সম্প্রতি শেয়ারের অস্বাভাবিক দরবৃদ্ধির নেপথ্যে অপ্রকাশিত মূল্যসংবেদনশীল কোনো তথ্য নেই বলে জানিয়েছে আরামিট সিমেন্ট লিমিটেড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কতৃর্পক্ষের চিঠির জবাবে এ তথ্য দিয়েছে কোম্পানিটি।
বাজার পযের্বক্ষণে দেখা গেছে, পঁাচ কাযির্দবস ধরে টানা বাড়ছে শেয়ারটির দর। এক মাসে দর ১৮ টাকা ২০ পয়সা থেকে ২৩ টাকা ৮০ পয়সায় উঠে আসে। গতকাল আরামিট সিমেন্ট শেয়ারের সবের্শষ দর ২ দশমিক ১৫ শতাংশ বা ৫ পয়সা বেড়ে দঁাড়ায় ২৩ টাকা ৮০ পয়সায়।
এক বছরে শেয়ারটির সবির্নম্ন দর ছিল ১৭ টাকা ৭০ পয়সা এবং সবোর্চ্চ দর ৩৩ টাকা ৯০ পয়সা।
সবের্শষ রেটিং অনুযায়ী, কোম্পানিটির ঋণমান দীঘের্ময়াদে ‘ট্রিপল বি প্লাস’ ও স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-ফোর’।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আথির্ক প্রতিবেদন, ৩০ সেপ্টেম্বর পযর্ন্ত অনিরীক্ষিত আথির্ক প্রতিবেদন এবং আনুষঙ্গিক অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এই মূল্যায়ন করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সাভিের্সস লিমিটেড (সিআরআইএসএল)।
অনিরীক্ষিত আথির্ক প্রতিবেদন অনুসারে, হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২ টাকা ১১ পয়সা, যেটা আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৭৩ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৮-এর শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দঁাড়িয়েছে ৩ টাকা ৮৯ পয়সা।
৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের জন্য কোনো লভ্যাংশ দেয়নি কোম্পানিটি। সমাপ্ত হিসাব বছরে এর শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৪ টাকা ৫৬ পয়সা এবং এনএভিপিএস ৬ টাকা।
২০১৭ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্যও কোনো লভ্যংশ দেয়নি এই কোম্পানি। সে বছর শেয়ারপ্রতি লোকসান দঁাড়ায় ২ টাকা ৯৭ পয়সা এবং এনএভিপিএস ১১ টাকা ১৬ পয়সা।