সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
উড়ন্ত বাইসাইকেল হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক দূর থেকে দেখলে মনে হবে ১৯৮২ সালের ইটি মুভির দৃশ্য জীবন্ত হয়ে উঠেছে। তরতর করে বাইসাইকেল চালিয়ে এলিয়ট আকাশে উড়ে যাচ্ছে। আর... এমনই দৃশ্য বাস্তবে রূপ দিয়েছেন জন ফরডন ও ইয়ানিক রিড। তারা এমন একটি বাইসাইকেল আবিষ্কার করেছেন যা আকাশে উড়তে পারে। তারা আকাশযানটির নাম দিয়েছেন প্যারাভেলো। একে বলা হয় পৃথিবীর প্রথম পরিপূর্ণ উড়ন্ত বাইসাইকেল। অবশ্য সাইকেলটির ওড়ার জন্য প্রয়োজন হচ্ছে একটি বায়োফুয়েল-চালিত ২৪৯ সিসি টু-স্ট্রোক পাওয়ার মোটর, একটি প্যারাসু্যট ও একটি জিপিএস ট্র্যাকার। প্যারাভেলোর ঠিক পেছনে আছে একটি বড় ফ্যান। ইলেকট্রিক ফায়ার সিস্টেমের মাধ্যমে বায়োফুয়েল চালিত হয়। এসব মিলিয়ে একটি সাধারণ বাইসাইকেল রূপান্তরিত হয়েছে আধুনিক হেলিকপ্টারে, যা স্থলপথে ঘণ্টায় ১৫ মাইল ও আকাশপথে ৪ হাজার ফিট উচ্চতায় ঘণ্টায় ২৫ মাইল যেতে পারে। আর একবার ট্যাঙ্ক বায়োফুয়েলে পরিপূর্ণ হয়ে গেলে এ আকাশযান টানা তিন ঘণ্টা চলবে। নানা রকম বক হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক মূলত আমাদের দেশে চার-পাঁচ রকমের বকের দেখা পাওয়া যায়। এর মধ্যে ধূসর বক, লালচে বক, সাদা বক, গোবক, কোঁচ বক ও খুন্তে বক উলেস্নখযোগ্য। বিভিন্ন জাতের বক সাধারণ চোখে দেখতে এক রকম মনে হলেও ভালো করে তাকালেই এদের মধ্যে আলাদা বৈশিষ্ট্য দেখতে পাবে তোমরা। ধূসর বকের শরীরের ওপরের দিকটা ছাই রঙের, মাথা ধূসর, গলা সাদা, সরু ও লম্বা, ঠোঁট ছুরির মতো শক্ত ও ছুঁচালো। পা অন্যান্য পাখির চেয়ে বেশ লম্বাটে। এদের মাথায় কালো রঙের লম্বা ঝুঁটি থাকে। বুক ও গলার পালকের কাছে থাকে কালো কালো ফোঁটা ফোঁটা চিহ্ন। মজার ব্যাপার হলো- এ প্রজাতির বকের নারী-পুরুষ দেখতে প্রায় একই রকম। ধূসর বক তাদের জাতভাইদের নিয়ে একত্রে থাকতে ভালোবাসে। এ জাতের বক ভালো মিস্ত্রিও বটে। এরা কাঠি, ঘাস দিয়ে বাসা বানিয়ে বছরের পর বছর সে বাসা ব্যবহার করে। ধূসর বকেরা একসঙ্গে কতটি ডিম দেয় জানো? দু-তিনটি ডিম পাড়ে তারা। ডিমের রং হয় গাঢ় সবুজ। ধূসর বকের আরেক জাতভাই হলো লালচে বক। তবে এরা দেখতে ধূসর বকের চেয়ে খানিকটা ছোট। এদের চেনা যাবে শরীরের ওপরের অংশ ধূসর লালচে এবং গলায় ও মাথায় লালচে বাদামি, নিচের অংশে কালো ছোপ ছোপ দাগ দেখে। বকের নানা জাতের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর জাত এটি। এবার আসা যাক সাদা বকের কথায়। এরাও কিন্তু লালচে বকের চেয়ে কম সুন্দর নয়। আমাদের দেশে বড়, ছোট, মাঝারি- এ তিন ধরনের সাদা বক পাওয়া যায়। এদের সঙ্গে ধূসর বকের চেহারার বেশ মিল রয়েছে। এরা দেখতে ধূসর বকের মতোই। তবে দেখতে একই রকম হলে কী হবে, এরা ধূসর বকের মতো দল বেঁধে থাকতে মোটেই ভালোবাসে না। এরা জলের কাছে বড় কোনো গাছে বাসা বেঁধে থাকতে পছন্দ করে। ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক বাড়ির বাইরে গাছের টব ও জলাধারগুলো শুকনো ও পানিশূন্য রাখা। পুরনো টায়ার, ডাবের গোসাসহ যেসব জিনিসে পানি জমে থাকতে পারে সেগুলো ডাস্টবিনে ফেলা। ফ্রিজের নিচের ট্রেতে যেন পানি জমে না থাকে। এলাকায় স্থির জলাধার বা জলাবদ্ধ এলাকা নিয়মিত পরিষ্কারের ব্যবস্থা করা। দরজা-জানালায় নেট ও খাটে মশারি ব্যবহার করা। মশা তাড়ানোর জন্য মশার কয়েল, স্প্রে ইত্যাদি ব্যবহার করা। প্রতি বছর ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে লাখ লাখ মানুষ এবং মৃতু্যর হারও কম নয়। বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি এ রোগের টিকা আবিষ্কার করেছেন। আফ্রিকায় এ টিকা ব্যবহারে ম্যালেরিয়া রোগীর সংখ্যা প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে। বিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছেন টিএসএস।