সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ০৯ ডিসেম্বর ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
যবিপ্রবিতে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন কর্মসূচি য় ক্যাম্পাস ডেস্ক 'জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী' উদযাপন উপলক্ষে ট্রাস্ট ফান্ড গঠন, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কিত স্থাপনা তৈরি, সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা, মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননাসহ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি)। শুক্রবার সকালে যবিপ্রবির প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে 'জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী' উদযাপন কমিটির প্রথম সভায় এসব কর্মসূচি পালনের প্রস্তাব করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন 'জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী' উদযাপন কমিটির সভাপতি ও যবিপ্রবি ভিসি প্রফেসর ড. মো. আনোয়ার হোসেন। সভার শুরুতে তিনি ঐতিহাসিক যশোর মুক্ত দিবস উপলক্ষে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। সভায় জানানো হয়, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ইতোমধ্যে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি) নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। সভায় কমিটির সদস্যরা বঙ্গবন্ধু ট্রাস্ট ফান্ড গঠন ছাড়াও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা যেমন: চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, জয় বাংলা কনসার্ট, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, আন্তঃবিভাগ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনের প্রস্তাব করেন। এ উপলক্ষে স্মরণিকা প্রকাশ এবং স্মরণিকায় বঙ্গবন্ধু সম্পর্কিত কবিতা, ছবি, স্মৃতিকথা, প্রবন্ধ রাখার প্রস্তাব করা হয়। যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটের ব্যাকগ্রাউন্ডে বঙ্গবন্ধুর ছবি বা জন্মশতবার্ষিকীর থিম সংযোজন করে এ সম্পর্কিত নতুন একটি উইনডো তৈরি এবং উইনডোতে বঙ্গবন্ধুর কর্নারকে যুক্ত করে তার সব কনটেন্ট দেখানোর প্রস্তাব করা হয়। রাবিতে 'সুস্থ জাতি গঠনে নিরাপদ খাদ্য' শীর্ষক মেলা য় ক্যাম্পাস ডেস্ক সুস্থ জাতি গঠনে নিরাপদ খাদ্য প্রতিপাদ্যে রাজশাহীর প্রাণিসম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে ৪র্থ প্রাণিসম্পদ সেমিনার এবং পোল্ট্রি মেলা শুরু হয়েছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে এই মেলার আয়োজন করেছে বাংলাদেশ লাইভস্টক সোসাইটি। শনিবার কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনের সামনে দিনব্যাপী এ সেমিনারের উদ্বোধন করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী আশরাফ আলী খান খসরু। \হমেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা গেছে, আয়োজনের ফলে রাজশাহী অঞ্চলের প্রাণিসম্পদ উদ্যোক্তারা এখানে জড়ো হয়েছেন। উদ্যোক্তা ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের মেলবন্ধন। মেলায় কাজী ফার্মস, একমি ল্যাবরেটরি, ইন্টারসেপ্ট, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, সাইক গ্রম্নপ, রোভার রাজশাহী, হেক্সি গ্রম্নপ, জেসম এগ্রোভেট, ট্রেড গেস্নাবাল লিঃ, চিকস অ্যান্ড ফিডসসহ ১০টি প্রতিষ্ঠানের স্টল নিয়ে অংশগ্রহণ করেছে। প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে স্টলগুলো থেকে। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি আছেন খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়র ভিসি প্রফেসর ড. এম শহিদুর রহমান খান, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. চৌধুরী মো. জাকারিয়া, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, ঢাকার মহাপরিচালক ডা. আব্দুল জাব্বার সিকদার এবং বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক কৃষিবিদ ড. নাথুরাম শিকদার এবং প্রদান পৃষ্ঠপোষক ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদালয়ের উপাচার্য প্রফেসর এম আব্দুস সোবহান। এবারের অনুষ্ঠানে ৪টি ভিন্ন ক্যাটাগরিতে ১৩ জনকে সম্মাননা প্রদান করা হচ্ছে। চুয়েটে জমকালো উৎসবে সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপিত য় ক্যাম্পাস ডেস্ক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, 'বাংলাদেশ এখন স্বল্পোন্নত দেশ নয়, বাংলাদেশ এখন মধ্যম আয়ের দেশ। মাত্র সাড়ে ১০ বছরে যে পরিমাণ জিডিপি বেড়েছে তা সত্যিই বিস্ময়কর। এই উন্নয়ন ও অগ্রগতি প্রকৌশলীদের অবদান ব্যতীত কখনোই সফল হতো না। প্রত্যেকটা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রকৌশলীদের ভূমিকা অপরিসীম। চুয়েট বিগত ৫১ বছরের পথচলায় বহু প্রকৌশলী তৈরি করেছে। যারা দেশের উন্নয়নে অবদান রাখার পাশাপাশি বিদেশেও বিভিন্ন ক্ষেত্রে রেখে যাচ্ছে। তারাও দেশের উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার।' শুক্রবার চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) গৌরবময় পথচলার ৫০ বছর পূর্তি আয়োজিত সুবর্ণজয়ন্তী উৎসবে তথ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন। দুদিনব্যাপী সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র জনাব আ জ ম নাছির উদ্দিন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন চুয়েটের ভিসি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। এ সময় সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন-২০১৯ এর নির্বাহী কমিটির সভাপতি প্রফেসর ড. মো. সাইফুল ইসলাম ও সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মশিউল হক, প্রাক্তন ছাত্র সমন্বয় ওর্ যালি উপ-কমিটির সভাপতি প্রফেসর ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন ও সদস্য সচিব প্রফেসর ড. জি এম সাদিকুল ইসলাম, চুয়েট অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সভাপতি প্রকৌশলী কবির আহমদ ভুঁঞা, সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী মো. নাছির উদ্দিন ও অর্থ কমিটির সভাপতি প্রকৌশলী ফিরোজ খান নুন ফারাজী, সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন পরিষদ, চট্টগ্রাম কেন্দ্রের সভাপতি প্রকৌশলী মোহাম্মদ হারুন ও সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী প্রবীর সেন মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন যন্ত্রকৌশল বিভাগের প্রফেসর ড. সজল চন্দ্র বণিক, পুরকৌশল বিভাগের প্রফেসর ড. আয়শা আখতার ও যন্ত্রকৌশল বিভাগের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ড. মো. সানাউল রাব্বী।