শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

করোনার নেতিবাচক প্রভাব চিংড়ি শিল্পে

যাযাদি রিপোর্ট
  ১৩ ডিসেম্বর ২০২০, ০০:০০

মহামারি করোনায় নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে সাদা সোনা খ্যাত চিংড়ি শিল্পে। উৎপাদন বাড়লেও কমেছে রপ্তানি। দেশের বাজারেও কমেছে বেচাকেনা। ফলে বিপাকে পড়েছেন চিংড়িচাষিরা। রপ্তানি বাজার ধরে রাখতে সরকারি পদক্ষেপের দাবি তাদের।

এবার মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে এসেছে করোনা। রপ্তানি ও দেশের বাজারে বিক্রি কমে যাওয়ায় বিপাকে চিংড়িচাষিরা। ১২ থেকে ১৩০০ টাকা কেজি দরের গলদা চিংড়ি এখন বিক্রি হচ্ছে ৮শ থেকে হাজার টাকায়। চিংড়িচাষি লোকমান হোসেন জানান, এবার ৭০ হাজার টাকা বিক্রি হয়েছে কিন্তু খরচ হয়েছে দেড় লাখ টাকা। আরেক চাষি জানান, ১২ বিঘার ঘেরে ১২ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। আমি মাছ বিক্রি করেছি মাত্র সাড়ে ৪ লাখ টাকা। ভরা মৌসুমে দাম ভালো না পাওয়ায় চাষিদের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত ফড়িয়া ও আড়তদাররাও।

আড়তদাররাও জানান, পাঁচ-ছয় মাস আগে যে দাম ছিল এখন তার অর্ধেকেরও নিচে চলে এসেছে। কাওরানবাজার মৎস্য আড়তদার সমিতির ব্যবসায়ী নেতা সুলতান সরকার বলেন, চিংড়ি ব্যবসায়ীরা অনেক ক্ষতিগ্রস্ত। বৈদেশিক বাণিজ্যের মন্দার কারণে চিংড়ি মাছের দাম অনেক কমে গেছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে