কৃষি সংবাদ

প্রকাশ | ২৬ মে ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
কৃষি যান্ত্রিকীকরণে ৩ হাজার কোটি টাকা কৃষি ও সম্ভাবনা ডেস্ক ধান কাটা ও লাগানোসহ কৃষি কাজে কৃষি শ্রমিক এখন একটা বড় সমস্যা। এর একমাত্র সমাধান কৃষি যান্ত্রিকীকরণ। আমরা যান্ত্রিকীকরণ শুরু করেছি এবং অচিরেই শতভাগ যান্ত্রিকীকরণ করব। কৃষিতে ৯ হাজার কোটি টাকা প্রতি বছর ভর্তুকি থাকে। এই টাকার প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা খরচ হয়। বাকি ৩ হাজার কোটি টাকা যান্ত্রিকীকরণে ব্যয় করা হবে। গত মঙ্গলবার রাজধানীর বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) মিলনায়তনে সার সুপারিশমালা হাতবই-২০১৮ এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক এসব কথা বলেন। কৃষিমন্ত্রী বলেন, সারের ব্যবহার অনেক কৃষক পরিমিতভাবে করেন না। অনেক সময় বেশি, আবার অনেক সময় কম ব্যবহার করে থাকেন। এ জন্য সচেতনতা দরকার এবং কৃষকদের প্রশিক্ষিত করা দরকার। এখন সারা বছর ধরে ফসল হচ্ছে। এ ফসল উৎপাদন অব্যাহত রাখার জন্য সার সুপারিশমালা হাতবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। কৃষিমন্ত্রী বলেন, কিছু মিডিয়া বলে থাকে সরকার কৃষকের সঙ্গে নেই। কৃষকের পাশে সরকার না থাকলে কিভাবে আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি। বিভ্রান্তি ছড়ানোর জন্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এ কথা বলা হচ্ছে। ১৯৪৭ সাল থেকে সব সরকার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের কথা বলেছে, কিন্তু কেউ পারেনি। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন হয়েছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। নতুন নতুন ফসলের জাত উদ্ভাবন ও আধুনিক কৃষির মাধ্যমে। যে নেত্রী খাদ্যে দেশকে উদ্বৃত্ত করতে পারে, সে নেত্রী কৃষকদের মুখে হাসি ফুটাতেও পারবে। কৃষকদের কল্যাণে সরকার সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। বিএআরসির চেয়ারম্যান ড. মো. কবির ইকরামুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মান্নান এমপি ও কৃষি সচিব মো. নাসিরুজ্জামান। সার সুপারিশমালা হাতবই-২০১৮ এর ওপর বিস্তারিত উপস্থাপনা দেন সার্ক কৃষি কেন্দ্রের পরিচালক ড. শেখ মো. বখতিয়ার। 'জলবায়ু পরিবর্তন কৃষি খাতের চ্যালেঞ্জ' শীর্ষক সেমিনার কৃষি ও সম্ভাবনা ডেস্ক রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউট অব ডিপেস্নামা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি) এর সেমিনার হলে বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম, কৃষি তথ্য সার্ভিস ও আইডিইবির যৌথ উদ্যোগে গত শনিবার 'জলবায়ু পরিবর্তন : কৃষি খাতের চ্যালেঞ্জ' শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। বিশেষ অতিথি ছিলেন পলস্নী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জামান আহমেদ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরামের সভাপতি কাওসার রহমান। সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করে কৃষি তথ্য সার্ভিসের পরিচালক ড. মো. নুরুল ইসলাম, সাবেক কৃষি সচিব আনোয়ার ফারুক ও বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরামের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক প্রসূন আশীষ। স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন। জেলে পরিবারের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ এ কিউ রাসেল টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে জাটকা আহরণে বিরত থাকা ৭ শত মৎস্যজীবি ও জেলে পরিবারের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়। উপজেলা পরিষদ হল রুমে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিকাশ বিশ্বাসের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বুধবার ত্রাণসামগ্রী বিতরণ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য স্থানীয় সংসদ সদস্য তানভীর হাসান ছোট মনির এমপি। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মীর রেজাউল হক, গোপালপুর সিনিয়র উপজেলা মৎস্য অফিসার মো. শাজাহান কবীর, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. রুহুল আমিন প্রমুখ।