সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ১১ মে ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
জেজেবেল প্রজাপতি য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক পিয়েরিডি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত এ প্রজাপতিটির ইংরেজি নাম জেজেবেল (ঔবুবনবষ) আর বৈজ্ঞানিক নাম উবষরধং ঢ়ধংরঃযড়ব (খরহহধবঁং). এদের ডানার বিস্তার ৭০ থেকে ৯০ মিলিমিটার। পেছনের ডানার নিচের পিঠের সম্পূর্ণ পক্ষমূল ঘিরেই একটি লাল বেষ্টনী দেখে এ প্রজাপতিটিকে সহজেই শনাক্ত করা যায়। এ প্রজাপতিটির সঙ্গে রেড-ব্রেস্ট জেজেবেল (উবষরধং ধপধষরং) প্রজাপতির সাদৃশ্য থাকলেও রেড-ব্রেস্ট জেজেবেলের ডানার পেছনের ওপরের দিকের লাল স্ট্রাইপগুলো এতে অনুপস্থিত। এ প্রজাপতিটির ওপরের পেছনের অংশে হলুদ-কালোর শিরা ও মার্জিন এবং স্ত্রী-পুরুষ উভয় প্রজাপতিতে কালো রঙের প্রান্তযুক্ত লাল ভিত্তিটি কোস্টা থেকে ডর্সাম পর্যন্ত বিস্তৃত। স্ত্রী প্রজাপতিটি কালচে-বাদামি, এদের গায়েও লাল রঙের ছোপ আছে কিন্তু তা আরও সুস্পষ্ট এবং সাদাটে। এবার এসো এ প্রজাপতির স্বভাব সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিই। ফেব্রম্নয়ারি থেকে মার্চ এবং জুলাই থেকে শুরু করে ডিসেম্বর পর্যন্ত এ প্রজাপতিটিকে ২০০০ মিটার উচ্চতায় দেখা যায়। বাংলাদেশ ছাড়াও ভারতের সিকিম থেকে শুরু করে অরুণাচল প্রদেশ পর্যন্ত; নেপাল, ভুটান ও মিয়ানমারে জেজেবেল প্রজাপতি দেখতে পাওয়া যায়। নিউরনে অনুরণন য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক নিউরন দ্রম্নত ও ঠিকভাবে অ্যাক্সনের সাহায্যে তড়িৎ-রাসায়নিক মাধ্যমে সংকেত পাঠায় অন্যান্য কোষে। নিউরন আবার দুই রকমের- সেনসোরি নিউরন ও মোটর নিউরন। সেনসোরি নিউরন আলো, স্পর্শ এবং শব্দ স্নায়ু সংকেতে পরিবর্তন করে; যা আবার সিএনএসে পাঠানো হয় এবং সিএনএস আমাদের পুরো শরীরকে ওই সংকেত ও চারপাশের পরিবেশ বুঝতে সাহায্য করে। মোটর নিউরন পেশি ও গ্রন্থি চালাতে স্নায়ু সংকেত পাঠায়। মানুষের মস্তিষ্কে প্রায় ১০০ বিলিয়ন নিউরন ও সুষুম্না কান্ডে প্রায় ১৩.৫ মিলিয়ন নিউরন রয়েছে। স্নায়ুতন্ত্র প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ১০০ মিটার সংকেত পাঠাতে সক্ষম। বিজ্ঞানের যে শাখায় স্নায়ুতন্ত্র নিয়ে আলোচনা হয় তাকে স্নায়ুবিজ্ঞান বলে। নিউরোলজি মেডিকেলের একটি শাখা যেখানে ডাক্তার ও সার্জনদের বলা হয় নিউরোলজিস্ট এবং নিউরোসার্জন। চন্দ্রগ্রহণের কথা য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক সূর্য বা চন্দ্র যে কোনো গ্রহণ থেকে পৃথিবী, সূর্য এবং চাঁদকে একই সরলরেখায় আসতে হয়, এবং এ সরলরৈখিক অবস্থান একটি চন্দ্র মাসে দুবার হয়। তাই সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ জোড়ায় জোড়ায় হয়। একটি চন্দ্রগ্রহণের স্থায়িত্বকাল নির্ভর করে চাঁদের পৃথিবীর ছায়ার প্রদক্ষিণকালের ওপর, এটি কয়েক ঘণ্টাজুড়েও হতে পারে। যদি চাঁদ পৃথিবীর ছায়ার কার্নিশ দিয়ে প্রদক্ষিণ করে তাহলে তাকে আংশিক চন্দ্রগ্রহণ বলে কিন্তু চাঁদ যদি পৃথিবীর ছায়া ঢাকা সম্পূর্ণ অংশ দিয়ে প্রদক্ষিণ করে তাহলে তাকে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ বলে। যখন দুই বছরে পর্যায়ক্রমে চারটি পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ হয় তখন তাকে অ্যাস্ট্রোনমির ভাষায় বলা হয় ঞবঃৎধফ. ২০১৪-১৫ সালে মোট চারটি পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ হয়েছে। এ চন্দ্রগ্রহণ পর্যায়ক্রমে হয়েছে ১৫ এপ্রিল, ২০১৪, ৮ অক্টোবর, ২০১৪, ৪ এপ্রিল ২০১৫ এবং ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৫-এ। এমন বিরল ঘটনা এরপর আবার ২০৩৩ সালে দেখা যাবে।