ট্রান্সফমির্ং রাইস ব্রিডিং কমর্শালা

প্রকাশ | ০২ ডিসেম্বর ২০১৮, ০০:০০

কৃষি ও সম্ভাবনা ডেস্ক
দেশে উৎপাদিত ধানের জাতের ৮০ শতাংশ জামর্প্লাজম নেয়া হচ্ছে আন্তজাির্তক ধান গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (ইরি) কাছ থেকে। দেশের চাল উৎপাদনে প্রতিষ্ঠানটির অবদান প্রায় ৪ বিলিয়ন ডলার। এ ছাড়া ধানের নতুন জাত উদ্ভাবনের সময় অধেের্ক নামিয়ে আনার প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে ইরি। সম্প্রতি ঢাকার এসিআই সেন্টারে অনুষ্ঠিত ‘ট্রান্সফমির্ং রাইস ব্রিডিং: বতর্মান অবস্থা এবং ভবিষ্যৎ দিকনিদের্শনা’বিষয়ক কমর্শালায় এসব কথা বলেন বক্তারা। রাইস ব্রিডিং প্রযুক্তির বিষয়ে অবগত করতে দুই দিনব্যাপী এ কমর্শালার আয়োজন করা হয়। ইরির উদ্যোগে ইউএসএআইডি ও বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত কমর্শালায় দেশি-বিদেশি কৃষি বিজ্ঞানী, আন্তজাির্তক উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধি, কৃষিবিষয়ক নীতিনিধার্রক, সরকারি কমর্কতার্ ও কৃষি খাতের বেসরকারি উদ্যোক্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নাসিরুজ্জামান বলেন, চাল উৎপাদনে এখনো দেশে বেশকিছু প্রতিবন্ধক রয়েছে। সেগুলোকে মোকাবিলা করতে হলে নতুন জাত উদ্ভাবনের কোনো বিকল্প নেই। তবে দেশে বেশকিছু জনপ্রিয় কিন্তু ঝুঁকিপূণর্ জাতও প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে। এরই মধ্যে রোগের প্রকোপ ঠেকাতে ব্রি ধান-২৮-এর পরিবতের্ নতুন নতুন জাত কৃষকের কাছে পৌঁছানো হচ্ছে। কমর্শালায় জানানো হয়, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) ও এসিআই ট্রান্সফমির্ং রাইস ব্রিডিংয়ের বিভিন্ন কাযর্ক্রম পরিচালনা করছে।