সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ০৯ জানুয়ারি ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
প্রথম দিনের প্রথম সন্তান হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক শুরু থেকেই একটি নবজাতককে নতুন বছরের প্রতীক করা অনেক দেশে বিতকির্ত হলেও এখনো অনেক দেশে মায়েরা চান তাদের শিশুটি আসুক বছরের প্রথম দিনে। কারণ স্থানীয় প্রভাবশালীরা বেশ দামি উপহার তো দেয়ই তারপর মিডিয়ার প্রচারও কম হয় না। এমনকি প্রাচীন মিসরেও বছরের শুরুতে সন্তান ভ‚মিষ্ঠ হওয়াকে সৌভাগ্যের প্রতীক বলে মনে করা হতো। একটি ‘হ্যাপী নিউ ইয়ার’ স্যাশে পরা শিশু নতুন বছরকে স্বাগত জানাচ্ছে ব্যাপারটা এখন অনেকের কাছে চমকপ্রদ তো বটেই! চীনা বছর সমাদর হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক চাইনিজরা নতুন বছরকে স্বাগত জানায় শীতের দ্বিতীয় পূণির্মাতে। তাদের অনুষ্ঠানে অনবরত পটকা আর আতশবাজি ব্যবহৃত হয় শয়তানি শক্তিকে তাড়ানোর জন্য। চমৎকার দশর্ন ড্রাগন আর সিংহ নাচ করে রাস্তায়। এদিন লোকজন সব লাল রঙের ড্রেস পরে। কারণ লালকে বলা হয় সুভলক্ষণা রঙ। আর বাচ্চারাও লাল খামে করে পায় টাকা। তিনদিন ধরে চীনারা পালন করে নিউ ইয়ার। তবে তারা বিশ্বাস করে শেষ দিন ইঁদুররা তাদের কন্যাদের বিয়ে দেয়। তাই ইঁদুরদের বিয়ের অনুষ্ঠান যেন বিঘিœত না হয় সে জন্য তারা সেদিন তাড়াতাড়িই ঘুমোতে যায়! শীতের অতিথি পাখিরা হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক বাংলাদেশ পাখিরও দেশ। এ দেশে রয়েছে ৬০০ থেকে ৭০০ প্রজাতির পাখি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে গোশালিকের ৭টি প্রজাতি। ফিঙ্গের রয়েছে ৫টি প্রজাতি। এ ছাড়া রয়েছে ৫৩ প্রজাতির গায়ক পাখি। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোÑ শ্যামা, বুলবুলি, টুনটুনি, মৌটুসি, নীলকণ্ঠ, পাপিয়া, বউ কথা কও, কোকিল, ঘুঘু, শালিক, ময়না, টিয়া, দোয়েল, ধানটুনি, চড়–ই ইত্যাদি। বিশ্বস্ত সূত্র থেকে জানা যায়, শীত ও গ্রীষ্মকালে এ দেশে ৭৩৬ প্রজাতির পাখি আনাগোনা করে। শীতকালে সাইবেরিয়া থেকে হাজার হাজার কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে ঝঁাকে ঝঁাকে অতিথি পাখি আসে বাংলাদেশে। বাংলাদেশের পরিবেশ ও পযর্টন শিল্পকে প্রসারিত করতে হলে অতিথি পাখি সংরক্ষণ করতে হবে। গত এক দশকে পিংক হেডেড ডাক ও রাজ শকুনÑ এ দুটি প্রজাতির পাখি বিলুপ্ত হয়ে গেছে। আর মহাবিপন্নের তালিকায় রয়েছে ১৯ প্রজাতির পাখি। ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক বাড়ির বাইরে গাছের টব ও জলাধারগুলো শুকনো ও পানিশূন্য রাখা। পুরনো টায়ার, ডাবের গোসাসহ যেসব জিনিসে পানি জমে থাকতে পারে সেগুলো ডাস্টবিনে ফেলা। ফ্রিজের নিচের ট্রেতে যেন পানি জমে না থাকে। এলাকায় স্থির জলাধার বা জলাবদ্ধ এলাকা নিয়মিত পরিষ্কারের ব্যবস্থা করা। দরজা-জানালায় নেট ও খাটে মশারি ব্যবহার করা। মশা তাড়ানোর জন্য মশার কয়েল, স্প্রে ইত্যাদি ব্যবহার করা।প্রতি বছর ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে লাখ লাখ মানুষ এবং মৃত্যুর হারও কম নয়। বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি এ রোগের টিকা আবিষ্কার করেছেন। আফ্রিকায় এ টিকা ব্যবহারে ম্যালেরিয়া রোগীর সংখ্যা প্রায় অধেের্ক নেমে এসেছে। বিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছেন টিএসএস।