সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ২৭ মার্চ ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
গলদা চিংড়ি সম্পর্কে অজানা তথ্য হাট্টিমাটিমটিম ডেস্ক গলদা চিংড়ির আয়তনে বৃদ্ধি কখনো থামে না। যতক্ষণ না জালে ধরা পড়ছে বা কোনোভাবে মারা পড়ছে এগুলো বাড়তেই থাকে। একবার প্রায় ২০ পাউন্ড ওজনের একটি গলদা চিংড়ি পাওয়া গিয়েছিল। গলদারা আশপাশে যদি কোনো খাবার খুঁজে না পায় তবে নিজেরাই নিজেদের খায়। গলদারা তাদের পা এবং পায়ের পাতার লোমের মাধ্যমে খাবারের স্বাদ পায় আর তাদের শুঁড় দিয়ে দূরে থাকা খাবারকে শনাক্ত করে। গলদার তো মানুষের মতো দাঁত থাকে না। তাই খাবারকে চূর্ণ করার বা চিবানোর কাজটি করে তাদের পাকস্থলী। সেখানেই এক সারি দাঁতের মতো একটি অংশ থাকে। চিংড়ি রান্না করার সময় যে অংশটি সবুজ দেখায় সেটি আসলে গলদার অন্ত্র, লিভার এবং প্যানক্রিয়াস আর যদি লাল লাল কিছু দেখা যায় তবে সেটা চিংডির ডিম। আজব মাছ ফ্রগফিশ হাট্টিমাটিমটিম ডেস্ক ফ্রগফিশ। চেহারা যেমন ভয়ংকর তেমনি ভয়ংকর তার আচার-আচরণও। ভূমধ্যসাগর ছাড়া প্রায় সব সাগরেই এ মাছ দেখা যায়। এরা পানির প্রায় ১০০ ফুট গভীরে প্রবাল পাথরের শৈলশ্রেণিতে গুল্মের মধ্যে বসবাস করতে পছন্দ করে। মাছটি প্রায় ১৫ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হয়। দেখতে সাধারণত উজ্জ্বল বর্ণের হলেও সাদা, কালো, হলুদ, লাল, সবুজ রঙের ফ্রগফিশও দেখা যায়। গোপন স্থান থেকে হঠাৎ শিকারির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে বলে এটিকে ছদ্মবেশী মাছও বলা হয়। আবার শিকার এনে এরা আত্মরক্ষার জন্য পাথর বা প্রবালের গায়ে লেগে থাকে। তখন তাকে খুঁজে পাওয়া দুঃসাধ্য ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। এরা বেশি নড়াচড়া করে না। বেশির ভাগ সময় শুয়ে থাকে শিকারের জন্য। শিকার দেখলেই বুকের ও পিঠের পাখনা দিয়ে ধীরগতিতে সাঁতরে গিয়ে আক্রমণ করে। এরা পেছনের পাখনা দুটি পায়ের মতো ব্যবহার করে। মাছ, কাঁকড়াজাতীয় প্রাণী, বিষাক্ত লায়ন ফিশও এদের প্রিয় খাদ্য। তবে ক্ষুধা বেশি লাগলে অনেক সময় নিজেরা নিজেদের খেয়ে ফেলে। সুকাত্রা দ্বীপ হাট্টিমাটিমটিম ডেস্ক পৃথিবীর আরেক আজব জায়গা এই সুকাত্রা দ্বীপ। না, এই দ্বীপে আজব কোনো ঘটনা ঘটে না, আজব এই দ্বীপের জীবজগৎ। এই দ্বীপটির না উদ্ভিদ, না প্রাণী, কোনো কিছুর সঙ্গেই বাইরের পৃথিবীর কোনো মিল নেই। যেমন অদ্ভুত এর গাছগুলো, তেমন অদ্ভুত এর পাখিগুলোও। গাছগুলো শুধু অদ্ভুতই নয়, গাছগুলোর কাঠামোও খুবই অদ্ভুত ধরনের। এই আজব দ্বীপটি মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইয়েমেনের সমুদ্র উপকূলে অবস্থিত। দ্বীপটির অদ্ভুত অদ্ভুত গাছগুলোর নামগুলোও তেমনই অদ্ভুত অদ্ভুত। যেমন একটি গাছের নাম ড্রাগনের রক্ত। এই গাছ দিয়ে আবার ক্রিস্টাল বানানো হয়। আরেকটা গাছের নাম মরুভূমির গোলাপ।