যান্ত্রিকীকরণে শ্রম সময় ও অথর্ সাশ্রয়

প্রকাশ | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৮, ০০:০০

নাহিদ বিন রফিক
শতাংশ প্রতি ১০ কেজি ধান নিয়েই আগে কৃষক সন্তুষ্ট ছিলেন। ব্যয় বাড়ার কারণে এখন ৩ গুণ পেলেও আরো চাই। কোনো কারণে উৎপাদন কম হলে লোকসান গুনতে হয় তাদের। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণের একমাত্র উপায় কৃষি যন্ত্রপাতির ব্যবহার। এর মাধ্যমে সময়, অথর্ ও শ্রম হয় সাশ্রয়। গত ১৩ ডিসেম্বর বরগুনার আমতলী উপজেলায় রিপার বাইন্ডারের সাহায্যে ধান কতের্নর ওপর কৃষক মাঠদিবসে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় কৃষি স¤প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) উপপরিচালক মো. মতিয়ুর রহমান এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, আমার যেমন ভালো থাকা চাই। তেমনি অপরকেও একই অবস্থা বজায় রাখতে হবে। আন্তজাির্তক ভুট্টা ও গম উন্নয়ন কেন্দ্রের (সিমিট) সিসা-এমআই প্রকল্প আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চাষি মনির উদ্দিন। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি অফিসার এস এম বদরুল আলম, কৃষি তথ্য সাভিের্সর কমর্কতার্ নাহিদ বিন রফিক, সিমিট বাংলাদেশের হাব ম্যানেজার হীরা লাল নাথ, কৃষি উন্নয়ন কমর্কতার্ মো. আতিকুজ্জামান, উপসহকারী কৃষি কমর্কতার্ মো. বেলাল হোসেন প্রমুখ। সিমিট বাংলাদেশের উদ্যোগে চীন থেকে সদ্য আমদানিকৃত রিপার বাইন্ডার বরিশাল ও ফরিদপুর অঞ্চলে পরীক্ষামূলক ব্যবহার করা হচ্ছে।