সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ২৪ এপ্রিল ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
ঘুড়ি উৎসব হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক গায়ানায় ঘুড়ি উৎসব হয় ইস্টারের সময়। এই ঘুড়ি উৎসব ধর্মীয় ঐতিহ্যের একটা অংশ। তাতে অংশও নেয় সবাই। রাজধানী জর্জটাউনসহ অন্যান্য সমুদ্র তীরবর্তী এলাকাগুলোতেও সপ্তাহব্যাপী এই উৎসব চলে। বড়দের সঙ্গে সঙ্গে ছোটরাও অংশ নেয় ঘুড়ি ওড়ানোর খেলায়। কলম্বিয়াতেও ঘুড়ি ওড়ানো ভীষণ জনপ্রিয় খেলা। পুরো আগস্টজুড়েই ছেলে-বুড়ো সবাই মেতে থাকে ঘুড়ি নিয়ে। চিলির ঘুড়ি ওড়ানোর উৎসবে আবার বিশেষ এক গুরুত্ব আছে। চিলির স্বাধীনতা দিবসে। সেদিন ঘুড়ি ওড়ানোর উৎসব আয়োজন করা হয়। এমনিতেই চিলিতে ঘুড়ি ওড়ানো অন্যতম জনপ্রিয় একটি খেলা। কানাডা আর যুক্তরাষ্ট্রের নানা রাজ্যজুড়ে ঘুড়ি নিয়ে অনেক আগে থেকেই নানা উৎসব চলে আসছে। যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা প্রদেশে 'কালার দ্য উইন্ড' নামে একটা উৎসব হয়। ২০০১ সালে শুরু হওয়া এই উৎসবটি হয় প্রতি বছর ফেব্রম্নয়ারি মাসের তৃতীয় শনিবার। যুক্তরাষ্ট্রের শীতকালীন ঘুড়ি উৎসবগুলোর মধ্যে এটাই সবচেয়ে বড়। বোভেট দ্বীপের কথা হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক এ দ্বীপটি নিয়ে এমন কিছু কথা প্রচারিত রয়েছে যার সত্যতা পাওয়া যায়নি। যেমন বলা হয়ে থাকে যে, বোভেট দ্বীপের পাশেই আরও একটি দ্বীপ ছিল। অথচ তেমন কোনো দ্বীপ ছিল কিনা তার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। দ্বীপটির আয়তন ৭৫ বর্গমাইল। পুরোটা দ্বীপ বরফে ঢাকা। তাই উলেস্নখযোগ্য কোনো প্রাণীও সেখানে নেই বলে মনে করা হয়। বিজ্ঞানীদের ধারণা, বোভেট দ্বীপে শুধু পেঙ্গুইন, শিল আর দু-এক প্রজাতির সামুদ্রিক পাখির সন্ধান পাওয়া যেতে পারে। পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে রয়েছে রহস্যে ঘেরা বহু দ্বীপ-উপদ্বীপ। বোভেট নামে একটি দ্বীপ রয়েছে মেরু অঞ্চলে, সেই দ্বীপটিকে এ পর্যন্ত সন্ধান পাওয়া দ্বীপের মধ্যে সবচেয়ে রহস্যময় আর দুর্গম বলা হয়। দ্বীপটিতে স্থলপথে যাওয়ার কোনো উপায় নেই, জলপথে যাওয়াও প্রায় দুঃসাধ্য ব্যাপার। রহস্যময় এ দ্বীপ সম্পর্কে যা কিছু জানা গেছে তা জানা হয়েছে কৃত্রিম উপগ্রহ ও বিমানের মাধ্যমে উপর থেকে। বোভেট দ্বীপে যে কখনো মানববসতি গড়ে উঠেছিল তেমন কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে ষাটের দশকের একটি পরিত্যক্ত লাইফ বোট দেখতে পাওয়া গেছে। কিন্তু দ্বীপের কোথাও লাইফ বোট ব্যবহারকারী কাউকে দেখা যায়নি। ইনকাদের অন্যতম প্রধান আস্তানা হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক মাচু পিচু দুর্গনগরী মেঘাচ্ছন্ন পাহাড়ের মধ্যে অবস্থিত ছিল বলে তা একসময় হারিয়ে যায় মানুষের মন থেকে। সুবিস্তৃত ইনকা সাম্রাজ্য কয়েকজন ইনকা সম্রাটের অধীন ছিল। তারা হলেন টুপাক, ওয়াইনা কাপাক ও পাচাকুটেক। আবিষ্কৃত প্রাচীন মাচু পিচু নগরী যা বর্তমানে পেরুর আন্দিজ পর্বতমালায় অবস্থিত তা মূলত পাচাকুটেক সম্রাটের দুর্গ ও শীতকালীন নগরী ছিল বলে অনুমান করা হয়। আন্দিজ হিমালয়, আল্পস ও রকির মতো দক্ষিণ আমেরিকার পর্বতমালা। ইনকা সভ্যতা সম্পর্কে এখন পর্যন্ত যা কিছু জানা গেছে তার সবটুকুই বিভিন্ন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের ওপর ভিত্তি করে অনুমান করা। তাই মাচু পিচু নগরী এখনো এক রহস্যময় নগরী। ইনকাদের কোনো লিখিত দলিল পাওয়া যায়নি। তারা তাদের ধনসম্পদের হিসাব রাখত মূলত এক সারি দড়িতে গিঁঠ পাকিয়ে। এই এক সারি দড়ির প্রান্তগুলো আবার একটা দড়িতে বেঁধে ঝুলিয়ে রাখা হয়। এগুলোকে কিপু বলা হতো। এভাবে গণনা করার জন্য দড়ির বিভিন্ন গিঁঠের বিভিন্ন অর্থ ছিল বলে মনে করা হতো, যার অর্থ ইনকা জাতির সঙ্গেই হারিয়ে গেছে। এক গিঁঠ থেকে অন্য গিঁঠের দূরত্ব ও দড়ির রং ভিন্ন অর্থবোধক ছিল বলে অনুমান করা হয়।