সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ২০ মার্চ ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
সব থেকে বড় প্রাকৃতিক গুহা হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক ভিয়েতনামের একটি গুহাকে পৃথিবীর ভেতরের আরেক পৃথিবীই বলা হয়ে থাকে। দেশটির হ্যাং সন ডুং-ই হলো পৃথিবীর সব থেকে বড় প্রাকৃতিক গুহা। ২০০৯ সালে এই গুহায় প্রথমবারের জন্য মানুষের প্রবেশ ঘটে। তবে ১৯৯১ সালে এক চাষি এই গুহাটির সন্ধান পান। এখন পর্যন্ত এটিই পৃথিবীর সব থেকে বড় প্রাকৃতিক গুহা। অপার সৌন্দর্যে ঘেরা এই গুহাটি ৫ কিলোমিটার লম্বা। গুহার নিচে নামতে হলে দড়ির সিঁড়ি বেয়ে বেয়ে নামতে হবে। ওপর থেকে নিচে তাকালেই গভীর জঙ্গল। ওই গুহায় ঢোকার আরও একটি রাস্তা আছে। তা হলো পাহাড়ের মধ্যেই প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হয়ে আছে রাস্তা। সেখান দিয়ে ধাপে ধাপে এগিয়ে যেতে হবে। এগফ্লাই প্রজাপতি হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক জামচাঁদা প্রজাপতির ইংরেজি নাম ডানায়িড এগফ্লাই (উধহধরফ ঊমমভষু), নিমফ্যালিডি পরিবারভুক্ত এ প্রজাপতিটির বৈজ্ঞানিক নাম ঐুঢ়ড়ষরসহধং সরংরঢ়ঢ়ঁং (খরহহধবঁং). এদের ডানার বিস্তার প্রায় ৭০-৮৫ মিলিমিটার। পুরুষ ও স্ত্রী প্রজাপতি দেখতে সম্পূর্ণ আলাদা। পুরুষটি কালো, কিন্তু তার ওপর নীলের হালকা আভা চোখ ঝলসে ওঠে। সামনে ও পেছনের ডানার মাঝ-আঁচলে একটি করে বেশ বড় সাদা টিপ, সাদার সীমানা বেশ কাঁটাকাঁটা ও স্পষ্ট। সামনের ডানার শীর্ষে আরও একটা করে সাদা ছোট ছোপ। স্ত্রী প্রজাপতিটি দেখতে হুবহু পেস্নন টাইগারের মতো, বিশেষ করে ওপরের দিকে যে উড়ন্ত অবস্থায় দেখলে চটের স্বরূপ বোঝা যায় না। নিচের পিঠ ওপর-পিঠের মতোই, তবে অপেক্ষাকৃত হালকা রঙের। স্ত্রী ও পুরুষ জামচাঁদা প্রজাপতির চেহারায় যেমন কোনো মিল নেই, তেমনি এদের স্বভাবেও রয়েছে অনেক পার্থক্য। স্ত্রী প্রজাপতিটি আড়ালে-আবডালে থাকে, ছদ্মবেশের কল্যাণে এর বেশকিছু সুরক্ষাও জোটে। সাধারণত ডিম পাড়ার উপযোগী গাছের কাছাকাছিই এটি আনাগোনা করে। মাঝেমধ্যে পাতার আড়ালেও এটি বসে থাকে। অন্যদিকে পুরুষ প্রজাপতিটির রোদ খুব প্রিয়। কখনো সরাসরি মাটির ওপরেই সাধারণত মাটি থেকে ২-৬ ফুট উঁচুতে কোনো ঝোপের ওপর বসে থাকে। ডানা সোজা করে অথবা সামান্য উঁচিয়ে বসে থাকে এরা। কাছাকাছি অন্য কোনো প্রজাপতিকে দেখলেই তাড়া করে ধেয়ে যায়। একই জায়গাতে ঘণ্টার পর ঘণ্টাও বসে কাটিয়ে দিতে পারে এরা। স্ত্রী প্রজাপতিটি বেশি ওড়াউড়ি করে। দেখে মনে হয় যেন পেস্নন টাইগারের ওড়ার ভঙ্গিটাও নকল করেছে। পেস্নন টাইগার প্রজাপতিকে খেয়ে কোনো পাখি সহজে হজম করতে পারে না। পছন্দের ফল ডালিম হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক ডালিম কার না পছন্দ, এর নজরকাড়া ফুল ও সুস্বাদু ফল। ইংরেজি নাম চড়সবমৎধহধঃব। একসময় প্রায় প্রতিটি বাড়ির আঙিনায় এর দেখা মিলত; কিন্তু এখন ততটা দেখা যায় না। ডালিমের ফলে রয়েছে অনেক গুণ তা আমাদের অনেকেরই অজানা। এদের রয়েছে কিছু পলিফেনল যা আল্টাভায়োলেট রেডিয়েশন ও জীবাণুর আক্রমণকে প্রতিহত করে। এতে রয়েছে অসাধারণ এন্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা। এন্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে বিভিন্ন অবস্থায় তৈরি ক্যান্সারসহ অন্যান্য রোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম এমন ফ্রি রেডিক্যালগুলোকে ধ্বংস বা বস্নক করে দেয়ার ক্ষমতা রাখে। পলিফেনল সাধারাণত ফলের খোসায় বা বাইরের রঙিন আবরণেই থাকে; কিন্তু ডালিমের ক্ষেত্রে তা আলাদা, এর খাওয়ার যোগ্য বীজ আবরণেও থাকে প্রচুর পলিফেনল। ফল 'পিউনিক্যালাজিন' ডালিমের একটি পলিফেনলের নাম। ১০০ ভাগ ডালিমের রসে প্রায় ৩.৪ ভাগ পিউনিক্যালাজিন থাকে।