বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

বরেোবতিে গুনগুন রণন বইমলো

জসেমনি আক্তার বৃষ্টি
  ০৪ মার্চ ২০২৩, ০০:০০

বইমলো আমাদরে জীবনরে জন্য সবচয়েে উপকারী একটি মাধ্যম, কারণ এই উৎসবরে মাধ্যমইে সব জায়গায় ছড়য়িে পড়ে বইয়রে গুরুত্ব। বইয়রে মধ্যে রয়ছেে জীবনরে প্রকৃত স্বাদ। মশিে আছে হৃদয়রে র্স্পশ। বই যমেন মানব মনকে মুক্তি দয়ে ঠকি তমেনি শান্তওি দয়ে বট।ে 'বইমলো'-এমন একটি শব্দ যার ব্যাপকতা বশিাল। এই শব্দটি শোনা মাত্রই হৃদ মাঝাররে সুখ পাখটিা পরম সুখে ডানা ঝাপটায়। বইমলোকে বাঙালরি প্রধান সাংস্কৃতকি উৎসব বলা হয়ে থাক।ে কনেনা এর সাথে তীব্রভাবে জড়য়িে রয়ছেে বাঙালরি চতেনা, আবগে ও ভালোবাসা। মূলত একুশরে চতেনাকে ধারণ করার মধ্যদয়িইে স্বাধীন দশেে এই বইমলোর উৎপত্ত।ি বইমলোর প্রধান উদ্দশ্যে হলো আমাদরে চন্তিাভাবনাকে উন্নত করা এবং জ্ঞানরে সীমাকে বস্তিৃত করা। বইমলোকে মহামলিন ক্ষত্রেও বলা হয়। এর মাধ্যমইে সব শ্রণেরি মানুষ একত্রতি হওয়ার সুযোগ পায়। উপস্থতি থাকে লখেক, প্রকাশক ও বইপ্রমেীরা। ফব্রেম্নয়ারি মাসকে কন্দ্রে করে প্রতবিছর আমাদরে দশেে বভিন্নি স্থানে বইমলোর আয়োজন করা হয়। আয়োজন করা হয়ছেে উত্তরবঙ্গরে বাতঘিরখ্যাত রংপুররে বগেম রোকয়ো বশ্বিবদ্যিালয়।ে গত ১২ ফব্রেম্নয়ারি ২০২৩ থকেে ১৭ ফব্রেম্নয়ারি ২০২৩ র্পযন্ত ছয় দনিব্যাপী বইমলোর আয়োজন করা হয়। যার প্রধান কন্দ্রেস্থল ছলি বশ্বিবদ্যিালয়টরি শহীদ মনিার প্রাঙ্গণ। স্বাধীনতা স্মারক চত্বরে বশ্বিবদ্যিালয়রে উপার্চায অধ্যাপক ডক্টর হাসবিুর রশীদ ফতিা কটেে বইমলোর উদ্বোধন করনে। উপস্থতি ছলিনে বভিন্নি অনুষদরে ডনি, বহরিাঙ্গন বভিাগরে পরচিালক সহকারী অধ্যাপক সাব্বীর আহমদে চৌধুরী, অন্য শক্ষিক, শর্ক্ষিাথীরা। প্রধান অতথিরি বক্তব্যে উপার্চায অধ্যাপক ডক্টর হাসবিুর রশীদ বলনে, 'বইমলোর এ আয়োজন শক্ষিক-শর্ক্ষিাথীদরে একাডমেকি বইয়রে বাইরে বভিন্নি ধরনরে বজ্ঞিান ও সাহত্যি পাঠে উদ্বুদ্ধ করব।ে' নতুন প্রজন্মরে মধ্যে বইপড়ার প্রতি আগ্রহ তরৈতিে এ ধরনরে আয়োজন অব্যাহত রাখার আহ্বানও জানান উপার্চায। সামাজকি ও সাংস্কৃতকি সংগঠন গুনগুন রণনরে যৌথ উদ্যোগে আয়োজতি এই বইমলোয় বভিন্নি প্রকাশনী সংস্থাসহ ৩২টি প্রতষ্ঠিান অংশ নয়ে। ছয় দনিব্যাপী এই বইমলো সকাল ১১টা থকেে রাত ৮টা র্পযন্ত স্থায়ী হয়। বভিন্নি বইয়রে উপর পুস্তক র্পযালোচনা, বর্তিক ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতকি সন্ধ্যা এই বইমলোকে অনকে বশেি আর্কষণীয় করে তোল।ে পাঠক ও লখেকরে আগমনে বইমলো তার র্পূণতা র্অজন কর।ে বইমলো আমাদরে বারবার একটা কথাই স্মরণ করয়িে দয়ে, বই আমাদরে র্সবোত্তম বন্ধু। যে বন্ধুকে ছাড়া শক্ষিতি ও উন্নত জাতরি অস্তত্বি কল্পনা করা অসম্ভব। বই পড়ার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি তার আপন সত্তার পরচিয় পায়। নজিকেে প্রকৃত শক্ষিায় শক্ষিতি করতে বই পড়ার বকিল্প নইে। জীবনরে প্রতটিি ক্ষত্রেে বইয়রে গুরুত্ব অপরসিীম। আর এই বইকে নয়িে মলোর আয়োজন নঃিসন্দহেে মানুষরে প্রগতশিীলতার পরচিায়ক। বইয়রে আলোয় আলোকতি হোক পুরো পৃথবিী।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে