহীদুলস্নাহ সিকদার। দিবসটি উপলক্ষে বেলুন ও পায়রা উড়ানোর পর শহীদ ডা. মিলন হলে কেক কাটা হয়। এ সময় ডা. মো. শহীদুলস্নাহ সিকদার বলেন, চিকিৎসা বিজ্ঞানে অ্যানেসথেসিয়া গুরুত্ব অপরিসীম। যেকোনো অস্ত্রোপচার বা সার্জারির আগে অ্যানেসথেসিয়ার প্রয়োজন হয়। সঠিকভাবে ও যথাযথ পরিমাণ অ্যানেসথেসিয়া শরীরে প্রয়োগ না করতে পারলে রোগীর মৃতু্য ঝুঁকি থাকে। বর্তমানে অ্যানেসথেসিয়া অনেক উন্নত ও আধুনিক হয়েছে। ফলে রোগীদের মৃতু্য ঝুঁকিও কমে এসেছে। রোগীদের ব্যথা নিরাময়ে অ্যানেসথেসিয়ার ভূমিকা অতুলনীয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশব্যাপী ও সমগ্র বিশ্বে এনেসথেসিওলজিস্টবৃন্দ আইসিইউ সেবা দিয়ে থাকেন। এদিকে বিশ্ব মেরুদন্ড দিবস উপলক্ষে একটি বর্ণাঢ্যর্ যালি বের হয়।র্ যালিটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন অংশ প্রদক্ষিণ করে। এবারের মেরুদন্ড দিবসের প্রতিপাদ্য- আপনার মেরুদন্ড সচল রাখুন। র্ যালিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যাবিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা, বিএসএমএমইউয়ের অধ্যাপক ডা. মো. শহীদুলস্নাহ সিকদার, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. সাহানা আখতার রহমান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ রফিকুল আলম, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. এ বিএম আব্দুল হান্নান, অ্যানেসথেসিয়া, অ্যানালজেসিয়া অ্যান্ড ইনটেনসিভ কেয়ার মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. একেএম আখতারুজ্জামান, অধ্যাপক ডা. দেবব্রত বনিক, অধ্যাপক ডা. মো. আবদুল হাই, অর্থোপেডিক সার্জারি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. আবু জাফর চৌধুরী, অধ্যাপক ডা. মো. আনোয়ারুল ইসলাম, অধ্যাপক ডা. কৃষ্ণপ্রিয় দাশ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।