কঁাঠালিচঁাপা

প্রকাশ | ১২ আগস্ট ২০১৮, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
কঁাঠালিচঁাপা ঝোপ ও কাষ্ঠল লতা জাতীয় মাঝারি আকৃতির চিরসবুজ ফুল গাছ। শাখা অবনত। ছঁাটাই না করা হলে নিচ দিকে ঝঁুকে থাকে। পরিবার-অহহড়হধপবধব, উদ্ভিদতাত্তি¡¡ক নাম-অৎঃধনড়ঃৎুং ড়ফড়ৎধঃরংংরসঁং। আদিনিবাস দক্ষিণ-পূবর্ এশিয়া। ফুটন্ত ফুল হতে পাকা কঁাঠালের ন্যায় গন্ধ বের হয় বলে এর নাম কঁাঠালিচঁাপা। বষার্মুখর বাদল দিনে বাগানে ফুটন্ত কঁাঠালিচঁাপার গন্ধে চলার পথে হঠাৎ চমকিত হতে পারেন যে কেউই। ফুটন্ত ফুলের গন্ধ বেশ আকষর্ণীয় ও মাদকতাময়। পাতার রং উজ্জ্বল সবুজ, বল্লমাকৃতির এবং পুরু। ফুল ফোটার মৌসুম বষার্। পত্র কক্ষ হতে এক বা একাধিক ফুল ধরে। ফুটন্ত ফুলগুলো পাতার নিচে থাকে এবং নিচ দিকে ঝুলে থাকে অথার্ৎ ভ‚মি অভিমুখী তাই সহজে চোখে পড়ে না। ফুলের কাক্ষিক পাপড়িসংখ্যা ৬টি। ফুটন্ত ফুলগুলো প্রথমে সবুজ থাকে এবং তা ধীরে ধীরে পরিপূণর্তা পেয়ে হলুদ থেকে সোনালি হলুদ রং ধারণ করে। সাধারণত রাতের বেলা এর ফুল ফোটে। কঁাঠালিচঁাপার রয়েছে ভেষজ গুণাগুণ। বীজ গোলাকার ও গুচ্ছবদ্ধ। বীজ এবং ডাল কাটিংয়ের মাধ্যমে এর বংশ বিস্তার করা হয়ে থাকে। আমাদের দেশে বাসা-বাড়ি, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বাগান, পাকর্ ও উদ্যানে কঁাঠালীচঁাপা ফুল গাছ উৎপাদন চোখে পড়ে। ছবি ও লেখা : মোহাম্মদ নূর আলম গন্ধী