কৃষি সম্প্রসারণনীতি চ‚ড়ান্তকরণে কমর্শালা

প্রকাশ | ১২ আগস্ট ২০১৮, ০০:০০

এম আব্দুল মোমিন
‘জাতীয় কৃষি সম্প্রসারণনীতি ২০১৮ চ‚ড়ান্তকরণ’ শীষর্ক কমর্শালা ৮ আগস্ট রাজধানীর বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। কমর্শালায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মঈনুদ্দিন আবদুল্লাহ বলেন, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সভায় জাতীয় কৃষিনীতি ২০১৮ অনুমোদন হয়েছে। বাংলাদেশ ও দেশের কৃষি যাতে লাভবান হয়, সে কথা মাথায় রেখে জাতীয় কৃষিনীতি ২০১৮-এর আলোকে জাতীয় কৃষি সম্প্রসারণনীতি ২০১৮ চ‚ড়ান্ত করতে হবে। শস্য নিবিড়তা, মাটির স্বাস্থ্য, উদ্ভাবিত প্রযুক্তির দুবর্লতা, জলবায়ু পরিবতর্ন, ফসলের সংগ্রহোত্তর অপচয়সহ কৃষির চ্যালেঞ্জগুলো বিবেচনা নিয়ে জাতীয় কৃষি সম্প্রসারণনীতি চ‚ড়ান্ত করতে হবে। নীতি চ‚ড়ান্তকরণের ক্ষেত্রে দেশের ক্রমবধর্মান উন্নয়নের চ্যালেঞ্জও বিবেচনায় রাখতে হবে। কৃষি মন্ত্রণালয় ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এ কমর্শালার আয়োজন করে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কৃষিবিদ মোহাম্মদ মহসীনের সভাপতিত্বে কমর্শালায় জাতীয় কৃষি সম্প্রসারণনীতির খসড়া উপস্থাপন করেন, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচাযর্ প্রফেসর ড. আবুল কাশেম। নিধাির্রত আলোচকের বক্তব্য রাখেন, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচাযর্ ড. মো. সেকেন্দার আলী ও কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশনের নিবার্হী পরিচালক ড. মো. ওয়ায়েস কবীর। স্বাগত বক্তব্য রাখেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সরেজমিন উইংয়ের পরিচালক ড. মো. আবদুল মুঈদ। বিএআরসির নিবার্হী চেয়ারম্যান ড. মো. কবির ইকরামুল হকসহ কৃষি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থার কমর্কতার্ ও কৃষক প্রতিনিধিরা এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন। কৃষি সম্প্রসারণ কমীের্দর উদ্দেশ্যে সিনিয়র সচিব বলেন, চাষীদের লাভের কথা মাথায় রেখে তাদের ফসল চাষের উপদেশ দিতে হবে।