সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ২৫ মে ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
সব থেকে বড় প্রাকৃতিক গুহা য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক ভিয়েতনামের একটি গুহাকে পৃথিবীর ভেতরের আরেক পৃথিবীই বলা হয়ে থাকে। দেশটির হ্যাং সন ডুং-ই হলো পৃথিবীর সব থেকে বড় প্রাকৃতিক গুহা। ২০০৯ সালে এই গুহায় প্রথমবারের জন্য মানুষের প্রবেশ ঘটে। তবে ১৯৯১ সালে এক চাষি এই গুহাটির সন্ধান পান। এখন পর্যন্ত এটিই পৃথিবীর সব থেকে বড় প্রাকৃতিক গুহা। অপার সৌন্দর্যে ঘেরা এই গুহাটি ৫ কিলোমিটার লম্বা। গুহার নিচে নামতে হলে দড়ির সিঁড়ি বেয়ে বেয়ে নামতে হবে। ওপর থেকে নিচে তাকালেই গভীর জঙ্গল। ওই গুহায় ঢোকার আরও একটি রাস্তা আছে। তা হলো পাহাড়ের মধ্যেই প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হয়ে আছে রাস্তা। সেখান দিয়ে ধাপে ধাপে এগিয়ে যেতে হবে। এরপর ভেতরে একের পর এক সৌন্দর্যমন্ডিত দৃশ্যগুলো চোখে পড়বে। তবে সব থেকে মজার ব্যাপার হচ্ছে, এই গুহার ভেতরে রয়েছে একটি নদীও। এর ভেতরে সুবিশাল একটি স্ট্যালাগমাইট রয়েছে, যা এত বড় স্ট্যালাগমাইটের আগে কোথাও দেখা যায়নি। আরও একটি ব্যাপার ঘটে এই গুহার ভেতরে। এই গুহা এতই বড় যে, এর ভেতরে মেঘ পর্যন্ত জমে। সৌরজগতের সপ্তাশ্চর্য সোলার ফ্লেয়ার য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক সৌরজগতের এই আশ্চর্য হলো সোলার ফ্লেয়ার বা সৌরঝলক। সূর্যের এই চার্জযুক্ত কণিকাগুলো পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের আয়নোস্ফিয়ারের সঙ্গে সংঘর্ষ ঘটায়। তখন হঠাৎ করে কিছু সময়ের জন্য পৃথিবীব্যাপী রেডিও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, এ ছাড়া রাডার যোগাযোগ ব্যবস্থাও সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ হয়ে যায়। সূর্যের উপরিভাগে মাঝেমধ্যে প্রচন্ড বিস্ফোরণ ঘটে তখন মহাকাশের লাখ লাখ মাইল এলাকাজুড়ে বিশাল আগুনের শিখা ছড়িয়ে পড়ে। এই শিখার তাপমাত্রা লাখো ডিগ্রি ছাড়িয়ে যায়। এই শিখা মূলত চার্জযুক্ত ইলেকট্রন, প্রোটন কণিকার স্রোত যা আলোর বেগে ছুটে চলে। এ ছাড়াও এর মধ্যে থাকে প্রচন্ড শক্তিশালী বিভিন্ন রশ্মি। শিশুদের স্মার্টফোন আসক্তি য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক বিশ্বব্যাপী বাচ্চারা এখন দিনকে দিন স্মার্টফোনে আসক্ত হয়ে পড়েছে। তাদের পড়াশোনা, নিয়মিত খেলাধুলা লাটে উঠছে। এর ফলে বাচ্চাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ব্যাপারটা সবাইকে ভাবিয়ে তুলেছে। সবার আগে এগিয়ে এসেছে অ্যাপল স্মার্টফোনের খোদ বিনিয়োগকারীরাই। অ্যাপল স্মার্টফোনে ২ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে এমন দুটি বৃহৎ বিনিয়োগকারী গ্রম্নপ অ্যাপল কোম্পানিকে নতুন এক সফটওয়্যার তৈরির তাগিদ দিয়েছে। যে সফটওয়্যার বাচ্চাদের স্মার্টফোন ব্যবহারের সময়সীমা সীমিত করে দেবে। এ ব্যাপারে তারা আইফোন মেকার অ্যাপল কোম্পানিকে আনুষ্ঠানিক পত্র পাঠিয়েছে। জ্যানা পার্টনারস ও ক্যালিফোর্নিয়া টিচার্স পেনশন ফান্ডের তরফ থেকে সপ্তাহান্তে পাঠানো এই পত্রে বাচ্চাদের আইফোন ব্যবহারের সময়সীমা কমিয়ে দেয়ার উপযোগী একটি 'ডিজিটাল লক' উদ্ভাবনের তাগিদ দেয়া হয়েছে। আইফোনসহ বিভিন্ন হালফিল প্রযুক্তি ব্যবহারকারী কিশোর-কিশোরীদের ওপর এসবের প্রভাব নিয়ে কাজ করছেন যেসব বিশেষজ্ঞ, তারা এই আহ্বানকে স্বাগত জানিয়েছেন। জ্যানা পার্টনারস ও ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট টিচার্স রিটায়ারমেন্ট সিস্টেম (ঈধষঝঞজঝ) তাদের পত্রে আইফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার বাচ্চাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর যে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে, সেদিকটা অ্যাপল কোম্পানিকে বিবেচনা করে দেখতে অনুরোধ জানিয়েছে। তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে ফোনটির নির্মাতা, সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি এবং ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার- সবাইকে এ বিষয়ে সুর মেলাতে হবে, একমত হতে হবে।...সবারই একটা ভারসাম্যময় জীবন দরকার। কিন্তু যেভাবে এই ফোনের ডিজাইন করা হয়েছে, তাতে অভিভাবকরা বাচ্চাদের নিয়ে যারপরনাই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ছেন।