সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ২২ জুন ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
মাচু পিচুর পুরনো চুড়ো য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক মাচু পিচু! নামটাই কেমন অদ্ভুত, তাই না? আসলে আজকে আমরা যেসব জিনিসের নাম জানব তাদের সবগুলোর নামই বেশ অদ্ভুত। এমনকি ইনকাদের প্রাচীন এই ভাষাটিরও নাম বেশ অদ্ভুত- 'কুয়েচুয়া' ভাষা। কুয়েচুয়া ভাষায় মাচু পিচু শব্দের অর্থ হচ্ছে 'পুরনো চুড়ো'। পাহাড়ের চূড়ায় তৈরি করা হয়েছিল বলেই হয়তো তারা শহরটির এমন নাম দিয়েছিল। শুনলে অবাক হতে হয়, মাচু পিচু শহরটি নাকি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ২ হাজার ৪০০ মিটার (৭,৮৭৫ ফিট) উঁচুতে অবস্থিত। অর্থাৎ কিনা, আমাদের দেশের সর্বোচ্চ চূড়া তাজিনডংয়ের (১২৩১ মিটার) চেয়েও প্রায় দ্বিগুণ উচ্চতায়! এত উঁচুতে কীভাবে তারা একটা আস্ত শহর তৈরি করে ফেলল, সেটাই কিন্তু একটা বিরাট ভাবনার বিষয়। তাও আবার সেই কত্ত বছর আগে। মাচু পিচু নির্মিত হয় প্রায় ৫৫০ বছর আগে, ১৪৫০ সালের দিকে। এর ১০০ বছর পরেই স্প্যানিশরা ইনকাদের আক্রমণ করে। ধ্বংস করে ফেলে তাদের বেশির ভাগ শহরই। কিন্তু কী আশ্চর্যের কথা, ওরা নাকি মাচু পিচু শহরটি খুঁজেই পায়নি! ওরা হয়তো ভাবতেই পারেনি যে পাহাড়ের এত উঁচুতে কোনো শহর থাকতে পারে। এদিকে মানুষজন না থাকার কারণে শহরটিও ধীরে ধীরে পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে। গাংশালিকের কথা য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক ছিপছিপে দেহাকৃতির পাখি গাংশালিক। এরা আকারে ময়নার চেয়ে সামান্য ছোট। ঠোঁটের রং ঘন কমলা হলুদ। দেখতে বেশ ভালোই লাগে। চোখের চারপাশ দিয়ে কমলা রঙের রিং আছে। বেশ কয়েক রকম ডাক ডাকতে পারে এ গাংশালিক। জমি চাষ করার সময় এরা ঝাঁক বেঁধে লাঙলের পেছনে পেছনে ছুটে বেড়ায়, কেঁচো বা মাটির নিচের অন্যান্য পোকা-মাকড় ধরে খাওয়ার লোভে। নদী বা বিলের ছোট মাছও খুব প্রিয় গাংশালিকের। বৃষ্টি নামলে হালকা বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে নরম মাটি থেকে কেঁচো ও পোকা-মাকড়ও খায় গাংশালিক।