শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

সংবাদ সংক্ষপে

নতুনধারা
  ০৩ এপ্রিল ২০২০, ০০:০০

বাবা হারালেন গলফার সিদ্দিকুর

ক্রীড়া প্রতিবেদক

কয়েকদিন অসুস্থ থাকার পর কিছুটা সুস্থবোধ করছিলেন গলফার সিদ্দিকুর রহমানের বাবা মোহাম্মদ আফজাল হোসেন। কিন্তু বুধবার রাতে কাছের মানুষদের কাঁদিয়ে পৃথিবী ছেড়ে গেছেন তিনি। মিরপুরের মাটিকাটার বাসায় ৭৫ বছর বয়সে নিভে গেছে তার জীবনপ্রদীপ।

আফজাল হোসেন স্ত্রী ফিরোজা বেগম ও চার ছেলে রেখে গেছেন। যাদের একজন বাংলাদেশের একমাত্র এশিয়ান টু্যর বিজয়ী গলফার সিদ্দিকুর। বৃহস্পতিবার সকালেই জানাজা শেষে মিরপুরের মানিকদি করবস্থানে দাফন করা হয়েছে আফজাল হোসেনকে।

সিদ্দিকুরের স্ত্রী সামাউন আঞ্জুম বলেছেন, 'আমার শ্বশুর কিছুদিন অসুস্থ ছিলেন। তারপর সুস্থ হয়ে ভালোই ছিলেন তিনি। আমাদের সঙ্গে কথাবার্তা হতো। কিন্তু বুধবার রাতে খাবার খাওয়ার সময় হঠাৎই কী যেন কী হয়ে গেল। আমরা তাকে মাদারীপুরের গ্রামের বাড়িতে দাফন করতাম। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে মানিকদি কবরস্থানে দাফন করতে হয়েছে।'

যুবরাজের ভয় মুরালিধরন

ক্রীড়া ডেস্ক

ভারতের দ্বিতীয় বিশ্বকাপ জয়ের নায়ক তিনি। ২০১১ সালে ব্যাট-বলে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে ভারতীয়দের আনন্দের জোয়ারে ভাসিয়েছিলেন যুবরাজ সিং। ২০০৭ সালে তাদের টি২০ বিশ্বকাপ জয়ের পথেও এই অলরাউন্ডারের অবদান ছিল অনেক। আগ্রাসী মেজাজে যেমন ব্যাট করতে পারেন, তেমনি পরিস্থিতির দাবি মিলিয়ে সাবলীল ব্যাটিংয়ে দাঁড়িয়ে যেতেন। কিন্তু মুত্তিয়া মুরালিধরন সামনে এলেই কেমন জানি হয়ে যেত সব।

যুরবাজের ব্যাটে মার খাননি এমন বোলার খুঁজে পাওয়া কঠিন। ব্যতিক্রম ছিলেন লংকান অফ স্পিনার মুরালিধরন। শ্রীলংকান কিংবদন্তি স্পিনারই যুবরাজের ক্যারিয়ারের সবচেয়ে ভয় ছড়ানো এক বোলার। ভারতীয় অলরাউন্ডার নিজেই তেমনটা জানিয়েছেন স্পোর্টস্টারকে।

খেলোয়াড়ি জীবনে সবচেয়ে কঠিন বোলার কে ছিলেন, এমন প্রশ্নে ২০১১ বিশ্বকাপের সেরা খেলোয়াড়ের উত্তর, 'আমাকে সত্যি ভীষণ সংগ্রাম করতে হতো (মুত্তিয়া) মুরালিধরনের সামনে। ওর বোলিং রহস্যের কোনো সমাধানই ছিল না আমার কাছে। গেস্নন ম্যাকগ্রাও সমস্যা তৈরি করত, তবে সৌভাগ্যক্রমে তার বিপক্ষে আমাকে খুব বেশি খেলতে হয়নি, কারণ আমি টেস্ট ম্যাচে বাইরে বসে থাকতাম এবং সিনিয়রদের সমর্থন দিতাম।'

মুলারিধরনকে মোকাবিলার অস্ত্র অবশ্য মেলেছিল তার। শ্রীলংকান কিংবদন্তি স্পিনার মুরালিধরনকে সামলানোর সমাধান দিয়েছিলেন তাকে শচিন টেন্ডুলকার। কী ছিল সেই অস্ত্র? যুবরাজ বললেন, 'শচিন আমাকে বলেছিল মুরালিধরনের বিপক্ষে সুইপ খেলা শুরু করতে, পরে আমি সেটাই করেছি এবং সফল হয়েছি।'

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে অনেক অধিনায়কের অধীনে খেলেছেন যুবরাজ। ২০০০ সালে সৌরভ গাঙ্গুলীর নেতৃত্বে শুরু করে পরে খেলেছেন রাহুল দ্রাবিড়, বীরেন্দর শেবাগ, গৌতম গম্ভীর, মহেন্দ্র সিং ধোনি ও বিরাট কোহলির অধীনে। এদের মধ্যে কার নেতৃত্বে খেলা সবচেয়ে বেশি উপভোগ করেছেন, এমন প্রশ্নে যুবরাজের স্পষ্ট জবাব, 'আমি সৌরভ গাঙ্গুলীর নেতৃত্বে খেলেছি এবং তার কাছ থেকে প্রচুর সমর্থন পেয়েছি। এরপর মাহির (ধোনি) অধীনে খেলেছি। সৌরভ ও মাহি দুজনের বিষয় আলাদা। সৌরভের অধীনে আমার অনেক স্মৃতি আছে, কারণ সে আমাকে সবসময় সমর্থন দিয়েছে। ওই ধরনের সমর্থন আমি মাহি ও কোহলির কাছ

থেকে পাইনি।'

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<95076 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1