ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

সাধ ও সাধ্যের মধ্যে ফার্মেসি

প্রকাশ | ২২ জুন ২০১৯, ০০:০০

তানভীর রায়হান
দেশের যে কয়টি বেসরকারি ইউনিভার্সিটিতে ফার্মেসি বিভাগ রয়েছে এর মধ্যে ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ফার্মেসি বিভাগ অন্যতম। ১৯৯৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক, ড. এবিএম মফিজুল ইসলাম পাটোয়ারী এ ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে ইউনিভার্সিটির ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা সাত হাজারের অধিক বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ৩৫০টি ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এ সব প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত ওষুধ দেশের চাহিদা মিটিয়ে প্রায় ৭০টি দেশে ওষুধ রপ্তানি হচ্ছে। আর এসব ওষুধ উৎপাদনে, মাননিয়ন্ত্রণ ও বিপণনে ফার্মাসিস্টদের ভূমিকা অপরিসীম। দেশের মেধাবী ও পরিশ্রমী ছাত্ররা সময়োপযোগী এই শিক্ষার মাধ্যমে ফার্মাসিস্ট হিসেবে তৈরি হয়ে এ শিল্পকে দেশে ও দেশের বাইরে সুনাম অর্জন করতে সহায়তা করছে। ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) ফার্মেসি বিভাগ তেমনি দক্ষ ও উপযুক্ত ফার্মাসিস্ট তৈরিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এর ফলে যিনি কাজ করে যাচ্ছেন তিনি হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান খ্যাতনামা অধ্যাপক ফরিদা বেগম। তিনি বর্তমানে ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ফার্মেসি বিভাগের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। পুরো ক্যাম্পাস ওয়াইফাই হওয়ায় এবং ইন্টারনেট সুবিধা থাকায় শিক্ষার্থীরা গবেষণা কাজে বিশেষ সুবিধা ভোগ করছে। অত্র ইউনিভার্সিটিতে রয়েছে অত্যাধুনিক মানসম্মত প্রায় ৩১টি ল্যাবরেটরি; যা বুয়েট-ডুয়েট এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতিমান অধ্যাপকের সার্বিক তত্ত্বাবধানে পরিচালনা করা হয়। বৃত্তি : দরিদ্র, মেধাবী ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের বৃত্তি প্রদান করা হয়। এ ছাড়া পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বরধারীদের বিনা বেতনে অধ্যয়নের সুযোগ রয়েছে। যোগাযোগ : সাঁতারকুল, বাড্ডা, ঢাকা। ফোন : ০১৯৩৯৮৫১০৬০৬৬। গ্রিন রোড, ঢাকা। ফোন : ০১৬১১৩৪৮৩৪৪-৮। বাড়ি-০৪, সড়ক-০১, বস্নক-এফ, বনানী, ঢাকা। ফোন : ০১৯৩৯৮৫১০৬১-৪। স্থ্থায়ী ক্যাম্পাস : ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাস বাড্ডার সাঁতারকুলে স্থাপন করা হয়েছে। স্থায়ী ক্যাম্পাসে ওয়াইফাই, ক্যান্টিন, ব্যায়ামাগার ও আধুনিক অডিটোরিয়াম রয়েছে। স্থ্থায়ী ক্যাম্পাসে ঢাকার বিভিন্ন জায়গা থেকে আসার জন্য বাস ও শাটল সার্ভিস রয়েছে। বছরের বিভিন্ন সময়ে স্থ্থায়ী ক্যাম্পাসে ইনডোর ও আউটডোর গেমসের আয়োজন করা হয়। সবুজে ঘেরা ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ভরা এই স্থ্থায়ী ক্যাম্পাসের পরিবেশ মনোমুগ্ধকর।