পালিত হলো বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস

প্রকাশ | ০৮ ডিসেম্বর ২০১৯, ০০:০০

কৃষি ও সম্ভাবনা ডেস্ক
আমরা মাটিকে যথাযথ ব্যবহার না করে এর উর্বরতা নষ্ট করে ফেলছি। ক্রমবর্ধমান নগরায়ণ, শিল্পায়ন, দূষণ, ব্যাপক হারে বনভূমি ধ্বংস এবং অপরিকল্পিত চাষাবাদের ফলেও অনেক অঞ্চলের মাটি নষ্ট হচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে লবণাক্ততা বৃদ্ধি, মাটির পুষ্টি উপাদানের ঘাটতির ফলে মৃত্তিকা এখন হুমকির মুখে রয়েছে। এর কারণে বছরে ০.৪ শতাংশ ফসল উৎপাদন হ্রাস পায়। পাহাড়ি অঞ্চলে মৃত্তিকা ক্ষয়ের মাত্রা বেশি তা প্রায় ১২ শতাংশ। আর একটি সমস্যা হচ্ছে ইটভাটা, এটি বেড়েই চলছে। বঙ্গবন্ধু ছিলেন কৃষক দরদি, আর বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে কোনো জাদুর বলে নয়, কৃষক দরদি মানবতার মা প্রধানন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বের ফসল। আজ কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস ২০১৯ উপলক্ষে আয়োজিত সেমিনারে এসব কথা বলে। এবারে দিবসের প্রতিপাদ্য 'আমাদের ভবিষ্যৎ, মৃত্তিকার ক্ষয়রোধ'। রাজধানীর খামারবাড়ির আ. কা. মু. গিয়াস উদ্দিন মিলকী অডিটরিয়ামে মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট দিবসটির আয়োজন করে। মন্ত্রী বলেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য টেকসই কার্যক্রম হাতে নিতে হবে। ফসলের উৎপাদন কমে যাবে যার বিরূপ প্রভাব সারাবিশ্বব্যাপী পড়বে। আগামী প্রজন্মের জন্য সুন্দর পরিবেশে তৈরি করতে আমাদের সবাইকে মাটি রক্ষায় সচেতন হতে হবে।