সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ২০ মার্চ ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
শাবিতে পাইয়ের মানে দীর্ঘ সাড়ে ৩ কিমি আলপনা ক্যাম্পাস ডেস্ক দীর্ঘ সাড়ে ৩ কিলোমিটার পাইয়ের মান সড়কে আলপনা করেছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) শিক্ষার্থীরা। রোববার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রধান ফটকসংলগ্ন কিলোরোডে পাইয়ের মানের ৩১৪১ নম্বর সংখ্যা অঙ্কন করেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল। বিশ্ব পাই দিবস উপলক্ষে এই অঙ্কনের আলপনা আঁকা হয়। এর আগে গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তিনি এ আলপনা অঙ্কনের উদ্বোধন করেন। পরে প্রধান ফটকসংলগ্ন কিলোরোড থেকে এই সড়ক আলপনার কাজ শুরু হয়ে শাহপরান হল পর্যন্ত গিয়ে শেষ হয়। যা ইউটার্ন করে আবার মূল ফটকে ফিরে আসে। এ আলপনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের কয়েকশ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। এই আলপনার সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানভিত্তিক সংগঠন 'সাস্ট সায়েন্স এরেনা'। পাইয়ের মানের ইনফিনিটি সংখ্যা নিয়ে এই সাড়ে তিন কিলোমিটার আল্পনা বিশ্বের সর্ববৃহৎ বলে দাবি করেছেন সংগঠনের সভাপতি সাকিব নাঈম দীপ্ত। সভাপতি বলেন, আমরা খোঁজ নিয়ে জেনেছি, গিনেস বুকে পাইয়ের মান ধরে সিম্বল ধরে দাঁড়ানোর রেকর্ড থাকলেও এ রকম দীর্ঘ আলপনা বিশ্বে এই প্রথম। তাই বলতে পারি, পাইয়ের মান নিয়ে আমাদের সড়ক আলপনা বিশ্বের দীর্ঘতম। এখন অপেক্ষার পালা। চুয়েটে বঙ্গবন্ধু একটি দেশ, পতাকা ও মানচিত্রের নাম ক্যাম্পাস ডেস্ক চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেছেন, বঙ্গবন্ধু একটি দেশ, পতাকা ও মানচিত্রের নাম। তিনি অকৃত্রিম দেশপ্রেম ও রাজনৈতিক দূরদর্শিতায় সমসাময়িক রাজনীতিবিদদের পেছনে ফেলে সমহিমায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তিনি তার মাত্র ৫৫ বছরের জীবনে প্রায় ১৩ বছরে মতো সময় কারাগারে কাটিয়েছেন। এটাই প্রমাণ করে তিনি কতবড় ত্যাগী নেতা ছিলেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন একজন মানবতাবাদী ও ভিশনারি নেতা। ছোটবেলা থেকেই তিনি শোষণের বিরুদ্ধে ও শোষিত মানুষের পক্ষে কাজ করে গেছেন। শিশুদের প্রতি তার মমত্ববোধ ছিল অভাবনীয়। আজ থেকে কয়েক দশক আগেই তিনি শিশুদের অধিকার ও বিকাশে বেশকিছু দূরদর্শী সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। যার সুফল আজ আমাদের শিশু-কিশোররা পাচ্ছেন। চুয়েট ভিসি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে তা বহির্বিশ্বে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। বিশ্বনেতারাও আজ প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বগুণে প্রশংসায় পঞ্চমুখ। কিন্তু এখনো কিছু স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিদেশকে নিয়ে নানা অপপ্রচার লিপ্ত। তাদের রুখে দিতে হলে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আদর্শ ও চেতনাকে শিশু-কিশোরসহ তরুণ প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। তবেই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে উঠবে। ঢাকা কমার্স কলেজে বঙ্গবন্ধুর ৯৯তম জন্মবার্ষিকী উদ্‌যাপন ক্যাম্পাস ডেস্ক ১৭ মার্চ, ২০১৯ ঢাকা কমার্স কলেজে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৯তম জন্মবার্ষিকী উদ্‌যাপন উপলক্ষে কোরআনখানি, দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ঢাকা কমার্স কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর মো. শফিকুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন উপদেষ্টা অ্যাকাডেমিক প্রফেসর মো. মোজাহার জামিল। স্বাগত ভাষণ দেন সাংস্কৃতিক কমিটির আহ্বায়ক এস এম আলী আজম। 'বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম' নিয়ে মুখ্য আলোচক ছিলেন বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর মো. সাইদুর রহমান মিঞা ও আলোচক ছিলেন বিবিএ প্রোগ্রামের পরিচালক প্রফেসর ড. এ এম সওকত ওসমান। শিক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আল আমিন খান নিরব ও উম্মে সুমাইয়া জয়া। 'বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী' থেকে পাঠ করেন ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক (খন্ডকালীন) অংকনী চক্রবর্তী। অনুষ্ঠানে রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন অধ্যক্ষ। 'সংগ্রাম থেকে স্বাধীনতায় বঙ্গবন্ধু ১৯৪৮-৭১' রচনা প্রতিযোগিতায় ১ম স্থান অর্জন করেছে এহসানুল হক ফাহিম, ২য় প্রসেনজিৎ বিশ্বাস ও ৩য় সারাফ ওয়াশিমা সপ্তর্ষি।