সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ০২ জানুয়ারি ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
প্রাচীনতম নিউ ইয়ার হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক নিউ ইয়ারের সবচেয়ে প্রাচীনতম ছুটির দিনটি উদযাপন করে ব্যাবিলিয়নরা। ৪০০০ খ্রিস্টপূবের্ প্রাচীন ব্যাবিলিয়নরা বসন্তকালীন সময়ে রাতে প্রথম যেদিন পূণির্মা হতো সেটিই তাদের জন্য ছিল নতুন বছর। তারা নানা আচার-অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রায় ১১ দিন ধরে নতুন বছরকে বরণ করে নিত। একেক দিন একেকটি পদ্ধতিতে অনুষ্ঠান পালন করা হতো। তবে দিন পাল্টে গেছে। এখন তাদের আচার-অনুষ্ঠানেও পরিবতর্ন এসেছে। তবে একটি কমন রীতি এখনো পালন করা হয়। তা হলো কেউ যদি চাষবাসের জন্য যন্ত্র ধার নিয়ে থাকে তবে তা ওই দিন ফেরত দিতে হবে। আর প্রতিবছর এই দিনে রাজার সব ক্ষমতা নিয়ে নেয়া হয়। এমন আচার-অনুষ্ঠান পালন হয় যেখানে ধমর্যাজকের হাতে মার খাওয়ার মতো অপমানও সহ্য করতে হয় রাজাকে! তারপর তিনদিন পযর্ন্ত সবার চোখের আড়ালে রাখা হয় তাকে এবং তিনি সে তিনদিন প্রাথর্নায় থাকেন। তিনদিন পর তিনি সবার সঙ্গে দেখা করেন আর রাজভোগে সামিল হন। প্রতিবছর রাজা এমন করেন কারণ তাদের বিশ্বাস প্রকৃতি তার ওপর সদয় হবে আর আসছে বছরে প্রচুর শস্য তাকে দান করবে। বহমান আইরিশ বাতাস হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক স্বগর্রূপী চমৎকার দ্বীপ আয়ারল্যান্ড। নিউ ইয়ারের সূচনালগ্নে আইরিশদের চমৎকার একটা ঐতিহ্যবাহী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় এখানে। সেটা হচ্ছে মধ্যরাতের প্রবহমান বাতাস লক্ষ্য করা। যদি বাতাস পশ্চিম দিক থেকে আসে তাহলে বুঝতে হবে বিট্রিশরাই রাজ্য কায়েম করবে। আবার কুয়াশা ভেজা লেটুস পাতাও তাদের অনুষ্ঠানে নতুন মাত্রা এনে দেয়। এটা দুভার্গ্য দূর করে। যারা অবিবাহিতা মহিলা তাদের জন্য চমৎকার তাৎপযর্ বহন করে এই পাতা। অনেক অবিবাহিতা মহিলা সেগুলো তাদের বালিশের নিচে রেখে দেয় এই আশায় যে তাদের কাক্সিক্ষত স্বপ্ন পুরুষ মিলে যাবে আর বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হবে তারা। এদিকে আরেকটা অদ্ভুত ট্রাডিশান চালু আছে আয়ারল্যান্ডে সেটা হচ্ছেÑ প্রায় সব বাড়ির দরজা আর জানালার কাছে তারা রুটি রেখে দেয়। এর মাধ্যমে শয়তান বা দূরাত্মাদের বিতাড়িত করা হয় আর আসছে বছরে কোনো খাদ্য সংকট হবে না নতুন বছরে এটাই সবার প্রত্যাশা থাকে। রোমের কলোসিয়াম হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক রোমের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত বিশাল অ্যাম্ফিথিয়েটারটি নিমির্ত হয়েছিল বিজয়ী রোমান সৈন্যদের পুরস্কৃত করার জন্য এবং রোম সাম্রাজ্যের গৌরবগাথা তুলে ধরার জন্য। এর পরিকল্পনা ও নকশা আজও একই রকম প্রাসঙ্গিক এবং আজ ২০০০ বছর পরেও ওই কলোসিয়ামের অতুলনীয় নকশার অমোঘ ছাপ আধুনিক যুগের প্রায় প্রতিটি ক্রীড়াঙ্গনেই খুঁজে পাওয়া যাবে। সেই সময়ের দশর্কদের আনন্দ দেয়ার জন্য ওই কলোসিয়ামের আঙিনায় ঘটে যাওয়া নৃশংস মারামারি এবং খেলাধুলো সম্পকের্ আজকাল ছায়াছবি এবং ইতিহাসের বইপত্রের মাধ্যমে আমরা অনেক বেশি ওয়াকিবহাল, যা তখনকার দশর্কদের আনন্দ দিত।