সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ১০ অক্টোবর ২০১৮, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
সুশাসনবিষয়ক কমর্শালা শেকৃবিতে ক্যাম্পাস ডেস্ক শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেলের (আইকিউএসি) উদ্যোগে সুশাসনবিষয়ক এক কমর্শালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত সোমবার সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচাযর্ প্রফেসর ড. কামাল উদ্দিন আহাম্মদ এই কমর্শালা উদ্বোধন করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের সেকশন অফিসার ও সহকারী রেজিস্ট্রারদের অংশগ্রহণে দিনব্যাপী এ কমর্শালা অনুষ্ঠিত হয়। আইকিউএসির অতিরিক্ত পরিচালক অধ্যাপক ড. তুহিন শুভ্র রায়ের সঞ্চালনায় কমর্শালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচাযর্ অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহাম্মদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচাযর্ প্রফেসর ড. সেকেন্দার আলী, ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো. আনোয়ারুল হক বেগ। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন আইকিউএসির পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জমান খান। কমর্শালায় রিসোসর্ পারসন ছিলেন বিআইএম এর ব্যবস্থাপনা উপদেষ্টা এম আমিনুর। এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কমর্কতাের্দর উদ্দেশ্যে উপাচাযর্ প্রফেসর ড. কামাল উদ্দিন আহাম্মদ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবির্ক মান উন্নয়নের জন্য প্রশিক্ষণের কোনো বিকল্প নেই। এ ছাড়া কমর্কতাের্দর সময়মতো অফিসে আসার এবং সততার সঙ্গে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। খুবিতে দেশের প্রথম সয়েল আকার্ইভ ক্যাম্পাস ডেস্ক খুলনা বিশ্ববিদ্যলয়ে (খুবি) দেশের প্রথম সয়েল আকার্ইভের উদ্বোধন করা হয়েছে। বাংলাদেশ বনবিভাগের সঙ্গে খুবির যৌথ উদ্যোগে এ আকার্ইভ স্থাপন করা হয়। সোমবার দুপুরে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফায়েকউজ্জামান প্রধান অতিথি থেকে এ আকার্ইভের উদ্বোধন করেন। খুবির আচাযর্ জগদীশ চন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনের ২০ ফুট ভ‚গভের্ স্থাপিত হয় এ আকার্ইভ। বাংলাদেশ বনবিভাগের সঙ্গে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে এবং জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) কারিগরি সহায়তায় এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউএসএআইডি এর আথির্ক সহযোগিতায় এ আকার্ইভটি তৈরি করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে উপাচাযর্ প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান বলেন, দেশের প্রথম এ সয়েল আকার্ইভ স্থাপন একটি সবিশেষ উদ্যোগ। এর ফলে এক জায়গা থেকেই দেশের সমগ্র অঞ্চলের মাটির প্রকারভেদ, গুণাগুণসহ নানা তথ্য-উপাত্ত জানা যাবে। এ সময় তিনি বনবিভাগের সঙ্গে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ কাযর্ক্রমকে স্বাগত জানান এবং এই সয়েল আকার্ইভ এ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপনের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানান। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর সাধন রঞ্জন ঘোষ, জীববিজ্ঞান স্কুলের ডিন প্রফেসর একে ফজলুল হক, বাংলাদেশ বন বিভাগের খুলনা সাকেের্লর বনসংরক্ষক মো. আমীর হোসেন চৌধুরী এবং এফওএ’র আন্তজাির্তক পরামশর্ক ড. ক্রিস্টফার জনসন। সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরেস্ট্রি অ্যান্ড উড টেকনোলজি (ফউটে) ডিসিপ্লিন প্রধান প্রফেসর ড. মো. ইনামুল কবীর। সেমিনারে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পাওয়ার পয়েন্টে নিবন্ধ উপস্থাপন করেন খুবির ফউটে ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন এবং বিএফআই প্রকল্পের ন্যাশনাল কো-অডিের্নটর মো. জহির ইকবাল। সচেতনতামূলক প্রদশর্নী রাবিতে ক্যাম্পাস ডেস্ক রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী ‘অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারে সচেতনতা বৃদ্ধি’বিষয়ক প্রদশর্নী শুরু হয়েছে। স্বাস্থ্য বিষয়ক সংগঠন ওয়াল্ডর্ লিংকআপ’র আয়োজনে সোমবার সকাল সাড়ে ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্র ভবনের সামনে এ প্রদশর্নীর আয়োজন করা হয়। প্রদশর্নীর উদ্বোধন করেন রাবি প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. আনন্দ কুমার সাহা। প্রদশর্নীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাথীের্দর মাঝে মাত্রাতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার ও এর ঝুঁকি সম্পকের্ সচেতনতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে বলে প্রত্যাশা করেন আয়োজকরা। আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, অসুখ সারাতে অ্যান্টিবায়োটিক গুরুত্বপূণর্ হলেও এটিকে মুরগি ও গরুর ওপর নিবির্চারে প্রয়োগ করা হচ্ছে। অ্যান্টিবায়োটিকের এই অপ্রয়োজনীয় ও অতিরিক্ত ব্যবহারে মাংস জাতীয় খাদ্য ভোক্তার জন্য বিষে পরিণত হচ্ছে। এ ছাড়া বেশিরভাগ রোগীর রোগের কোনো উপসগর্ দেখা দিলে তারা বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে না গিয়ে যান পাড়ার ফামেির্সতে। সেই দোকানদারই রোগীকে দেখে শুনে অভিজ্ঞতার আলোকে অনেক সময় সরাসরি অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ দিয়ে দেন। রোগী আবার কয়েকটি অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খেয়ে রোগ একটু সারলেই ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে দেন। সংগঠনের সভাপতি মাসুম বিল্লাহ বলেন, ‘অতিমাত্রায় অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়াটা অত্যন্ত উদ্বেগের। এ ব্যাপারে সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।’ প্রদশর্নী অনুষ্ঠানের সমন্বয়ক বিশ্ববিদ্যালয়ের ফামেির্স বিভাগের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ড. মো. আজিজুর রহমান বলেন, ‘মূলত অ্যান্টিবায়োটিক জীবিত ব্যাকটেরিয়া তথা অণুজীবের বিপরীত কাজ করে।