‘টায়ার টু’ মূলধন বাড়াতে ৫০০ কোটি টাকার নন-কনভাটির্বল সাব-অডিের্নটেড বন্ড ইস্যুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্যাংক এশিয়া লিমিটেডের পরিচালনা পষর্দ। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রকদের অনুমোদন পেলে প্রাইভেট রিপ্লেসমেন্টের মাধ্যমে সাত বছর মেয়াদি এ বন্ড ইস্যু করা হবে। সবের্শষ রেটিং অনুসারে দীঘর্ মেয়াদে ব্যাংক এশিয়ার ঋণমান ‘ডাবল এ টু’ ও স্বল্প মেয়াদে ‘এসটি-টু’। ২০১৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর পযর্ন্ত নিরীক্ষিত আথির্ক প্রতিবেদন ও হালনাগাদ প্রাসঙ্গিক অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এ প্রত্যয়ন করেছে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ লিমিটেড (সিআরএবি)। ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৭ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আথির্ক প্রতিবেদন পযাের্লাচনা করে ১২ দশমিক ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে ব্যাংক এশিয়া। গেল বছর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ১৪ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ১ টাকা ৬৭ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দঁাড়ায় ২১ টাকা ২১ পয়সায়।
চলতি হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) ১ টাকা ৮১ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে ব্যাংক এশিয়া, আগের বছর একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ২৮ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর ব্যাংকের এনএভিপিএস দঁাড়ায় ২০ টাকা ৬৯ পয়সা। ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ১২ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয় ব্যাংক এশিয়া। ২০১৫ হিসাব বছরের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ পেয়েছিলেন ব্যাংকটির শেয়ারহোল্ডাররা। ডিএসইতে ব্যাংক এশিয়ার শেয়ারের সবের্শষ দর ছিল ১৭ টাকা ৭০ পয়সা। গত এক বছরে এ শেয়ারের সবোর্চ্চ দর ছিল ২৫ টাকা ৫০ পয়সা ও সবির্নম্ন ১৫ টাকা ৩০ পয়সা। ২০০৪ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত এ ব্যাংকের অনুমোদিত মূলধন ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা, পরিশোধিত মূলধন ১ হাজার ১১০ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। রিজাভর্ ৯৮২ কোটি ৯৮ লাখ টাকা।